বিজ্ঞাপনের বাহারি ভাষার দৌরাত্ম্যে অনেকে ভুলতে বসেছেন ত্বকচর্চায় পানির গুরুত্ব। এমনকি অনেকে হয়তো জানেন না প্রসাধন ছাড়াও ত্বক পরিষ্কার করা সম্ভব। এমনকি ত্বকের প্রাণসঞ্চার করতে পানি একাই এক শ। তবে এ ক্ষেত্রে পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে চেনা কিছু উপকরণ। আর তাতেই বদলে যেতে পারে ত্বকের দুর্দশা। আবার মুখের ত্বকে যদি ডিপ ডিটক্সের প্রয়োজনও হয়, তা–ও সম্ভব পানি দিয়েই। তবে বাড়তি উপকার পেতে চাইলে সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন অন্যান্য উপকরণ।
আর্দ্রতা ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের পুষ্টিও জুটবে। রূপবিশেষজ্ঞদের মতে, বছরের যেকোনো একটা সময়, বিশেষ করে গরমের সময় অন্তত ১৫ দিন। যেকোনো ধরনের কৃত্রিম প্রসাধনীর ব্যবহার একেবারে বন্ধ রাখা উচিত। এ সময় প্রসাধনীর পরিবর্তে পানির নানা মিশ্রণ ব্যবহার কর যেতে পারে। ত্বক পরিষ্কার করা থেকে ময়েশ্চারাইজেশন, সবকিছুই করা সম্ভব পানি দিয়ে। মেনে চলতে পারেন ওয়াটার ডিটক্স থেরাপি। ত্বক হবে দূষণমুক্ত ও সতেজ।
অ্যাকনে ত্বকের খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে সঠিক সময়ে এর যত্ন না নিলে সমস্যা বাড়তে পারে বহুগুণ। এ জন্য এর চর্চায় পানি গরম করার সময় তাতে পরিষ্কার নিমপাতা ও পুদিনাপাতা দিয়ে দিন। ভালোভাবে ফুটিয়ে একটি পরিষ্কার পাত্রে নিয়ে, তাতে কয়েক ফোঁটা টি-ট্রি অয়েল যোগ করে সেই বাষ্পে ত্বক ভিজিয়ে নিন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, ত্বকে যেন অতিরিক্ত তাপ না লাগে।
বরফঠান্ডা পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন অ্যালোভেরা জেল, শসা বা আলুর রস। এই মিশ্রণ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন ভালোভাবে। শুষ্ক ত্বকে আর্দ্রতা ফিরবে এবং দূষণমুক্ত হবে।
দিনে দুইবার ত্বক ময়েশ্চারাইজ করা জরুরি। তৈরি করে নিন ওয়াটার ময়েশ্চারাইজার। একটি স্প্রে বোতলে সমপরিমাণ পানি এবং গ্লিসারিন মিশিয়ে কয়েক ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর মিশ্রণটি দিনে দুইবার মুখে স্প্রে করুন। এটি কৃত্রিম ময়েশ্চারাইজারের বিকল্প হিসেবে খুব ভালো কাজ করবে।
গরমে যাঁদের মুখ অনেক বেশি ঘামে, তাঁরা সাধারণ পানির বদলে ব্যবহার করতে পারেন গোলাপজল। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। বারান্দা বা বাসার ছাদের টবে যদি থাকে গোলাপ, তবে তো কথাই নেই। ঘরেই তৈরি করে নিন প্রাকৃতিক গোলাপজল।
বাসার ফ্রিজে রাখা আইস ট্রেতে বরফ তো তৈরি করতেই হয়। তো বরফ জমানোর সময় সেই পানিতে লেবু, তরমুজ কিংবা পেঁপের রস বা পাল্প মিশিয়ে দিতে পারেন। মিশ্রণটি জমে গেলে, সেই আইস কিউব দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ততা দূর হবে এবং দীর্ঘক্ষণ ত্বক থাকবে সতেজ।
আর্দ্রতা ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের পুষ্টিও জুটবে। রূপবিশেষজ্ঞদের মতে, বছরের যেকোনো একটা সময়, বিশেষ করে গরমের সময় অন্তত ১৫ দিন। যেকোনো ধরনের কৃত্রিম প্রসাধনীর ব্যবহার একেবারে বন্ধ রাখা উচিত। এ সময় প্রসাধনীর পরিবর্তে পানির নানা মিশ্রণ ব্যবহার কর যেতে পারে। ত্বক পরিষ্কার করা থেকে ময়েশ্চারাইজেশন, সবকিছুই করা সম্ভব পানি দিয়ে। মেনে চলতে পারেন ওয়াটার ডিটক্স থেরাপি। ত্বক হবে দূষণমুক্ত ও সতেজ।
অ্যাকনে ত্বকের খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে সঠিক সময়ে এর যত্ন না নিলে সমস্যা বাড়তে পারে বহুগুণ। এ জন্য এর চর্চায় পানি গরম করার সময় তাতে পরিষ্কার নিমপাতা ও পুদিনাপাতা দিয়ে দিন। ভালোভাবে ফুটিয়ে একটি পরিষ্কার পাত্রে নিয়ে, তাতে কয়েক ফোঁটা টি-ট্রি অয়েল যোগ করে সেই বাষ্পে ত্বক ভিজিয়ে নিন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, ত্বকে যেন অতিরিক্ত তাপ না লাগে।
বরফঠান্ডা পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন অ্যালোভেরা জেল, শসা বা আলুর রস। এই মিশ্রণ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন ভালোভাবে। শুষ্ক ত্বকে আর্দ্রতা ফিরবে এবং দূষণমুক্ত হবে।
দিনে দুইবার ত্বক ময়েশ্চারাইজ করা জরুরি। তৈরি করে নিন ওয়াটার ময়েশ্চারাইজার। একটি স্প্রে বোতলে সমপরিমাণ পানি এবং গ্লিসারিন মিশিয়ে কয়েক ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর মিশ্রণটি দিনে দুইবার মুখে স্প্রে করুন। এটি কৃত্রিম ময়েশ্চারাইজারের বিকল্প হিসেবে খুব ভালো কাজ করবে।
গরমে যাঁদের মুখ অনেক বেশি ঘামে, তাঁরা সাধারণ পানির বদলে ব্যবহার করতে পারেন গোলাপজল। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। বারান্দা বা বাসার ছাদের টবে যদি থাকে গোলাপ, তবে তো কথাই নেই। ঘরেই তৈরি করে নিন প্রাকৃতিক গোলাপজল।
বাসার ফ্রিজে রাখা আইস ট্রেতে বরফ তো তৈরি করতেই হয়। তো বরফ জমানোর সময় সেই পানিতে লেবু, তরমুজ কিংবা পেঁপের রস বা পাল্প মিশিয়ে দিতে পারেন। মিশ্রণটি জমে গেলে, সেই আইস কিউব দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ততা দূর হবে এবং দীর্ঘক্ষণ ত্বক থাকবে সতেজ।