What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Self-Made এই মেঘ, রৌদ্রছায়া – হুমায়ূন আহমেদ (কাহিনী সংক্ষেপ) (1 Viewer)

Joined
Aug 2, 2018
Threads
241
Messages
21,851
Credits
139,743
Guitar
Statue Of Liberty
Helicopter
Television
Laptop Computer
Lollipop
বইয়ের নাম : এই মেঘ, রৌদ্রছায়া
লেখক : হুমায়ূন আহমেদ
লেখার ধরন : উপন্যাস
প্রথম প্রকাশ : জুলাই ২০১২
প্রকাশক : সময় প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৩৪

q71yj2S.jpg


সতর্কীকরণ : কাহিনী সংক্ষেপটি স্পয়লার দোষে দুষ্ট

কাহিনী সংক্ষেপ :
সোহাগী গ্রামের উদ্যোগী যুবক মাহফুজ একটি স্কুল তৈরি করবে বলে ফান্ড তৈরির জন্য একটি নাটক করবে ঠিক করে। নাটকে অভিনয় করার জন্য সে শহর থেকে চিত্রা নামের একটি মেয়েকে নিয়ে আসে। যেদিন সে চিত্রাকে গ্রামে নিয়ে আসে সেই দিনই গ্রামের ৫০০ বছরের পুরনো মসজিদটি ঝড়ের সময় ভেঙ্গে যায়। মসজিদের ইমাম সাহেব সবাইকে বুঝাতে চেষ্টা করে যে এটি গ্রামে গজব নাজেল হওয়ার লক্ষণ।

ইমাম সাহেব প্রায় সারা বছরই রোজা রাখেন, আর ইফতার করেন একেক দিন একেক জনের বাড়িতে। তিনি চেষ্টা করেন তার চারপাশে একটি রহস্যের আবহ তৈরি করে রাখতে। তার নামে নানান ধরনের গল্প চারিদিকে শোনা যায়।

ছদরুল ব্যাপারী বিশাল ধনী। তিনি যেমন ধনী তেমনি বদ লোক। নানান ভাবে টাকা কমিয়ে তিনি ধনী হয়েছেন। তাই তার শত্রু রয়েছে অনেক। তিনি এসেছেন নাটক দেখতে, অনুষ্ঠানে তিনি বিশেষ অতিথি। ১০ লাখ টাকা তিনি স্কুল ফান্ডে দান করবেন। সোহাগী গ্রামে এসে তিনি চিত্রাকে দেখেই মাহফুজকে বলেন নাটক শেষে তিনি চিত্রাকে নিয়ে যাবেন। এই প্রস্তাব শুনে মাহফুজ অস্থির হয়ে পরে।

মাহফুজ ছদরুল ব্যাপারীর ১০ লাখ টাকা নিতে অস্বীকার করে। সে ঠিক করে নাটক না করেই চিত্রাকে সে শহরে পাঠিয়ে দিবে। ঠিক সেই সময় মাহফুজ মাথার যন্ত্রণায় অসুস্থ হয়ে পরে থাকে ঘরে। তখন নাটকের সময় হয়ে যায় কিন্তু নাটকের মূল চরিত্রে অভিনেতা শেষ মূহুর্তে জানায় সে আসতে পারবে না। এই নিয়ে শুরু হয় হাঙ্গামা।

রাতের বলে হঠাৎ করেই স্কুল ঘরে আগুন লেগে যায়। শুরু হয় হইহুল্লোর। গণ্ডগোলের মধ্যে ছদরুল ব্যাপারী দেখেন তার বডি গার্ডরা তাকে ছেড়ে সরে পরেছে। তিনি বুঝতে পারেন তাকে হত্যা করার জন্যই এই সব কিছু হচ্ছে। এরআগেও আরও দুবার তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এবার তার নিজের বডি গার্ডও শত্রুর সাথে যোগ দিয়েছে। অন্ধকারে যখন তিনি গাছের নিচে লুকিয়ে আছেন তখন গ্রামে বেরাতে আসা শহুরে মেয়েকে দেখতে পান। মেয়েটি ভয়ে পথ হারিয়ে পেলেছে। তিনি মেয়েটিকে নিয়ে ইমামের বাড়িতে উপস্থিত হন। সেই সময়ই ইমাম তার অনেক দিনের চেষ্টার পরে কুরআন শরীফ মুখস্থ করে উঠনে বসে আছেন। ছদরুল ব্যাপারী যখন মেয়েটিকে ইমামের বাড়িতে রেখে বের হবেন তখনই তিনজন লোক এসে সামনে দাড়ায়। ছদরুলের বডি গার্ড পিস্তল বের করে গুলি করে। ইমাম তখন ঝাঁপিয়ে পরে ছদরুলের সামনে। ছদরুল বেচে যায়, গুলি লাগে ইমামের বুকে। ইমাম তখন ভেজা চোখে সদ্য মুখস্থ করা কোরআন আবার খতম দিতে শুরু করে।
[sb]----- সমাপ্ত -----[/sb]


=======================================================================

আমার লেখা হুমায়ূন আহমেদের সমস্ত কাহিনী সংক্ষেপ সমূহ
 

Users who are viewing this thread

Back
Top