What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

কুড়িয়ে পাওয়া কিছু কৌতুক (7 Viewers)

» মজার জোকস - হাসির কৌতুক «

এক লোককে অতিরিক্ত স্পীডে গাড়ি চালানোর দায়ে ট্রাফিক পুলিশ দাঁড় করালো।

: কী ব্যপার এত স্পীডে চালাচ্ছিলেন কেন ? এখনতো জরিমানা দিতে হবে ।

: কী করব? আমারতো লাইসেন্স নেই,

:লাইসেন্স ছাড়াই রাস্তায় গাড়ী নিয়ে বেরিয়েছেন?

:কী আর করা । আমার স্ত্রীকে হঠাৎ খুন করে ফেল্লাম, এখন লাশটা গুম করতে যাচ্ছি।

(ট্রাফিক পুলিশ ভড়কে গিয়ে) লাশ কই?

: গাড়ীর বনেটে রখেছি

সাথে সাথে ট্রাফিক পুলিশ সবখানে খবরটা জানিয়ে দিলেন আর এইরকম একজন ভয়ংকর অপরাধী ধরার সাফল্যে প্রমোশনের আশা জেগে উঠল তার। পুলিশের বড় কর্তা সবাই এসে হাজির, সাথে মিডিয়া । ঐ লোককে চারদিক থেকে ঘিরে ধরা হল, আর লোকটা চেঁচাতে লাগলঃ এই ট্রাফিক একটা মিথ্যুক, ঘুষ না পয়ে আমাকে ফাঁসাতে চাইছে ।

বড় কর্টা সেদিকে কান না দিয়ে গাড়ীর বনেট-টা তুললেন, সেখানে কিছু নেই- ফাঁকা । রাগত দৃষ্টিতে তিনি এবার ট্রাফিক পুলিশটার দিকে তাকালেন ।

ঐ ব্যাটা আমাতা আমতা করে বলতে লাগল, ''লোকটা লাইসেন্স ছাড়া গাড়ী চালাচ্ছে'' অপরাধী ড্রাইভার সাঠে সাথে চেঁচিয়ে উঠল- ব্যাটা মিঠ্যুক, এটা কী? বলে পকেট থেকে তার লাইসেন্সটা বের করে দিল ।

ওটা দেখে পুলিশটা আমাতা আমতা করে আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলো, তখন ড্রাইভার লোকটা চেঁচিয়ে উঠল ''বল, আরো বানিয়ে বানিয়ে বল। এবার নিশ্চয় বলবি জয আমি বেশী স্পীডে গাড়ী চালাচ্ছিলাম! "
 
» মজার জোকস - হাসির কৌতুক «
চায়না বেড়াতে গিয়ে ঘুরে ঘুরে এক রেস্টুরেন্টে ঢুকে এক পর্যটক দেখলো মেন্যু সব চাইনিজ ভাষায় লেখা।

আবার না বুঝে শুয়োর-সাপ-ব্যাং ইত্যাদি খাওয়া হয়ে যায় কিনা সে ভয়ে লোকটা মেইন কোর্স বাদ দিয়ে শুধু স্যুপের অর্ডার দিলো।

কিন্তু স্যুপ আসার পর দেখে তাতে মাছি পড়েছে। একেই প্রচন্ড খিদায় সামান্য স্যুপ, তাতেও মাছি পড়েছে…ভয়ানক রেগে লোকটা চিল্লাচিল্লি শুরু করলো।

রেস্টুরেন্টের একমাত্র ইংরেজি জানা মানুষ ম্যানেজার দৌড়ে এলো। বললো-“কী সমস্যা স্যার?”

লোকঃ “আমার স্যুপে মাছি ভাসছে তিন তিনটা।”

ম্যানেজার মেন্যু চেক করে ওয়েটারকে ধমক দিয়ে বললোঃ

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
“মাছির স্যুপে কেউ অ্যাতো কম মাছি দেয়?”
 
আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,
তিনি একদিন আইনস্টাইনকে বললেন - আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে ।" -আইনস্টাইন তো অবাক!!!
উনি তখন বললেন "বেশ তাহলে এর পরের মিটিংয়ে যেখানে যাবো তারা আমাকে চেনেন না, তুমি আমার হয়ে ভাষণ দিও আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকবো ।"
-এরপরে সেই সভায় তো ড্রাইভার হুবহু আইনস্টাইন-এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন । উপস্থিত বিদ্বজ্জনেরা তুমুল করতালি দিলেন । এরপর তাঁরা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবে গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন ।
-সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন "স্যার, ঐ আপেক্ষিক এর যে সঙ্গাটা বললেন, আর একবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন ?"
-আসল আইনস্টাইন দেখলেন বিপদ, এবার তো ড্রাইভার ধরা পড়ে যাবে । কিন্তু তিনি ড্রাইভার-এর উত্তর শুনে তাজ্জব হয়ে গেলেন । ড্রাইভার উত্তর দিল।।
-"এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি ? আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন সে বুঝিয়ে দেবে ।"

বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে ঘুরবেন তেমনই হবেন।
এই জন্যে কথায় আছে,
"সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,
অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ"।
 
একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল। কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল।
- কেন? ব্যথা করছে?
- না!
- তাহলে?
- বানান ভুল হইছে!
 
রোগী: ডাক্তার সাব, আমাকে কি বেহুঁশ করার জন্য ইনজেকশন দিচ্ছেন?
ডাক্তার: জ্বি হ্যাঁ।
রোগী: তাহলে একটু অপেক্ষা করুন, আমার পকেটের টাকাগুলো একটু গুনে রাখি।
ডাক্তার: কেন?
রোগী: যা দিনকাল পড়ছে, কাউকে তো বিশ্বাস করা যায় না।
 
আজ থেকে আর মাত্র ১০ বছর পর আমাদের অবস্থা যেমন হতে পারেঃ

: হ্যালো ! এটা কি পিৎজা হাট?
– না স্যার, গুগল’স পিৎজা।

: আমি কি তাহলে ভুল নাম্বারে ফোন করেছি?
– না স্যার, দোকানটা কিনে নিয়েছে গুগল !

: ওকে, আমি কি পিজার অর্ডার দিতে পারি?
– স্যার, সাধারণত যে পিৎজার অর্ডার দেন আজকেও কি ওটাই দিবেন?

: আমি সাধারণত যে পিৎজার অর্ডার দেই সেটা আপনি কিভাবে জানেন?
– আপনার ফোন নাম্বার অনুযায়ী , আপনি শেষ ১৫ বার ডাবল চিজ বারো স্লাইস সসেজ পিৎজা অর্ডার করেছেন।

: আমি এবারও ওটাই চাই।
– কিন্তু স্যার, কলেস্টেরল যেহেতু হাই তাই আমি ৮ স্লাইজ ভেজিটেবল পিৎজা অর্ডার করতে পরামর্শ দিচ্ছি।

: আমার কলেস্টেরল হাই এটা আপনি কিভাবে জানেন?
– সাবস্ক্রাইবার গাইড থেকে। আমাদের কাছে আপনার গত ৭ বছরের ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট আছে।

: আমি ভেজিটেবল পছন্দ করি না, যেটা চাইছি ঐটাই দেন । কলেস্টেরল এর জন্য আমি ঔষধ খাই।
– কিন্তু আপনি তো নিয়মিত ঔষধ খান না। ৪ মাস আগে লাজ ফার্মা থেকে ৩০টা ট্যাবলেটের একটা বক্স কিনেছিলেন।

: আমি অন্য আরেকটা দোকান থেকে বাকিগুলা নিয়েছি।
– কিন্তু আপনার ক্রেডিট কার্ড তো তা বলছে না!

: আমি নগদ ক্যাশ দিয়ে কিনেছি।
– আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনুযায়ী সে পরিমান টাকা আপনি উঠাননি।

: আমার অন্য আয়ের উৎস আছে।
– আপনার ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফর্মে সে তথ্য নাই।

: ধুর মিয়া, আপনার পিজার গুষ্টি কিলাই। পিজাই খামু না। গুগল, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, সেলফোন, ইন্টারনেট ছাড়া দ্বীপে চলে যামু যেখানে আমার উপর কেউ এত নজরদারি করতে পারবে না।

– জ্বী স্যার বুঝতে পেরেছি, তার আগে আপনার পাসপোর্ট রিনিউ করতে হবে , ৫ সপ্তাহ আগে মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে! 😂😂😂
 
স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
বল্টু : ফেসবুক ইউজ করব।
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি
কি
হবে
বল্টু : ফেসবুক ইউজার।
স্যার : আরে, আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড়
হয়ে কি
পেতে চাও.... ?
বল্টু : পোষ্টে লাইক, কমেন্ট।
স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার
জন্য
কি
করবে ?
বল্টু : পেজ খুলব, স্যার।
স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা
তোমার
কাছে কি
চায় ?
বল্টু : আমার আকাউন্টের পাসওয়ার্ড।
স্যার বেহুঁশ ....
.
.
......বল্টুরে কেউ মাইরালা......
 
ভয়ে চুল খাড়া হয়ে যায়
সেলুনে চুল কাটাতে গেছেন এক নেতা। নাপিত কাঁচি চালাতে চালাতে বলছেন-
নাপিত : স্যার, শুনলাম জনগণ নাকি আপনার ওপর খুব ক্ষ্যাপা। যেকোনো দিন আপনার বাড়িতে হামলা চালাইবে। আপনি নাকি জনগণের টাকা দিয়ে সম্পদের পাহাড় বানাইছেন।
নেতা : এই ব্যাটা, চুপ থাক।

পরদিন নাপিতের কাছে চুল কাটাতে এলেন এক সরকারি কর্মকর্তা। নাপিত তার চুল কাটতে কাটতে বললেন- নাপিত : স্যার, পুলিশ নাকি আপনারে খুঁজতেছে। যেকোনো দিন ক্রোক কইরা ধইরা জেলে ঢুকায়া দিবো। আপনি
নাকি দুর্নীতি করেন, ঘুষ ছাড়া কাজ করেন না।
সরকারি কর্মকর্তা : চুপ কর, বেয়াদব।

কয়দিন পরই নাপিতের দোকান ঘেরাও করল পুলিশ। নাপিতকে আটক করে বলল-
পুলিশ : এই ব্যাটা, তুই নাকি তোর কাস্টমারদের আজেবাজে কথা বলিস? তোর উদ্দেশ্য কী?
নাপিত : স্যার, এসব কথা বললে ভয়ে তাদের চুল খাড়া হয়ে যায়। আমার চুল কাটতে সুবিধা হয়। তাই বলি।
 
এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো । একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো …… একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব 😆😆
 
স্বামী: কতবার বলেছি রান্না করতে করতে মোবাইল দেখো না। এটা ডাল হয়েছে? না লবণ, না-কোনও মসলা।
স্ত্রী: আমিও তোমাকে কতবার বলেছি যে মোবাইল দেখতে দেখতে খাবার খেয়ো না। ভাতে তুমি ডাল দাওনি, পানি ঢেলেছো।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top