ডিম একটি প্রাকৃতিক খাদ্য যা প্রায় প্রতিদিনের খাবারে সম্ভবত সবাই অন্তত একবার অবশ্যই স্বাধীন অবস্থায় খেয়ে। তা অনেক সময় মিষ্টি, তা অনেক সময় তাজা শাকসবজির সাথে একসাথে খাওয়া হয়। ডিমে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য উপাদানগুলি পুরোপুরি সমৃদ্ধ। এই খাবারটি অনেক প্রকারের রোগের সাথে লড়াইতে সাহায্য করতে পারে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সাহায্য করতে পারে।
যেমনঃ
১. প্রোটিন সংযুক্ত হওয়া - ডিম একটি অত্যন্ত ভালো প্রোটিনের উৎস, যা শরীরের প্রোটিনের জন্য প্রয়োজনীয় এসেনশিয়াল এমিনো অ্যাসিড প্রদান করে। এই প্রোটিন শরীরের স্বাস্থ্যকর প্রতিরক্ষা সিস্টেম তৈরি করে, প্রায়শই এনার্জি প্রোডাকশনে সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যসম্মত ও বলতাম শরীর তৈরি করে।
২. ভিটামিন সংযুক্ত হওয়া - ডিম অত্যন্ত ভালো ভিটামিন সোর্স, বিশেষ করে ভিটামিন এ ও ডি যেগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন এ চক্ষু স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, এটি চক্ষুদের স্বাস্থ্যসম্মত রাখে এবং অনেক চোখের সমস্যার জন্য একটি প্রাকৃতিক সমাধান। ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য ও দাঁতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এটি ক্যালসিয়াম সংশ্লেষণ ও দাঁতের মজবুতির জন্য সাহায্য করে।
৩. মস্তিষ্ক স্বাস্থ্য - ডিমে চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী নির্দেশনা থাকে, কারণ এতে লুটিন ও জিক্সান্থিন নামক কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা চোখের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।
তাই, ডিম খেতে না খেতে আপনার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করাটি প্রস্তাবিত। তবে, মাত্রা বিনিময় করে ডিম খেতে প্রতিদিন একটি সুপারিশ।