What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

এসিতে ত্বকের যত্ন (1 Viewer)

mAajFHS.jpg


শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) যন্ত্রের শীতল বাতাস ত্বকের আদ্রতা কমিয়ে দেয়। দরকার বাড়তি যত্ন

শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) যন্ত্রের শীতল বাতাস গরমের অস্বস্তি কমিয়ে দেয়। তৈরি করে ফুরফুরে আমেজ। কিন্তু ঠান্ডা এই বাতাসে ত্বকের কী দশা হয়, তা-ও ভাবা জরুরি। প্রাকৃতিক বাতাস ও তাপমাত্রা থেকে হঠাৎ করে কৃত্রিম বাতাসের সংস্পর্শে এলে রীতিমতো ত্বকের ক্ষতিই হয়।

স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে হঠাৎ বা দীর্ঘ সময় এসির ঠান্ডা বাতাসে থাকলে প্রথমেই ত্বকের আর্দ্রতায় টান পড়ে। বিশেষ করে ত্বকের আবরণের নিচের পানি শুকিয়ে যায়। খালি চোখে এই তরল দেখা যায় না। এর কারণ হলো, এসির বাতাস খুবই শুকনো ধরনের হয়। তাই শীতকালে ত্বকের যত্নে যে ধরনের সমাধান নেওয়া হয়, এসিতে থাকলেও ঠিক একই রকম সমাধান নিতে হবে বললেন বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভের প্রধান রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি।

এসির ঠান্ডা বাতাসে শুষ্ক ত্বকের পাশাপাশি স্বাভাবিক ও তৈলাক্ত ত্বকেও সমস্যা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। ত্বকের পরিচিত সমস্যাগুলো হলো ত্বকের পানির পরিমাণ কমে চুলকানি হওয়া, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, ত্বক ফেটে যাওয়া, ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া, ত্বকে দ্রুত ভাঁজ পড়া। এসিতে থাকলে সাধারণ কিছু সমাধান নেওয়া সমানভাবে জরুরি।

অনেকক্ষণ এসির মধ্যে থাকার পরিকল্পনা থাকলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার আবশ্যক।ময়েশ্চারাইজার হিসেবে জলপাই তেল ভালো, তবে একটু ভারী লোশন ব্যবহারেও দ্রুত ফল পাওয়া যাবে।

প্রতিদিন শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করতে হবে। দিনে অন্তত আট গ্লাস পানি খেতেই হবে।

একটানা দীর্ঘ সময় এসির বাতাসে না থেকে বিরতি নেওয়া উচিত।

গ্লিসারিন ব্যবহার বা গ্লিসারিনযুক্ত পরিষ্কারক ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।

শুষ্ক ফেসিয়াল তেল বা মিস্ট ব্যবহারে ত্বকে আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

রাতে ঘুমানোর আগে এসির পাশাপাশি আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র চালু রাখতে পারেন। এতে ত্বকের ক্ষতি অনেকটাই কম হবে।

ঠোঁটের ত্বকেরও এসির বাতাসে ক্ষতি হয়। তাই পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে হবে। এতে ঠোঁট শুষ্ক হবে না।

ঘরোয়া সমাধান হিসেবে দুধের সরের সঙ্গে গোলাপের বাটা পাপড়ি মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করা যায়। এতে ঠোঁটের কালো দাগ কমে আবার শুকিয়ে যাওয়া পানি ও তেল ফিরে আসে।

* রিফাত পারভীন, ঢাকা
 

Users who are viewing this thread

Back
Top