কুড়িয়ে পাওয়া কিছু কৌতুক (3 Viewers)

[Sumonshill]

বল্টু রাতে বাড়িতে ফিরে ঘুমাতে গেলো, ঘুমাতে ঘুমাতে দেখল সে মারা গিয়েছে! সে পরজগতে গিয়ে ঈশ্বরকে অনুরোধ করল !
তাকে দুনিয়ায় আরেক বার ফেরত পাঠানোর জন্য।
!
ঈশ্বর তাকে আরেকটা সুযোগ দিলো আর মুরগী বানিয়ে দুনিয়ায় ফিরে পাঠাল
!
মুরগী হয়ে সে একটা ডিম দিল ডিম দেখে সে হতভম্ব হয়ে গেলো
!
ডিমটা ছিল সোনার
!
খুশিতে সে জোর দিয়ে আরেকটা ডিম দিল সেটাও সোনার ডিম
!
সে আরও খুশিতে জোশের সাথে ৩য় বারের ডিম পাড়ার জন্য জোর দেয়া শুরু করতেই কেউ একজন তাকে জুতা মারলো।
!
সে চোখ খুলে দেখলো
! !
! !
তার স্ত্রী নাক ধরে চিৎকার করে যাচ্ছে-
!
!
উঠ বদমাইশ,
.
বিছানায় বাথরুম করেই যাচ্ছো তো করেই যাচ্ছো...

 

[Sumonshill]

বল্টু গেলো ডাক্তারের
কাছে
তার পিঠে অনেক ব্যাথা-
.
ডাক্তার : কিভাবে এই
অবস্থা?
.
বল্টু : আজ অফিস থেকে
একটু তাড়াতারি বাসায়
ফিরে
দেখলাম আমার স্ত্রী নেই।
শেষে বারান্দায় একটা
কিছুর
শব্দ পেয়ে সেখানে গিয়ে
দেখলাম_ আমার স্ত্রী
দাড়িয়ে
আছে।আর একটা লোক শার্ট
পরতে পরতে রাস্তা দিয়ে
দৌড়ে পালাচ্ছে।
আমি যা বুঝার বুঝে
নিলাম।
আর বাসার ডিপ ফ্রিজটা
তুলে লোকটার গা বরাবর
ছুড়ে মারলাম।এত বড়
ফ্রিজটা ছুড়ে মারতে গিয়ে
এই অবস্থা।
_
বল্টু চলে যাওয়ার পর
ডাক্তারের কাছে
আসলো, দ্বিতীয় রোগি-
যার অবস্থা আরো খারাপ।
.
ডাক্তার : কিভাবে এই
অবস্থা?
.
লোক : আজ সকাল থেকে
আমার নতুন চাকরিতে যোগ
দেয়ার কথা ছিলো।
সকালে উঠে দেখি অনেক
দেরি হয়ে গেছে, তাই
তারাহুরো
করে শার্ট পরতে পরতে
রাস্তায় বেরিয়ে ছিলাম।
হটাৎ কোত্থেকে একটা
ফ্রিজ
এসে ধরাম করে পড়লো
আমার গায়ে।
_
এরপর তৃতীয় রোগি_ তার
অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
.
ডাক্তার : কিভাবে এই
অবস্থা?
.
রোগি : বড় একটা বিপদ
থেকে
বাঁচতে একটা ডিপ ফ্রিজের
ভেতরে ঢুকে বসে ছিলাম
তারপর কোন এক
হারামজাদা এসে ডিপ
ফ্রিজটাই রাস্তায় ফেলে
দিলো

 

[Sumonshill]

"মজার জোকস"

–বল্টু বিয়ের উদ্যোগ নিয়েছে... ☺☺

বল্টুঃ বাবা আমার একটা মেয়ে কে খুব পছন্দ হইছে?

বাবাঃwow....কে সেই সৌভাগ্যবতী??

বল্টুঃজরিনা... ☺আমাদের পাশের বাসার আবুলের মেয়ে..

বাবাঃohh no!...আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই, কিন্তু Promise করো তোমার আম্মুকে কিছু বলবেনা।

বল্টুঃ ok promise..

বাবাঃ আসলে জরিনা তোমার বোন হয়

বল্টু জরিনাকে ভুলে গেলো।

আবার 2 মাস পর..

বল্টুঃ বাবা আমি প্রেমে পড়েছি

বাবাঃ wow...এটা তো বড় খবর। তো কে সে?

বল্টুঃসকিনা..আমাদের পাশের বাসার মোখলেস সাহেবের মেয়ে।

বাবাঃ ohh no আবার আরে ব্যটা ঐ সকিনাও তোর বোন লাগে।

এমন করে অনেক দিন চলে গেলো..
বল্টু তো পাগল হবার দশা।
মন খারাপ করে আম্মুর কাছে গিয়ে বললো,

আম্মু এই পর্যন্ত ৬ টা মেয়েকে সিলেক্ট করেছি কিন্তু বাবা বলছে ঐ ৬ জনই নাকি আমার বোন

মা মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে.. আহালে আমাল সোনা ছেলেটা কাঁদে না..
তুই যে কোনো মেয়ের সাথে প্রেম কর,
তোর বাবার কথা শুনিস না।

ও তোর বাবা না

 

[Sumonshill]

-না হাসলে MB ফেরত দিমু না..

-এক ছাত্র রাতে ডিপজলের ডায়লগ শুনেছে! পরের দিন ক্লাসে যা করল
-শিক্ষক ক্লাসে ঢুকছে,, এমন সময়,

ছাত্রঃ আহো ভাতিজা আহো!
শিক্ষকঃ হেই ইডিয়ট কি বলিস, আমি তোর শিক্ষক!
ছাত্রঃ আমার হোগা মারা শেষ, তুই যদি শিক্ষক হস, তাইলে আমার কি হওন উচিৎ!
শিক্ষকঃ হে বিয়াদব এক থাপ্পর দিব!
ছাত্রঃ তোর মরনের চুল্কানি উঠছে, আমি তরে মলম লাগামু!
শিক্ষকঃ হে জানোয়ার তর এমন করার কারন কি?
ছাত্রঃ কারন বুঝতে হলে, আয় যাইগা পাট ক্ষেতে!
শিক্ষকঃ তোকে স্কুল থেকে বের করে দিব!
ছাত্রঃ মাইরা দিমু, সিল মাইরা দিমু!.
শিক্ষকঃ বেহুশ

 

[Sumonshill]

বল্টু ঘুমোচ্ছে।
এমন সময় যমরাজ এসে
বল্টুকে ডেকে তুলে বলল,
- নে উঠে পড় বল্টু।
তোর সময় এসে গেছে।
বল্টু হাউমাউ করে উঠলো।
- কিন্তু আমি তো এখনো...
- কিছু করার নেই রে,
লিস্টে সবার প্রথমে তোর নামই আছে।
বল্টু বলল,
- ঠিক আছে,
আপনি তাহলে একটু বসুন।
এত দূর থেকে এসেছেন যখন একটু চা করে
খাওয়াই।
এই বলে বল্টু চায়ের মধ্যে
ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে যমরাজকে খাইয়ে
দিয়েছে।
যমরাজ তো ঘুমিয়ে কাদা।
এই সময়ে বল্টু লিস্ট নিয়ে
তার মধ্যে থেকে প্রথম থেকে নিজের
নামটা কেটে লাস্টে নামটা বসিয়ে
দিয়েছে কয়েক ঘণ্টা পর যমরাজ ঘুম থেকে
উঠে বল্টুকে বলে।
- তুই আমাকে চা খাওয়ালি,
তোর বিছানায় শুতে দিলি, এতো খাতির
করলি।
-
-
-
- ঠিক আছে,
আমি লিস্টের শেষ থেকে শুরু করছি।
# বল্টু_বেহুশ

 

[Sumonshill]

দোস্ত আমি মারা গেলে তুই কী করবি?

তোর বউ কে সান্ত্বনা দেব!!!

কিভাবে???

বলবো ও মারা গেছে তো কী হয়েছে,
আমি তো আছি।

 

[Sumonshill]

গান গাচ্ছিলাম

আমিঃ- আহারে আহারে কোথায় পামু তাহারে

আম্মুঃ- গান গায় কেডারে

বোনঃ- ভাল্লাগছে তার এক মেয়েরে

ভাইঃ- ভাবি পামু এইবারে

আব্বুঃ- চিনো না তো আমারে ঝুলাই রাখুম উপরে

আমিঃ- কি দিন আইলরে,, গান গাইলে ও বিপদ রে..

 

[Hanma]

Wild life er prani wife

 

[Sumonshill]

★★ চরম জোকস ★★
.
বল্টু হাসপাতালে আছে! তার একমাত্র ব্ন্ধু করিম তাকে দেখতে গেল, তারপর..........
.
করিমঃ কিরে তোর হাত পায়ে ব্যান্ডেজ ক্যান?
বল্টুঃ সকলে মিলে গণপিটুনি দিছে কোন দোষ ছাড়াই!
করিমঃ ক্যান? কি করছিলি?
বল্টুঃ দোকান থেকে ছবি ওয়াশ করায়া হাতে নিয়ে বাসায় ফিরছিলাম, এমন সময় বাতাসের কারণে ছবি গিয়ে পড়ল এক মহিলার পায়ের নিচে!
করিমঃ তারপর কি হল?
বল্টুঃ আমি মহিলারে বললাম "শাড়িটা উঠান ছবি তুলবো" আর তারপর মহিলার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন আমার এই অবস্থা করছে!!!
করিমঃ বেহুশ!!!
বল্টুরে কেউ মাইরালাস না ক্যারে,,,,,,,,,,,

 

[Sumonshill]

ছেলেটি আজও পায়খানায় গেলে কাঁদে,,
কারন -
মেয়েটির প্রিয় রঙ ছিল হলুদ..