পুনরুত্থান
'পুনরুত্থান' অর্থ পুনরায় উত্থান, পুনরায় উঠা, পুনঃপ্রাপ্ত জীবন, মৃত্যুর পর পুনঃপ্রাপ্ত জীবন, কবর হ'তে মৃতের উত্থান, পুনরায় জন্ম, নতুন জীবন, শাশ্বত জীবন লাভ ইত্যাদি। মূলতঃ পুনরুত্থানের প্রাথমিক স্তর জন্ম। অর্থাৎ জন্মের পর মৃত্যু আর মৃত্যুর পরে মানুষপুনরুত্থিত হবে। মানবজাতির জন্য পুনরুত্থানে বিশ্বাস স্থাপন ঈমানের অন্যতম প্রধান অঙ্গ। যারা পুনরুত্থানে বিশ্বাস করে না তারা আল্লাহ তা'আলার প্রতিও বিশ্বাস রাখেনা। কিন্তু আল্লাহ তা'আলা বিপুলায়তনের নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। মানুষ তন্মধ্যে শ্রেষ্ঠ প্রাণী। মহান রাববুল আলামীন তাঁর প্রিয় ও শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানব জাতিকে পৃথিবীতে জীবন যাপনের জন্য সাময়িক সুব্যবস্থা করে দিয়েছেন মাত্র। অতঃপর পৃথিবীতে তার নির্ধারিত বয়স শেষ হয়ে গেলে, আল্লাহর আদেশে তার মৃত্যু হবে। অতঃপর ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে এবং সকল মানুষকে বিচারের জন্য পুনরুত্থিত করা হবে। এই পুনরুত্থান আল্লাহ তা'আলার মহাশক্তির প্রমাণ। এর প্রতি বিশ্বাসীরা হবে সফলকাম। আর এর প্রতি অবিশ্বাসীরা হবে সেদিন চরম ক্ষতিগ্রস্ত। আলোচ্য নিবন্ধে তাই পুনরুত্থান সম্পর্কে মানুষকে সংশোধনের ন্যূনতম চেষ্টা করব। আসলে উত্থান ও পুনরুত্থানের মূল উপাদান 'আত্মা' হ'ল একটা অতি সূক্ষ্ম ও অদৃশ্য বস্ত্ত, যার হদীছ লাভ করা সমগ্র মানব জাতির পক্ষে অসম্ভব। এর মহানিয়ন্ত্রক হ'লেন আল্লাহ তা'আলা স্বয়ং। পবিত্র কুরআনে পুনরুত্থানের নিশ্চয়তা প্রদানকারী বহু আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। তন্মধ্যে সূরা আর-রূম-এর ১১নং আয়াতে অত্যন্ত সরল ও সহজভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, اللهُ يَبْدَأُ الْخَلْقَ ثُمَّ يُعِيْدُهُ ثُمَّ إِلَيْهِ تُرْجَعُوْنَ- 'আল্লাহ প্রথমবার সৃষ্টি করেন, অতঃপর তিনি পুনরায় সৃষ্টি করবেন। এরপর তোমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে'।
'পুনরুত্থান' অর্থ পুনরায় উত্থান, পুনরায় উঠা, পুনঃপ্রাপ্ত জীবন, মৃত্যুর পর পুনঃপ্রাপ্ত জীবন, কবর হ'তে মৃতের উত্থান, পুনরায় জন্ম, নতুন জীবন, শাশ্বত জীবন লাভ ইত্যাদি। মূলতঃ পুনরুত্থানের প্রাথমিক স্তর জন্ম। অর্থাৎ জন্মের পর মৃত্যু আর মৃত্যুর পরে মানুষপুনরুত্থিত হবে। মানবজাতির জন্য পুনরুত্থানে বিশ্বাস স্থাপন ঈমানের অন্যতম প্রধান অঙ্গ। যারা পুনরুত্থানে বিশ্বাস করে না তারা আল্লাহ তা'আলার প্রতিও বিশ্বাস রাখেনা। কিন্তু আল্লাহ তা'আলা বিপুলায়তনের নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। মানুষ তন্মধ্যে শ্রেষ্ঠ প্রাণী। মহান রাববুল আলামীন তাঁর প্রিয় ও শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানব জাতিকে পৃথিবীতে জীবন যাপনের জন্য সাময়িক সুব্যবস্থা করে দিয়েছেন মাত্র। অতঃপর পৃথিবীতে তার নির্ধারিত বয়স শেষ হয়ে গেলে, আল্লাহর আদেশে তার মৃত্যু হবে। অতঃপর ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে এবং সকল মানুষকে বিচারের জন্য পুনরুত্থিত করা হবে। এই পুনরুত্থান আল্লাহ তা'আলার মহাশক্তির প্রমাণ। এর প্রতি বিশ্বাসীরা হবে সফলকাম। আর এর প্রতি অবিশ্বাসীরা হবে সেদিন চরম ক্ষতিগ্রস্ত। আলোচ্য নিবন্ধে তাই পুনরুত্থান সম্পর্কে মানুষকে সংশোধনের ন্যূনতম চেষ্টা করব। আসলে উত্থান ও পুনরুত্থানের মূল উপাদান 'আত্মা' হ'ল একটা অতি সূক্ষ্ম ও অদৃশ্য বস্ত্ত, যার হদীছ লাভ করা সমগ্র মানব জাতির পক্ষে অসম্ভব। এর মহানিয়ন্ত্রক হ'লেন আল্লাহ তা'আলা স্বয়ং। পবিত্র কুরআনে পুনরুত্থানের নিশ্চয়তা প্রদানকারী বহু আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। তন্মধ্যে সূরা আর-রূম-এর ১১নং আয়াতে অত্যন্ত সরল ও সহজভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, اللهُ يَبْدَأُ الْخَلْقَ ثُمَّ يُعِيْدُهُ ثُمَّ إِلَيْهِ تُرْجَعُوْنَ- 'আল্লাহ প্রথমবার সৃষ্টি করেন, অতঃপর তিনি পুনরায় সৃষ্টি করবেন। এরপর তোমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে'।