আমাদের বিস্মিত করার জন্যে পৃথিবীর ভাণ্ডার সবসময় পূর্ণ থাকে। পৃথিবীর প্রতিটি কোণেই লুকিয়ে আছে ব্যাখ্যাবহুল এমন কিছু প্রাকৃতিক বিস্ময় যা আমাদেরকে পৃথিবী বিজ্ঞান সম্পর্কে জানার জন্য কিছুটা হলেও উদ্বুদ্ধ করে তোলে। এই স্থানসমূহের মধ্যে কিছু স্থানে পৌঁছানো মোটামুটি অসাধ্য সাধনের সমান, আর কিছু স্থান সারা বিশ্বের পর্যটকদের গন্তব্যস্থল। এই সকল স্থান বিজ্ঞানীদের ব্যস্ত রাখে উত্তর খোঁজার কাজে, আর বিশ্ব আমাদের প্রতিনিয়ত বিস্মিত করে সেই সকল রহস্যের উদঘাটন করে।
রক্তের ঝর্ণা (ব্লাড ফলস), এন্টার্কটিকা
বেশির ভাগ মানুষ নিজের চোখে ব্লাড ফলস অবলোকন করতে পারবেনা, কিন্তু দৃশ্যটি অত্যন্ত চমকপ্রদঃ টেইলর গ্লেসিয়ার এর শ্বেত-শুভ্র গা বেয়ে রক্তলাল ঝর্ণা বয়ে পরছে। এই ঝর্ণা প্রথম আবিষ্কার করেন অস্ট্রেলিয়ান ভূতত্ত্ববিদ গ্রিফিথ টেইলর ১৯১১ সালে, যিনি প্রথম টেইলর গ্লেসিয়ারে অভিযান চালান এবং তার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। গ্লেসিওলজিস্ট এবং মাইক্রোবায়োলজিস্টরা এই রহস্যময় লাল প্রবাহের কারণ অন্বেষণ করছেন।
রক্তের ঝর্ণা (ব্লাড ফলস), এন্টার্কটিকা Source: Wikipedia
তারা এই উপসংহারে এসেছেন যে, রক্তরাঙা এই পানির উৎস হল ভূগর্ভস্থ জলাশয় যেখানে লোহার আধিক্য রয়েছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছে যে, বরফের ১৩০০ ফিট নিচে উদ্ভিজ্জাণু বিদ্যমান যা লোহা এবং সালফার পূর্ণ পানির মধ্যে এখন টিকে আছে।
রক্তের ঝর্ণা (ব্লাড ফলস), এন্টার্কটিকা
বেশির ভাগ মানুষ নিজের চোখে ব্লাড ফলস অবলোকন করতে পারবেনা, কিন্তু দৃশ্যটি অত্যন্ত চমকপ্রদঃ টেইলর গ্লেসিয়ার এর শ্বেত-শুভ্র গা বেয়ে রক্তলাল ঝর্ণা বয়ে পরছে। এই ঝর্ণা প্রথম আবিষ্কার করেন অস্ট্রেলিয়ান ভূতত্ত্ববিদ গ্রিফিথ টেইলর ১৯১১ সালে, যিনি প্রথম টেইলর গ্লেসিয়ারে অভিযান চালান এবং তার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। গ্লেসিওলজিস্ট এবং মাইক্রোবায়োলজিস্টরা এই রহস্যময় লাল প্রবাহের কারণ অন্বেষণ করছেন।
রক্তের ঝর্ণা (ব্লাড ফলস), এন্টার্কটিকা Source: Wikipedia
তারা এই উপসংহারে এসেছেন যে, রক্তরাঙা এই পানির উৎস হল ভূগর্ভস্থ জলাশয় যেখানে লোহার আধিক্য রয়েছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছে যে, বরফের ১৩০০ ফিট নিচে উদ্ভিজ্জাণু বিদ্যমান যা লোহা এবং সালফার পূর্ণ পানির মধ্যে এখন টিকে আছে।