১৯৫২ সেই রক্ত ঝরানো দিন যা আপামর বাঙালির শুধু ভাষা নয় জাতিসত্তা কে প্রতিষ্ঠা দিয়েছিল, যা পরে সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রূপে পালিত হয় , আজ সেই দিনে সংগৃহীত একটি কবিতা দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
জহিরের কথাগুলো দৈববাণী হয়।
আরেক ফাল্গুনে দেখো, জনতার স্রোত,
সত্যিই দ্বিগুণ হয় –
রাজপথে নেমে আসে, গলিত লাভার মত;
স্ফুলিঙ্গ অনল হয়ে দাবানল হয়।
বাংলার ঘরে ঘরে গাফফার গেয়ে উঠে,
আমার ভায়ের রক্তে রাঙ্গানো …….. একুশের গান।
আমাদের অন্তর্গত হৃদয়ের বাণী,
ছড়ায় সমগ্র বিশ্বে – গানে গানে, কবিতা কথায়।
সুদূর টরেন্টো হয়ে, চেরিদের বনে,
পৌছে যায় বাংলার প্রতিবাদী সুর।
ঝংকারে মথিত হয়, লাল রং ক্যাঙ্গারুর ভূমি।
মাতৃভাষা স্মৃতিসৌধ, মাথা তোলে দেশে দেশে,
মায়ের ভাষার দাবী প্রতিষ্ঠিত করে।
শুন হে বরকত শুন, শুন হে সালাম,
তোমাদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হয় নাই।
তোমরা দিয়েছ প্রাণ, তাই –
আমরা মায়ের বোলে, কথা বলি, গান গেয়ে যাই।
জহিরের কথাগুলো দৈববাণী হয়।
আরেক ফাল্গুনে দেখো, জনতার স্রোত,
সত্যিই দ্বিগুণ হয় –
রাজপথে নেমে আসে, গলিত লাভার মত;
স্ফুলিঙ্গ অনল হয়ে দাবানল হয়।
বাংলার ঘরে ঘরে গাফফার গেয়ে উঠে,
আমার ভায়ের রক্তে রাঙ্গানো …….. একুশের গান।
আমাদের অন্তর্গত হৃদয়ের বাণী,
ছড়ায় সমগ্র বিশ্বে – গানে গানে, কবিতা কথায়।
সুদূর টরেন্টো হয়ে, চেরিদের বনে,
পৌছে যায় বাংলার প্রতিবাদী সুর।
ঝংকারে মথিত হয়, লাল রং ক্যাঙ্গারুর ভূমি।
মাতৃভাষা স্মৃতিসৌধ, মাথা তোলে দেশে দেশে,
মায়ের ভাষার দাবী প্রতিষ্ঠিত করে।
শুন হে বরকত শুন, শুন হে সালাম,
তোমাদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হয় নাই।
তোমরা দিয়েছ প্রাণ, তাই –
আমরা মায়ের বোলে, কথা বলি, গান গেয়ে যাই।