সু–অভ্যাস দিয়েই শুরু হোক দিন। ভালো অভ্যাসগুলোই আমাদের ফিট ও সুস্থ রাখে। আর এর উল্টো পথে হাঁটলেই বিপদ। শরীরে বাসা বাঁধবে নানা ধরনের রোগব্যাধি। এমনই কিছু বদ–অভ্যাসের কারণে বেড়ে যেতে পারে ওজন। ওজন কমানো জন্য শুধু কঠিন ডায়েট নয়, বরং চাই সঠিক কিছু অভ্যাস। তাই দেরি নয়, সকাল সকাল উঠেই শুরু করে দিন সু–অভ্যাসের চর্চা।
দিনের শুরু হোক দুই গ্লাস পানিতে
মাত্র দুই গ্লাস পানিই কমাতে পারে ওজন। তবে সে পানি পান করেত হবে নিয়ম মেনে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে পান করুন দুই গ্লাস স্বাভাবিক পানি। পানিতে কোনো ক্যালরি থাকে না, কিন্তু পানি শরীরের ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ওজন কমাতে চাইলে দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি অবশ্যই পান করা উচিত।
ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করতে হবে দুই গ্লাস পানি
গায়ে লাগুক সকালের রোদে
সকালের রোদ ভিটামিন ডি পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায়। কিন্তু এর পাশাপাশি সকালের রোদ শরীরের ফ্যাটও কমায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালের রোদ গায়ে লাগান, তাঁদের ওজন কম হয়। বিশেষ করে যাঁরা দিনের পরবর্তী অংশে রোদে যান, তাঁদের তুলনায়। সকালের রোদ শরীরের মেটাবলিজমের ওপর প্রভাব ফেলে।
নাশতার আগেই ব্যায়াম
সকালে উঠেই প্রথমে হালকা ব্যায়াম করা উচিৎ
ওজন কমাতে সকালে উঠেই প্রথমে হালকা ব্যায়াম করতে হবে। কারণ, খালি পেটে করা ব্যায়ামের সুফল দ্রুত পাওয়া যায়। নাশতার আগের ব্যায়াম শরীরের ফ্যাট বার্ন করে।
নাশতায় ভারী প্রোটিন
ভারী প্রোটিন ওজন কমাতে সাহায্য করে
অনেকেই মনে করেন, ওজন কমাতে সকালের নাশতা না করা বা হালকা নাশতাই সঠিক উপায়। কিন্তু এই ধারণা একেবারেই ভুল। কারণ, সকালের নাশতা পুরো দিনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। ভারী প্রোটিন ওজন কমাতে সাহায্য করবে। কিন্তু কীভাবে? ভারী প্রোটিন খেলে পেট লম্বা সময় ভরা থাকবে এবং বারবার খাওয়ার ইচ্ছা কমে যাবে। এটিও ওজন কমানোর ভালো উপায়।
খাবার চিবিয়ে খাওয়া
খাবার ভালো করে চিবিয়ে খেলে কমবে আপনার ওজন। কেবল সকালের নাশতা নয়, বরং যেকোনো সময়ের খাবার ভালো করে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। গবেষণা বলে, চিবিয়ে খাবার খেলে সারা দিনে ৫ ভাগ বেশি ক্যালরি বার্ন হয়।
নাশতা উপভোগ করা
নাশতা খাওয়ার সময় তা উপভোগ করা জরুরি। এই সময়ে টিভি বা সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখা যাবে না। এতে অমনযোগী হয়ে খাবারের স্বাদ–গন্ধ কিছু পাওয়া হবে না। বরং সেটাই জরুরি।
ঘরে তৈরি নাশতা
ঘরের খাবার সবসময়েই স্বাস্থ্যকর
সকালের খাবার হতে হবে ঘরে তৈরি। বাইরের ভারী খাবার পরিমাণে অল্প খেলেই শরীরে দ্রুত ফ্যাট জমে। একটি গবেষণায় দেখে গেছে, যাঁরা সপ্তাহে ৫ দিন ঘরের খাবার খান, তাঁরা ওভার ওয়েট হন না। এ ছাড়া ঘরের খাবারে পুষ্টিগুণও সঠিক পরিমাণে থাকে।
সকালে ঝাল নাশতা
মরিচের ঝাল ওজন কমাতে দারুণ উপকারী। এটি শরীরের ফ্যাট কমায় ও হজমশক্তি বাড়ায়। সকালের নাশতার ওমলেটে ঝাল ঝাল হট সস বা ব্ল্যাক পেপার দিয়েই ওজন কমানোর কাজ করা যায়।
স্বাস্থ্যকর পানীয়
চা বা কফিতে দুধ পরিহার করা শ্রেয়
অনেকেরই চা কিংবা কফি না খেলে দিনের শুরু হয় না। তবে খুব আয়োজন করে চা কিংবা কফি খাওয়া উচিত নয়। কফিতে দুধ, চিনি, ক্রিম বা ফ্লেভারের ব্যবহার ক্ষতিকর। আর দুধ চায়ের বদলে সকালের পানীয় হিসেবে গ্রিন টি বেছে নেওয়া যেতে পারে।
ক্যালরির হিসাব
সকালের নাশতায় কতটুকু ক্যালরি খাচ্ছেন, ওজন কমাতে তার হিসাব রাখতে হবে। এতে প্রতিদিনের খাবারের মাপ ও পরিমাণ এক থাকবে।
সকালে ওজন মাপার অভ্যাস করা উচিত
প্রতিদিন সকালে ওজন মাপা
নিয়মিত সকালে ওজন মাপার অভ্যাস করা উচিত। এতে ওজন কমানোর মানসিক প্রস্তুতি ও ইচ্ছা তৈরি হয়। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা নিয়মিত ওজন মাপেন, তাঁরা ৬ মাসে ৬ কেজি ওজন কমাতে পেরেছেন—যাঁরা ওজন মাপেন না, তাঁদের তুলনায়।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
ঠান্ডা পানিতে গোসল ওজন কমায়
অনেকেই গরম পানিতে গোসল করা পছন্দ করেন। কিন্তু গবেষণা বলছে, ঠান্ডা পানিতে গোসল ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে শরীরের হজমশক্তি, উদ্যম ও নিয়মিত হরমোন বাড়ে।
দিনের শুরু হোক দুই গ্লাস পানিতে
মাত্র দুই গ্লাস পানিই কমাতে পারে ওজন। তবে সে পানি পান করেত হবে নিয়ম মেনে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে পান করুন দুই গ্লাস স্বাভাবিক পানি। পানিতে কোনো ক্যালরি থাকে না, কিন্তু পানি শরীরের ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ওজন কমাতে চাইলে দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি অবশ্যই পান করা উচিত।
ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করতে হবে দুই গ্লাস পানি
গায়ে লাগুক সকালের রোদে
সকালের রোদ ভিটামিন ডি পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায়। কিন্তু এর পাশাপাশি সকালের রোদ শরীরের ফ্যাটও কমায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালের রোদ গায়ে লাগান, তাঁদের ওজন কম হয়। বিশেষ করে যাঁরা দিনের পরবর্তী অংশে রোদে যান, তাঁদের তুলনায়। সকালের রোদ শরীরের মেটাবলিজমের ওপর প্রভাব ফেলে।
নাশতার আগেই ব্যায়াম
সকালে উঠেই প্রথমে হালকা ব্যায়াম করা উচিৎ
ওজন কমাতে সকালে উঠেই প্রথমে হালকা ব্যায়াম করতে হবে। কারণ, খালি পেটে করা ব্যায়ামের সুফল দ্রুত পাওয়া যায়। নাশতার আগের ব্যায়াম শরীরের ফ্যাট বার্ন করে।
নাশতায় ভারী প্রোটিন
ভারী প্রোটিন ওজন কমাতে সাহায্য করে
অনেকেই মনে করেন, ওজন কমাতে সকালের নাশতা না করা বা হালকা নাশতাই সঠিক উপায়। কিন্তু এই ধারণা একেবারেই ভুল। কারণ, সকালের নাশতা পুরো দিনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। ভারী প্রোটিন ওজন কমাতে সাহায্য করবে। কিন্তু কীভাবে? ভারী প্রোটিন খেলে পেট লম্বা সময় ভরা থাকবে এবং বারবার খাওয়ার ইচ্ছা কমে যাবে। এটিও ওজন কমানোর ভালো উপায়।
খাবার চিবিয়ে খাওয়া
খাবার ভালো করে চিবিয়ে খেলে কমবে আপনার ওজন। কেবল সকালের নাশতা নয়, বরং যেকোনো সময়ের খাবার ভালো করে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। গবেষণা বলে, চিবিয়ে খাবার খেলে সারা দিনে ৫ ভাগ বেশি ক্যালরি বার্ন হয়।
নাশতা উপভোগ করা
নাশতা খাওয়ার সময় তা উপভোগ করা জরুরি। এই সময়ে টিভি বা সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখা যাবে না। এতে অমনযোগী হয়ে খাবারের স্বাদ–গন্ধ কিছু পাওয়া হবে না। বরং সেটাই জরুরি।
ঘরে তৈরি নাশতা
ঘরের খাবার সবসময়েই স্বাস্থ্যকর
সকালের খাবার হতে হবে ঘরে তৈরি। বাইরের ভারী খাবার পরিমাণে অল্প খেলেই শরীরে দ্রুত ফ্যাট জমে। একটি গবেষণায় দেখে গেছে, যাঁরা সপ্তাহে ৫ দিন ঘরের খাবার খান, তাঁরা ওভার ওয়েট হন না। এ ছাড়া ঘরের খাবারে পুষ্টিগুণও সঠিক পরিমাণে থাকে।
সকালে ঝাল নাশতা
মরিচের ঝাল ওজন কমাতে দারুণ উপকারী। এটি শরীরের ফ্যাট কমায় ও হজমশক্তি বাড়ায়। সকালের নাশতার ওমলেটে ঝাল ঝাল হট সস বা ব্ল্যাক পেপার দিয়েই ওজন কমানোর কাজ করা যায়।
স্বাস্থ্যকর পানীয়
চা বা কফিতে দুধ পরিহার করা শ্রেয়
অনেকেরই চা কিংবা কফি না খেলে দিনের শুরু হয় না। তবে খুব আয়োজন করে চা কিংবা কফি খাওয়া উচিত নয়। কফিতে দুধ, চিনি, ক্রিম বা ফ্লেভারের ব্যবহার ক্ষতিকর। আর দুধ চায়ের বদলে সকালের পানীয় হিসেবে গ্রিন টি বেছে নেওয়া যেতে পারে।
ক্যালরির হিসাব
সকালের নাশতায় কতটুকু ক্যালরি খাচ্ছেন, ওজন কমাতে তার হিসাব রাখতে হবে। এতে প্রতিদিনের খাবারের মাপ ও পরিমাণ এক থাকবে।
সকালে ওজন মাপার অভ্যাস করা উচিত
প্রতিদিন সকালে ওজন মাপা
নিয়মিত সকালে ওজন মাপার অভ্যাস করা উচিত। এতে ওজন কমানোর মানসিক প্রস্তুতি ও ইচ্ছা তৈরি হয়। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা নিয়মিত ওজন মাপেন, তাঁরা ৬ মাসে ৬ কেজি ওজন কমাতে পেরেছেন—যাঁরা ওজন মাপেন না, তাঁদের তুলনায়।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
ঠান্ডা পানিতে গোসল ওজন কমায়
অনেকেই গরম পানিতে গোসল করা পছন্দ করেন। কিন্তু গবেষণা বলছে, ঠান্ডা পানিতে গোসল ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে শরীরের হজমশক্তি, উদ্যম ও নিয়মিত হরমোন বাড়ে।