What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বালিকা বধূ (1 Viewer)

BRICK

Board Senior Member
Elite Leader
Joined
Dec 12, 2019
Threads
355
Messages
10,073
Credits
81,757
T-Shirt
Glasses sunglasses
Calculator
Watermelon
Pistol
Pistol
প্রথম পর্ব

অনেকদিন আগের ঘটনা, প্রায় কয়েক বছর আগের! তখন আমি কিশোর বয়স পেরিয়ে সবে যৌবনে পদার্পন করেছি! এটি আমার গ্রামের ঘটনা! আর গল্পের নায়িকা বালিকা (বয়স ১৮+) বধূ, যার নাম হলো শ্যামলী (নাম পরিবর্তিত)! শ্যামলী আমাদের গ্রামের এক পুরানো জমিদার বাড়িতে বিয়ে হয়ে এসেছে! আমার বন্ধুমহল এমন কি যে কোনো আমাদের বয়সী বা আমাদের থেকেও বয়সে বড়ো পুরুষদের কাছে চর্চার বিষয় ছিল এই শ্যামলী!

এই বালিকা বধূকে দেখে মনে হবে না বয়স ১৮ এর বেশি, বেশ সুন্দর রোগের মধ্যে ছিপছিপে ফিগার, যেমন একজন ১৬ বছরের কিশোরী! আমি গ্রামে থাকিনা অনেকদিন! হোস্টেল থেকে তখন গ্রামে এসেছি, সবার মুখে মুখে বালিকা বধূর নাম! আমি শুধু শুনেছি, কোনোদিন চোখেও দেখিনি! গ্রামে আমার একটা বদনাম ছিল, উঠতি বয়সী মেয়েদের বাবা মা তাদের মেয়েকে আমার থেকে সব সময় দূরে রাখার চেষ্টা করতো! কারণ আমি সুযোগ পেলেই তাদের পটিয়ে পুকুরের ধারে, বাঁশঝাড়ে বা খামার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে রাসলীলা চালাতাম!

একবার সকালবেলা আমি বাজারে একটা দোকানে সিগারেট আর চা নিয়ে বসেছি, হঠাৎ করে একটা ছোট খাটো তর্কাতর্কির আওয়াজে আমার নজরটা গেলো দোকানের দিকে, এক কম বয়সী বিবাহিতা মহিলা, পরনে একটা সুতির শাড়ী, হাতে শাখা, কপালে সিঁদুর দেওয়া এক মহিলা দোকানদারকে বলছেন উনি পড়ে এসে পয়সা দিয়ে যাবেন, উনি পয়সা আন্তে ভুলে গেছেন, দোকানদার কিছুতেই টার কথা শুনছেন না, আমি এপ্স থেকে এসে দোকানদারকে রিকোয়েস্ট করলাম, বললাম উনি ভালো ঘরের মহিলা মনে হচ্ছে, ওনাকে একটু বিশ্বাস করুন।

দোকানদার আমার ওপর পাল্টা চড়াও হলেন, আমাকে বললেন অত যদি দরদ, আপনিই দিয়ে দিন না পয়সাটা! কথাটা আমার গায়ে লাগলো, আমি আমার মানিব্যাগ বের করে পয়সা দিয়ে দিলাম, ওই মহিলা বার বার বারণ করলেন আমাকে, আমি শুনলাম না! এরপর দেখলাম রোগা কম বয়সী ভদ্রমহিলা মানে বৌদি, ভারী বাজারের থলে নিয়ে চলতে পারছে না! আমি এগিয়ে এসে, আমার সাইকেল এ পেছনে বসিয়ে বাজারের ব্যাগ সমেত ওনাদের বাড়িতে পৌঁছে দিলাম, উনি আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে বাড়ির ভেতরে পয়সা আন্তে চলে গেলো আর আমি ওর অপেক্ষা না করেই চলে গেলাম আমার কাজে! পরে আমার মনে হলো ইনিই কি বালিকা বধূ?

পরে খোঁজ নিয়ে জানলাম ইনিই বালিকা বধূ! এরকম ভাবে আমাদের পরিচয় হবে বুঝতে পারিনি, ভাবতে পারিনি কখনো!
পরেরদিন এম সকালসকাল পুকুরে স্নান করতে গেলাম, আমার এক আত্মীয়র বাড়ি যাওয়ার ছিল, পুকুরে স্নান করতে গিয়ে আবার আমার বালিকা বধূর সাথে দেখা, পুকুর পারে বসে কাপড় ধুচ্ছেন, আমাকে দেখে একটু ইতস্তত করতে লাগলো,
আমাকে জিগ্গেস করলো : আমি আগেরদিন পয়সা না নিয়ে চলে গেলেন কেন?


আমি : পয়সা টা না হয় পরের বার নেবো, আবার আপনার সাথে দেখা হওয়ার সুযোগ হবে
সে : না না যতক্ষণ আপনাকে না পয়সা ফেরত দিচ্ছি, ততক্ষন মনের ভেতর টা খচখচ করবে আমার
আমি : এই বাহানাতে আমাকে মনে তো তাকবে আপনার
সে : এই শুনুন, আমাকে এসব বলে কোনো লাভ নেই, অন্য কাউকে ফ্লার্ট করুন, আমি বিবাহিতা
আমি : বিবাহিতদের ফ্লার্ট করা যায়না এরকম কথা কোথায় লেখা আছে?
সে : লেখা থাকুক আর না থাকুক, আমার এসব পছন্দ নয়, আপনি আজ যাবার সময় পয়সা টা নিয়ে যাবেন
আমি : আছে ঠিক আছে, আপনার নাম কি?
সে : আমার নাম শ্যামলী, আমি জমিদার বাড়ির বৌ
আমি : বালিকা বধূ?
শ্যামলী : মানে?
আমি : আপনি একদম বালিকা বধূ, খুব কম বয়সের বধূ, তোমাকে বৌদি বলতেও কেমন লাগবে

শ্যামলী একটু লজ্জা পেলো, আর আমি স্নানে গেলাম, পুকুরে স্নান করে আমি উঠে আমি জামা কাপড় পাল্টালাম গাছের পেছনে, শ্যামলী তখন অলরেডি ওখান থেকে বেরিয়ে গেছে, আমি সাইকেল নিয়ে এগিয়ে দেখলাম শ্যামলী ভেজা শাড়ী তে গামছা জড়িয়ে বাড়ির দিকে এগোচ্ছে, আজ ওকে বললাম যে এখন গিয়ে পয়সা নেবো তোমার বাড়ি থেকে, এই বলে ওকে সাইকেল এ পেছনে বসিয়ে ওকে ওর বাড়িতে ছেড়ে দিয়ে আবার হাওয়া হয়ে গেলাম!
পরেরদিন আবার পুকুরঘাট এ দেখা, আমি যতক্ষণ জলে ছিলাম, শ্যামলী জলে নামেই নি, আর ও আমাকে লক্ষ্য করছে কিন্তু পাত্তা না দেওয়ার ভান করছে, আমি পাক্কা খেলোয়াড় সেটা এই বাচ্চা মেয়েটা জানে না!

আমি জল থেকে উঠতেই শ্যামলী জলে নামলো আর গলা অবধি জলে দাঁড়িয়ে স্নন করতে লাগলো, আমি সাইকেল ঠিক করার বাহানাতে পুকুর ঘাটেই ছিলাম, আমার আসল উদ্দেশ্য ছিল আজ ও ওকে সাইকেল এ করে ওর বাড়ি অবধি ছেড়ে দেওয়া! শ্যামলী আজ আমাকে কোনো পাত্তাও দিচ্ছে না, কথাও বলছে না, আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে আমার সাথে কথা বলছে না কেন? ও বললো কাল ও আমি ওর থেকে পয়সা নিলাম না তাই ও অভিমান করেছে! আহারে মিষ্টি কচি মেয়ে, আজকে পয়সা নেবো, এই বলে আজ ও ওকে সাইকেল এ চাপিয়ে ওকে বাড়ি অবধি ছেড়ে দিলাম, তারপর যথারীতি আমি হাওয়া!
 
Last edited:

Users who are viewing this thread

Back
Top