স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল না সুখের। সবসময় ভালোবাসাও পেত না। আর সেই সুযোগ নেয় দেওর। পরিবারের অজান্তেই বৌদির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করে। আর স্বামীর কাছে ভালোবাসা না পাওয়ার কারণে ধীরে ধীরে দেওরের প্রতি আকৃষ্ট হন ওই মহিলা। দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে সম্পর্ক।
অভিযোগ, বাড়িতে দাদা না থাকলে জমে উঠত দেওর-বৌদির প্রেম।
একাধিকবার ঘনিষ্ঠ হয় বলেও দাবি করা হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে ভাই ও স্ত্রীর মধ্যে কিছু একটা চলছে বলে সন্দেহ করেন দাদা। আর বিষয়টি জানাজানি হাতে যে পরিণাম হল তা হাড় হিম করে দেওয়ার সমান।
ঘটনাটি ঘটেছে সোনিয়ানা গ্রামে। ভাই মদনলাল রেগারের সঙ্গে দাদা নরেন্দ্র রেগার নিজের স্ত্রীর সম্পর্কের কথা জানতে পেরে নিজেকে ঠিক রাখতে পারেননি। বেশ কয়েকবার নিজের ভাইয়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় দাদার। কিন্তু তারপরও দেওর-বৌদির রোম্যান্স কমেনি বলে অভিযোগ। শেষে নিজের ভাইকেই খুনের পরিকল্পনা করে দাদা মাদাদা রেগার। এবং এই কাজের জন্য নিজের মামার ছেলে মুরলিকে স্বড়যন্ত্রে সামিল করেন। দুজন মিলে পরিকল্পনা করে মদনলাল রেগারকে খুন করে। গ্রামের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় মদনলাল রেগারের রক্তে ভেজা দেহ। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
এই ঘটনার পর পুলিসি তদন্তকে বিভ্রান্ত করার জন্য দাদা ভাইয়ের খুনির বিচারের দাবিতে সরব হয়। পুলিসও বিষয়টি প্রথমে বুঝতে পারেনি। হত্যাকাণ্ড সত্য উদ্ঘাটনে ৬টি দল গঠন করে পুলিস। এরপর মৃত মদনলালের মামার ছেলে মুরলি ও নরেন্দ্র রেগারকে হেফাজতে নিয়ে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে তার অপরাধ স্বীকার করে। টাকার লোভ দেখিয়ে মুরলিকে এই হত্যাকাণ্ডে সামিব করা হয়ে ব লে দাবি পুলিসের। ঘটনায় দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। আদালতে চলছে মামলা। কিন্তু বিবাহ বহির্ভূত প্রেম বা দেওর-বৌদির প্রেম ও নিজের ভাইকে দাদার নৃশংসভাবে খুন করা দেখে স্তম্ভিত সকলেই। (Daily hunt থেকে সংগৃহীত)
অভিযোগ, বাড়িতে দাদা না থাকলে জমে উঠত দেওর-বৌদির প্রেম।
একাধিকবার ঘনিষ্ঠ হয় বলেও দাবি করা হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে ভাই ও স্ত্রীর মধ্যে কিছু একটা চলছে বলে সন্দেহ করেন দাদা। আর বিষয়টি জানাজানি হাতে যে পরিণাম হল তা হাড় হিম করে দেওয়ার সমান।
ঘটনাটি ঘটেছে সোনিয়ানা গ্রামে। ভাই মদনলাল রেগারের সঙ্গে দাদা নরেন্দ্র রেগার নিজের স্ত্রীর সম্পর্কের কথা জানতে পেরে নিজেকে ঠিক রাখতে পারেননি। বেশ কয়েকবার নিজের ভাইয়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় দাদার। কিন্তু তারপরও দেওর-বৌদির রোম্যান্স কমেনি বলে অভিযোগ। শেষে নিজের ভাইকেই খুনের পরিকল্পনা করে দাদা মাদাদা রেগার। এবং এই কাজের জন্য নিজের মামার ছেলে মুরলিকে স্বড়যন্ত্রে সামিল করেন। দুজন মিলে পরিকল্পনা করে মদনলাল রেগারকে খুন করে। গ্রামের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় মদনলাল রেগারের রক্তে ভেজা দেহ। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
এই ঘটনার পর পুলিসি তদন্তকে বিভ্রান্ত করার জন্য দাদা ভাইয়ের খুনির বিচারের দাবিতে সরব হয়। পুলিসও বিষয়টি প্রথমে বুঝতে পারেনি। হত্যাকাণ্ড সত্য উদ্ঘাটনে ৬টি দল গঠন করে পুলিস। এরপর মৃত মদনলালের মামার ছেলে মুরলি ও নরেন্দ্র রেগারকে হেফাজতে নিয়ে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে তার অপরাধ স্বীকার করে। টাকার লোভ দেখিয়ে মুরলিকে এই হত্যাকাণ্ডে সামিব করা হয়ে ব লে দাবি পুলিসের। ঘটনায় দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। আদালতে চলছে মামলা। কিন্তু বিবাহ বহির্ভূত প্রেম বা দেওর-বৌদির প্রেম ও নিজের ভাইকে দাদার নৃশংসভাবে খুন করা দেখে স্তম্ভিত সকলেই। (Daily hunt থেকে সংগৃহীত)