জেলের জালে এবার ধরা পড়ল ৩২ কেজির বিশালাকার কাতলা মাছ। আর সেই নিয়েই পরে গেল শোরগোল। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় পদ্মা ও যমুনা নদীর মোহনায় ৩২ কেজি ওজনের একটি বিরাট সাইজের কাতলা মাছ ধরা পড়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) রাতে জাফরগঞ্জ এলাকায় কুদ্দুস হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি বিক্রি হয় ৬৭ হাজার ২০০ টাকায়। সেই মাছ ঘিরে ঢি ঢি পরে গিয়েছে গোটা এলাকায় ।
বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) রাতে জাফরগঞ্জ এলাকায় কুদ্দুস হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি বিক্রি হয় ৬৭ হাজার ২০০ টাকায়। সেই মাছ ঘিরে ঢি ঢি পরে গিয়েছে গোটা এলাকায় ।
এই বিষয়ে পেশায় মৎস্যজীবী কুদ্দুস হালদার বলেন, 'প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। সকালের দিকে জাল তুলতেই মাছটি ভেসে ওঠে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে প্রতি কেজি দুই হাজার টাকা দরে মোট ৬৪ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।
এই বিষয়ে পেশায় মৎস্যজীবী কুদ্দুস হালদার বলেন, 'প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। সকালের দিকে জাল তুলতেই মাছটি ভেসে ওঠে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে প্রতি কেজি দুই হাজার টাকা দরে মোট ৬৪ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।'
মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ বলেন, 'সকাল ৯টার দিকে ৩২ কেজি ওজনের বিশালাকার ওই কাতলা মাছটি ৬৪ হাজার টাকায় কিনেছি। মাছটি ঢাকার কাঁচপুর এলাকার এক বড় ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজি ২১০০ টাকা দরে ৬৭ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করেছি। মাছটিতে আমার কেজি প্রতিতে ১০০' টাকা করে লাভ হয়েছে।'4/ 5
মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ বলেন, 'সকাল ৯টার দিকে ৩২ কেজি ওজনের বিশালাকার ওই কাতলা মাছটি ৬৪ হাজার টাকায় কিনেছি। মাছটি ঢাকার কাঁচপুর এলাকার এক বড় ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজি ২১০০ টাকা দরে ৬৭ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করেছি। মাছটিতে আমার কেজি প্রতিতে ১০০' টাকা করে লাভ হয়েছে।'
এ প্রসঙ্গে গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা টিপু সুলতান জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীর জল কমে যাওয়ার কারণেই যমুনার মোহনায় এখন প্রায়ই জেলেদের জালে ধরা পড়ছে বড় আকৃতির বিভিন্ন প্রজাতির সুস্বাদু মাছ।
বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) রাতে জাফরগঞ্জ এলাকায় কুদ্দুস হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি বিক্রি হয় ৬৭ হাজার ২০০ টাকায়। সেই মাছ ঘিরে ঢি ঢি পরে গিয়েছে গোটা এলাকায় ।
বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) রাতে জাফরগঞ্জ এলাকায় কুদ্দুস হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি বিক্রি হয় ৬৭ হাজার ২০০ টাকায়। সেই মাছ ঘিরে ঢি ঢি পরে গিয়েছে গোটা এলাকায় ।
এই বিষয়ে পেশায় মৎস্যজীবী কুদ্দুস হালদার বলেন, 'প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। সকালের দিকে জাল তুলতেই মাছটি ভেসে ওঠে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে প্রতি কেজি দুই হাজার টাকা দরে মোট ৬৪ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।
এই বিষয়ে পেশায় মৎস্যজীবী কুদ্দুস হালদার বলেন, 'প্রতিদিনের মতো গত বৃহস্পতিবার সহযোগীদের নিয়ে ট্রলারে পদ্মায় মাছ শিকার করতে যাই। সকালের দিকে জাল তুলতেই মাছটি ভেসে ওঠে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে প্রতি কেজি দুই হাজার টাকা দরে মোট ৬৪ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।'
মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ বলেন, 'সকাল ৯টার দিকে ৩২ কেজি ওজনের বিশালাকার ওই কাতলা মাছটি ৬৪ হাজার টাকায় কিনেছি। মাছটি ঢাকার কাঁচপুর এলাকার এক বড় ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজি ২১০০ টাকা দরে ৬৭ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করেছি। মাছটিতে আমার কেজি প্রতিতে ১০০' টাকা করে লাভ হয়েছে।'4/ 5
মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ বলেন, 'সকাল ৯টার দিকে ৩২ কেজি ওজনের বিশালাকার ওই কাতলা মাছটি ৬৪ হাজার টাকায় কিনেছি। মাছটি ঢাকার কাঁচপুর এলাকার এক বড় ব্যবসায়ীর কাছে প্রতি কেজি ২১০০ টাকা দরে ৬৭ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করেছি। মাছটিতে আমার কেজি প্রতিতে ১০০' টাকা করে লাভ হয়েছে।'
এ প্রসঙ্গে গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা টিপু সুলতান জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীর জল কমে যাওয়ার কারণেই যমুনার মোহনায় এখন প্রায়ই জেলেদের জালে ধরা পড়ছে বড় আকৃতির বিভিন্ন প্রজাতির সুস্বাদু মাছ।