আলিয়া ফার্নিচারওয়ালা বলিউডের তরুণ আইকনদের ভেতর অন্যতম। সম্প্রতি ভোগ ইন্ডিয়া 'বিউটি ফেস্টিভ্যাল ২০২১'-এর আয়োজন করল। এর অংশ হিসেবে আলিয়া ফার্নিচারওয়ালা জানিয়েছেন তাঁর মেকআপের কিছু গোপন রহস্য। জেনে নেওয়া যাক নো মেকআপ মেকআপ লুকের কিছু ছোট্ট টিপস।
১. আলিয়া তাঁর মুখে যে কনসিলার ব্যবহার করেন, সেটি তাঁর ফাউন্ডেশনের চেয়ে এক শেড উজ্জ্বল। সাধারণত যাঁরা কনসিলার ব্যবহার করেন, তাঁরা চোখের নিচে ত্রিভুজ আকার করে দেন। আর ত্বকের বিভিন্ন জায়গায় লাগান। কিন্তু আলিয়া সেটাকে চোখের নিচ দিয়ে বেশ খানিকটা টেনে দেন। তাতে নাকি আরও শার্প লুক আসে।
২. এরপর ফাউন্ডেশন। এইখানে আলিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা টিপস দিয়েছেন। আলিয়ার মনে হয়, তিনি যদি সরাসরি মুখে ফাউন্ডেশন লাগান, সেটা 'বেশি বেশি' মনে হয়। আর 'আনন্যাচারাল' লাগে। তাই তিনি ফাউন্ডেশনটা ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে ফিফটি-ফিফটি অনুপাতে মেশান। যে পরিমাণ ফাউন্ডেশন, সেই পরিমাণ ময়েশ্চারাইজার। এতে ফাউন্ডেশনটা বেশ খানিকটা হালকা হয়ে যায়। আর লুকটাও বেশ স্বাভাবিক আসে। মুখের ত্বকও সেটার সঙ্গে দ্রুতই মানিয়ে নিতে পারে।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
৩. এরপর আলিয়া কনট্যুরিং লাগান। ফটোশুট বা বিয়েবাড়ির দাওয়াতের জন্য আলিয়া একটু বেশি করে কনট্যুরিং লাগাতে বলেছেন। কেননা, যখনই ক্যামেরার ফ্ল্যাশ জ্বলে ওঠে, তখন মুখের কনট্যুরিংয়ের জ্বলজ্বলে ভাব অনেকটা কমে আসে। অনেকে কপালে কনট্যুরিং লাগান, যাতে কপাল ছোট লাগে। কিন্তু আলিয়ার এমনিতেই ছোট কপাল। তাই তিনি কপালে কনট্যুরিং লাগান না।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
৪. এরপর আলিয়া ব্লাশন লাগান। কোন শ্যাডোর ব্লাশন লাগাবেন, তা নির্ভর করে ত্বকের রং, ত্বকের টোন আর ব্যক্তিগত পছন্দের ওপর। ব্লাশন বেশি হয়ে গেলে মোটেও চিন্তিত হবেন না। আপনাতেই এটি কমে আসবে। আর আপনি চাইলেই কিছু আলগা পাউডার বা ফেস পাউডার দিয়ে সেটা কমিয়ে নিতে পারেন। সবশেষে হাইলাইটার। চিকবোন, নাক, কপাল আর চিবুকের অংশটা সাধারণত হাইলাইট করা হয়। ভ্রুর নিচ দিয়েও করে।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
৫. আইল্যাশ কার্লারটা হেয়ারড্রায়ার দিয়ে খানিকটা গরম করে নিতে পারেন। তাতে চোখের পাপড়ি বেশিক্ষণ বড় বড় আর ঘন দেখাবে। এরপর সেখানে মাশকারা লাগাতে হবে।
৬. আলিয়া ঠোঁটে লিপস্টিকের বদলে লিপ টিন্ট ব্যবহার করেন। সেটাতে নাকি আরও ন্যাচারাল দেখায়। আর অনেকক্ষণ অক্ষুণ্ন থাকে। ঠোঁটের ভেতর দিক থেকে লাগান। আর এর ওপর লিপবাম লাগান।
৭. ফাইনাল টাচ হিসেবে আলিয়া বডি ওয়েল লাগান। হাতে, কাঁধে, ঘাড়ে, গলায়। এতে ওই স্বাভাবিকভাবে ওই জায়গাগুলোও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এরপর তিনি ওই জায়গাগুলোতেও হাইলাইটারও লাগান। বিশেষ করে দুই বিউটিবোনের ওপর। আর বাইরে বের হওয়ার সময় পারফিউম দিতে ভোলেন না।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
অনেকে মুখের সঙ্গে গলায় বা শরীরের যে অংশটুকু বের হয়ে থাকবে, সেখানেও মেকআপ করেন। সে ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, মুখের ত্বক আর ওই জায়গাগুলোর রং আবার এক নয়। সে ক্ষেত্রে মুখে যে কনসিলার বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা ওখানে ব্যবহার করা যাবে না। ওই ত্বকের সঙ্গে মানানসই টোন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হওয়ার আগে আর মেকআপ নেওয়ার পর যদি হালকা ন্যাপ নেওয়া যায়, তাহলে মেকআপটা ভালো বসে। মেকআপ নেওয়ার আগে মুখে হট ওয়াটার থেরাপি নিলেও সেটা কাজে দেবে। ভালোভাবে ত্বক সেটা গ্রহণ করতে পারবে। দেখে নিতে পারেন ভিডিওটি।
১. আলিয়া তাঁর মুখে যে কনসিলার ব্যবহার করেন, সেটি তাঁর ফাউন্ডেশনের চেয়ে এক শেড উজ্জ্বল। সাধারণত যাঁরা কনসিলার ব্যবহার করেন, তাঁরা চোখের নিচে ত্রিভুজ আকার করে দেন। আর ত্বকের বিভিন্ন জায়গায় লাগান। কিন্তু আলিয়া সেটাকে চোখের নিচ দিয়ে বেশ খানিকটা টেনে দেন। তাতে নাকি আরও শার্প লুক আসে।
২. এরপর ফাউন্ডেশন। এইখানে আলিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা টিপস দিয়েছেন। আলিয়ার মনে হয়, তিনি যদি সরাসরি মুখে ফাউন্ডেশন লাগান, সেটা 'বেশি বেশি' মনে হয়। আর 'আনন্যাচারাল' লাগে। তাই তিনি ফাউন্ডেশনটা ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে ফিফটি-ফিফটি অনুপাতে মেশান। যে পরিমাণ ফাউন্ডেশন, সেই পরিমাণ ময়েশ্চারাইজার। এতে ফাউন্ডেশনটা বেশ খানিকটা হালকা হয়ে যায়। আর লুকটাও বেশ স্বাভাবিক আসে। মুখের ত্বকও সেটার সঙ্গে দ্রুতই মানিয়ে নিতে পারে।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
৩. এরপর আলিয়া কনট্যুরিং লাগান। ফটোশুট বা বিয়েবাড়ির দাওয়াতের জন্য আলিয়া একটু বেশি করে কনট্যুরিং লাগাতে বলেছেন। কেননা, যখনই ক্যামেরার ফ্ল্যাশ জ্বলে ওঠে, তখন মুখের কনট্যুরিংয়ের জ্বলজ্বলে ভাব অনেকটা কমে আসে। অনেকে কপালে কনট্যুরিং লাগান, যাতে কপাল ছোট লাগে। কিন্তু আলিয়ার এমনিতেই ছোট কপাল। তাই তিনি কপালে কনট্যুরিং লাগান না।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
৪. এরপর আলিয়া ব্লাশন লাগান। কোন শ্যাডোর ব্লাশন লাগাবেন, তা নির্ভর করে ত্বকের রং, ত্বকের টোন আর ব্যক্তিগত পছন্দের ওপর। ব্লাশন বেশি হয়ে গেলে মোটেও চিন্তিত হবেন না। আপনাতেই এটি কমে আসবে। আর আপনি চাইলেই কিছু আলগা পাউডার বা ফেস পাউডার দিয়ে সেটা কমিয়ে নিতে পারেন। সবশেষে হাইলাইটার। চিকবোন, নাক, কপাল আর চিবুকের অংশটা সাধারণত হাইলাইট করা হয়। ভ্রুর নিচ দিয়েও করে।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
৫. আইল্যাশ কার্লারটা হেয়ারড্রায়ার দিয়ে খানিকটা গরম করে নিতে পারেন। তাতে চোখের পাপড়ি বেশিক্ষণ বড় বড় আর ঘন দেখাবে। এরপর সেখানে মাশকারা লাগাতে হবে।
৬. আলিয়া ঠোঁটে লিপস্টিকের বদলে লিপ টিন্ট ব্যবহার করেন। সেটাতে নাকি আরও ন্যাচারাল দেখায়। আর অনেকক্ষণ অক্ষুণ্ন থাকে। ঠোঁটের ভেতর দিক থেকে লাগান। আর এর ওপর লিপবাম লাগান।
৭. ফাইনাল টাচ হিসেবে আলিয়া বডি ওয়েল লাগান। হাতে, কাঁধে, ঘাড়ে, গলায়। এতে ওই স্বাভাবিকভাবে ওই জায়গাগুলোও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এরপর তিনি ওই জায়গাগুলোতেও হাইলাইটারও লাগান। বিশেষ করে দুই বিউটিবোনের ওপর। আর বাইরে বের হওয়ার সময় পারফিউম দিতে ভোলেন না।
আলিয়া ফর্নিচারওয়ালা, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
অনেকে মুখের সঙ্গে গলায় বা শরীরের যে অংশটুকু বের হয়ে থাকবে, সেখানেও মেকআপ করেন। সে ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, মুখের ত্বক আর ওই জায়গাগুলোর রং আবার এক নয়। সে ক্ষেত্রে মুখে যে কনসিলার বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা ওখানে ব্যবহার করা যাবে না। ওই ত্বকের সঙ্গে মানানসই টোন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হওয়ার আগে আর মেকআপ নেওয়ার পর যদি হালকা ন্যাপ নেওয়া যায়, তাহলে মেকআপটা ভালো বসে। মেকআপ নেওয়ার আগে মুখে হট ওয়াটার থেরাপি নিলেও সেটা কাজে দেবে। ভালোভাবে ত্বক সেটা গ্রহণ করতে পারবে। দেখে নিতে পারেন ভিডিওটি।