কখনও কি ভেবে দেখেছেন এমন এক শহরে বাস করার কথা যেখানে সবাই ধনী? যেখানে দারিদ্র্যের ছিটে ফোটাও নেই? সব কিছু স্বর্ণে মোড়ানো? এল ডোরাডো এর কথা আমরা সকলেই কম বেশি শুনেছি। কিন্তু আমরা পাইতিতি র কথা শুনেছি কি? কয়েক শতাব্দী ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকলেও সম্প্রতি এই শহরের আবিষ্কার আবার নতুন করে এই প্রশ্নের আবির্ভাব ঘটিয়েছে, সত্যিই কি স্বর্ণের তৈরি কোন শহরের অস্তিত্ব ছিল পৃথিবীর বুকে?
পাইতিতি কি?
হারিয়ে যাওয়া লিজেন্ডারি ইনকা শহর। এই শহরকে কাল্পনিক ধনী শহর বললেও ভুল হবে না। ইনকা মিথলজির অনেক আকর্ষণীয় গল্পকাহিনীর মধ্যে অন্যতম হল পাইতিতির গল্প। বর্তমানে দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে জটিল প্রত্নতাত্ত্বিক ধাঁধা পাইতিতি। বছরের পর বছর বহু অনুসন্ধানকারী, গুপ্তধন শিকারি এবং প্রত্নতত্ত্ববিদেরা পাইতিতির সন্ধানে হন্যে হয়ে খুঁজলেও লিজেন্ডারি শহর খুঁজে পাওয়া এত সহজ নয়। লিজেন্ড বলে, পাইতিতি ছিল বিশাল এক শহর যা অবস্থিত ছিল অ্যামাজন জঙ্গলের পেরু অংশে। কিন্তু ৫০ বছর আগে থেকে পাইতিতি নিয়ে গবেষণার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় পেরুভিয়ান আমাজনিয়া।
পাইতিতির অবস্থান এখনও এক রহস্য
স্বর্ণের শহর পাইতিতির সন্ধানে বহু অভিযাত্রী দিন রাত এক করে ফেলেছেন এবং অনেকে দৃঢ় ভাবে বিশ্বাসও করেন যে এই শহর লুকায়িত ছিল আমাজনের সর্বশেষ আবিষ্কৃত অঞ্চলে। পাইতিতির সন্ধানে অখ্যাত অভিযান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে স্যার আর্থার কোনান ডয়েল "দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড" রচনা করেছিলেন।
পাইতিতির ইতিহাস
রহস্যময় এই পাইতিতি খোঁজার অভিযান নিয়ে অনেক ধরণের ডকুমেন্ট তৈরি করা হয়েছে। লিজেন্ড মতে, সোনার শহর পাইতিতি প্রতিষ্ঠিা করেছিল ইনকা বীর ইনকারি, যিনি স্প্যানিশ আক্রমণের পরে জংগলে আশ্রয় নেবার পূর্বে কুস্কো শহর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যখন স্প্যানিশরা কুস্কোতে প্রবেশ করে, সেখানে তারা লুটপাট চালায়। কিন্তু লুটপাট চালিয়ে ইনকাদের পুরনো রাজধানীতে অবশিষ্ট খুব সামান্যই খুঁজে পায় তারা। আসল সম্পদের খোঁজ কখনও পাওয়া যায় নি। স্প্যানিশদের আসার পূর্বেই ইনকারা তাদের স্বর্ণময় সম্পদ কোথাও লুকিয়ে ফেলেছিল।
ইনকা সংস্কৃতি একটি শহরের কথা বলে যার অবস্থান কুস্কো শহরের আন্দিজ অংশের পূর্ব দিকে এক জঙ্গলের গভীরে। স্প্যানিশদের আক্রমণের সময় ইনকারা সেখানেই আশ্রয় নিয়েছিল বলে ধরে নেয়া হয় এবং ধরে নেয়া হয়, এই জংগলই ছিল তাদের শেষ আশ্রয় স্থল।
পাইতিতি কি?
হারিয়ে যাওয়া লিজেন্ডারি ইনকা শহর। এই শহরকে কাল্পনিক ধনী শহর বললেও ভুল হবে না। ইনকা মিথলজির অনেক আকর্ষণীয় গল্পকাহিনীর মধ্যে অন্যতম হল পাইতিতির গল্প। বর্তমানে দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে জটিল প্রত্নতাত্ত্বিক ধাঁধা পাইতিতি। বছরের পর বছর বহু অনুসন্ধানকারী, গুপ্তধন শিকারি এবং প্রত্নতত্ত্ববিদেরা পাইতিতির সন্ধানে হন্যে হয়ে খুঁজলেও লিজেন্ডারি শহর খুঁজে পাওয়া এত সহজ নয়। লিজেন্ড বলে, পাইতিতি ছিল বিশাল এক শহর যা অবস্থিত ছিল অ্যামাজন জঙ্গলের পেরু অংশে। কিন্তু ৫০ বছর আগে থেকে পাইতিতি নিয়ে গবেষণার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় পেরুভিয়ান আমাজনিয়া।
পাইতিতির অবস্থান এখনও এক রহস্য
স্বর্ণের শহর পাইতিতির সন্ধানে বহু অভিযাত্রী দিন রাত এক করে ফেলেছেন এবং অনেকে দৃঢ় ভাবে বিশ্বাসও করেন যে এই শহর লুকায়িত ছিল আমাজনের সর্বশেষ আবিষ্কৃত অঞ্চলে। পাইতিতির সন্ধানে অখ্যাত অভিযান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে স্যার আর্থার কোনান ডয়েল "দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড" রচনা করেছিলেন।
পাইতিতির ইতিহাস
রহস্যময় এই পাইতিতি খোঁজার অভিযান নিয়ে অনেক ধরণের ডকুমেন্ট তৈরি করা হয়েছে। লিজেন্ড মতে, সোনার শহর পাইতিতি প্রতিষ্ঠিা করেছিল ইনকা বীর ইনকারি, যিনি স্প্যানিশ আক্রমণের পরে জংগলে আশ্রয় নেবার পূর্বে কুস্কো শহর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যখন স্প্যানিশরা কুস্কোতে প্রবেশ করে, সেখানে তারা লুটপাট চালায়। কিন্তু লুটপাট চালিয়ে ইনকাদের পুরনো রাজধানীতে অবশিষ্ট খুব সামান্যই খুঁজে পায় তারা। আসল সম্পদের খোঁজ কখনও পাওয়া যায় নি। স্প্যানিশদের আসার পূর্বেই ইনকারা তাদের স্বর্ণময় সম্পদ কোথাও লুকিয়ে ফেলেছিল।
ইনকা সংস্কৃতি একটি শহরের কথা বলে যার অবস্থান কুস্কো শহরের আন্দিজ অংশের পূর্ব দিকে এক জঙ্গলের গভীরে। স্প্যানিশদের আক্রমণের সময় ইনকারা সেখানেই আশ্রয় নিয়েছিল বলে ধরে নেয়া হয় এবং ধরে নেয়া হয়, এই জংগলই ছিল তাদের শেষ আশ্রয় স্থল।