আমেরিকা চীন যুদ্ধ লাগা মানে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই যুদ্ধ শুধুমাত্র চীন আমেরিকার মধ্যে থেমে থাকবে না। আমেরিকার পক্ষে অষ্ট্রেলিয়া কানাডা ব্রিটেন ফ্রান্স জাপান দক্ষিণ কোরিয়া ইজরায়েল সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে। ভারত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এ যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে। তবে ভারত চীন বিরোধী পক্ষে থাকবে এটা পরিস্কার। অন্য দিকে চীনের পক্ষে উত্তর কোরিয়া পাকিস্তান ইরান রাশিয়া সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হতে পারে। রাশিয়া কমিউনিস্টদের মধ্যে কলহের জন্য ভাঙলেও আমেরিকাকে দায়ী মনে করে। রাশিয়া চীনের পক্ষ নিয়ে সরাসরি যুদ্ধ করলে পরিনাম ভয়াবহ হবে। তবে এই যুদ্ধ শুধুমাত্র নৌবাহিনী সাবমেরিন পরমাণু বোমা বিমান বাহিনীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। এর বাইরে গিয়ে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সংঘটিত হবে।
আমেরিকান অ্যান্টি স্যাটেলাইট বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র
আর এতে আমেরিকা এখনও সুপার পাওয়ার। আমেরিকা চীন ও রাশিয়ার স্যাটেলাইট ধ্বংস করে যোগাযোগ ও সমন্বয়ে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। লেজারের মাধ্যমে মহাকাশ থেকে অ্যাটাক করতে পারে।
ভারতের লেজার ওয়েপন কালি 5000
আমেরিকার লেজার টেকনোলজি ভীষণ উন্নত যা ঠেকানোর ক্ষমতা চীনের আছে কিনা দেখতে হবে।এখন পর্যন্ত চারটি দেশ স্যাটেলাইট যুদ্ধাস্ত্র করতে সক্ষম হয়েছে। তারা হলো আমেরিকা রাশিয়া চীন এবং ভারত।2019 ভারত ASAT পরীক্ষা করে।ভারতের স্যাটেলাইট বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও আছে।
চীন একদিকে প্রশান্ত মহাসাগর অন্যদিকে অতলান্তিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আমেরিকার মূল ভূখণ্ডের খুব একটা ক্ষতি করতে পারবেনা। চীনের নিকটে গুয়াম নৌঘাঁটি হাওয়াই দ্বীপ ধ্বংস হতে পারে। তবে চীনের নাকের ডগায় আমেরিকান যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস রাসেল চীন ও তাইওয়ানের মধ্যবর্তী তাইওয়ান প্রণালীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে চীন কিছু করার সাহস এখনও দেখাতে পারেনি ।
আমেরিকাকে চীন অ্যালাউ করছে হয়তো সময় বলবে। বেরিং প্রনালীতে আমেরিকা রাশিয়ার সমরাস্ত্র প্রদর্শনী স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আমেরিকা এখনও কোনো যুদ্ধ হারে নি। সরাসরি রাশিয়া আমেরিকা যুদ্ধ এড়িয়ে গিয়েছে। এখন দেখার রাশিয়া চীনের পক্ষ নিয়ে সরাসরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় কিনা। রাশিয়া মাঠে না নামলে চীন কতটা লড়াই চালাতে পারে এখন সেটা দেখার বিষয়। চীন নানান দেশের সঙ্গে বিবাদে লিপ্ত। 931 সালে চীন জাপান যুদ্ধ 1961 সালে চীন ভিয়েতনাম যুদ্ধ 1962 সালে চীন ভারত যুদ্ধ চীন কাম্বোডিয়া যুদ্ধ চীন তাইওয়ান দ্বন্দ্ব। এমনকি চীন রাশিয়া বিবাদও বেশ পুরোনো। ফলে চীনের 14 টি প্রতিবেশীর মধ্যে বন্ধু রাষ্ট্র দুটো পাকিস্তান আর উত্তর কোরিয়া। যারা দুজনেই পৃথিবীতে নিন্দিত। ফলে চীনের পক্ষ নেবে এমন দেশের সংখ্যা কোনো ভাবেই বেশি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বাকি বিশ্বের শান্তি স্থাপনের জন্য চেষ্টা করা বোঝনো ছাড়া কিছু করার নেই।
আর এতে আমেরিকা এখনও সুপার পাওয়ার। আমেরিকা চীন ও রাশিয়ার স্যাটেলাইট ধ্বংস করে যোগাযোগ ও সমন্বয়ে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। লেজারের মাধ্যমে মহাকাশ থেকে অ্যাটাক করতে পারে।
ভারতের লেজার ওয়েপন কালি 5000
আমেরিকার লেজার টেকনোলজি ভীষণ উন্নত যা ঠেকানোর ক্ষমতা চীনের আছে কিনা দেখতে হবে।এখন পর্যন্ত চারটি দেশ স্যাটেলাইট যুদ্ধাস্ত্র করতে সক্ষম হয়েছে। তারা হলো আমেরিকা রাশিয়া চীন এবং ভারত।2019 ভারত ASAT পরীক্ষা করে।ভারতের স্যাটেলাইট বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও আছে।
ভারতের স্যাটেলাইট বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ছবি।চীন একদিকে প্রশান্ত মহাসাগর অন্যদিকে অতলান্তিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আমেরিকার মূল ভূখণ্ডের খুব একটা ক্ষতি করতে পারবেনা। চীনের নিকটে গুয়াম নৌঘাঁটি হাওয়াই দ্বীপ ধ্বংস হতে পারে। তবে চীনের নাকের ডগায় আমেরিকান যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস রাসেল চীন ও তাইওয়ানের মধ্যবর্তী তাইওয়ান প্রণালীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে চীন কিছু করার সাহস এখনও দেখাতে পারেনি ।