What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

কেউ জিতছে না, কেউ হারছে না, রাশিয়া-ইউক্রেন এই যুদ্ধ চলছে- রহস্য জানলে মাথা খারাপ (3 Viewers)

আসলে অস্ত্র এবং তার ব্যবহার এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করতেই এই যুদ্ধ, মাঝখানে ইউক্রেনকে বলির পাঠা বানানো হয়েছে। 😪😉
 
এই যুদ্ধের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবসাটাও চাঙ্গা হয়েছে।রাশিয়া আর ইউক্রেন যুদ্ধ যেন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য প্র‍্যাক্টিকাল গ্রাউন্ড ছিল আর কোনভাবে যদি ইউক্রেনকে ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত করা যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা কারণ রাশিয়া কোণঠাসা।তবে আমেরিকা যা করতে চেয়েছিল ত মোটামুটি সফলই বলা চলে কারণ রাশিয়ার পাশ্ববর্তী দেশগুলোও ন্যাটোতে যোগদানের অঙ্গীকার দেখাচ্ছে।
 
আসলে অস্ত্র এবং তার ব্যবহার এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করতেই এই যুদ্ধ, মাঝখানে ইউক্রেনকে বলির পাঠা বানানো হয়েছে। 😪😉
মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
এই যুদ্ধের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবসাটাও চাঙ্গা হয়েছে।রাশিয়া আর ইউক্রেন যুদ্ধ যেন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য প্র‍্যাক্টিকাল গ্রাউন্ড ছিল আর কোনভাবে যদি ইউক্রেনকে ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত করা যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা কারণ রাশিয়া কোণঠাসা।তবে আমেরিকা যা করতে চেয়েছিল ত মোটামুটি সফলই বলা চলে কারণ রাশিয়ার পাশ্ববর্তী দেশগুলোও ন্যাটোতে যোগদানের অঙ্গীকার দেখাচ্ছে।
ইউ এস এ সফল কিনা ত ভবিষ্যত বলবে।
 
আসলে সফলতা বিচার করতে গেলে আরও অনেক ফ্যাক্টর চলে আসবে ইন্টারন্যাশনাল পলিটিকস অনেক ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে যেমন অর্থনীতি একটা বড় ফ্যাক্টর।ইউক্রেন ও রাশিয়া প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ।ইউএসএ রাশিয়ার চিরশত্রু।তবে রাশিয়া যদি সেল্ফ সাফিসিয়েন্ট না হত তাহলে ওদের অর্থনীতি এতদিনে মুষড়ে পড়ত। রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সহায়ক হল চীন যারা ইউএসএর আরেক চিরশত্রু।আর ব্রিকস থাকার ফলে রাশিয়ার সাথে মিউচুয়াল আরও দেশের যুগান্তকারী সম্পর্ক রয়েছে।তবে একটা কথা মানতেই হবে আগে রাশিয়ার পাশ্ববর্তী দেশগুলো যেমন ন্যাটোতে যুগদানের ব্যাপারে তেমন আগ্রহই ছিল, রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন এর পরে তাদের আগ্রহ এখন চুড়ায় এই দিকে আমেরিকা সফল।মিডিয়া আর ন্যাটোর যৌথ আক্রমণে রাশিয়াকে স্বৈরাচারী হিসেবে উপস্থাপনের যে ফাধ সাজিয়েছিল তাতে বেশিরভাগ দেশই ধরা দিচ্ছে।
মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

ইউ এস এ সফল কিনা ত ভবিষ্যত বলবে।
 
আসলে সফলতা বিচার করতে গেলে আরও অনেক ফ্যাক্টর চলে আসবে ইন্টারন্যাশনাল পলিটিকস অনেক ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে যেমন অর্থনীতি একটা বড় ফ্যাক্টর।ইউক্রেন ও রাশিয়া প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ।ইউএসএ রাশিয়ার চিরশত্রু।তবে রাশিয়া যদি সেল্ফ সাফিসিয়েন্ট না হত তাহলে ওদের অর্থনীতি এতদিনে মুষড়ে পড়ত। রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সহায়ক হল চীন যারা ইউএসএর আরেক চিরশত্রু।আর ব্রিকস থাকার ফলে রাশিয়ার সাথে মিউচুয়াল আরও দেশের যুগান্তকারাই সম্পর্ক রয়েছে।তবে একটা কথা মানতেই হবে আগে রাশিয়ার পাশ্ববর্তী দেশগুলো যেমন ন্যাটোতে যুগদানের ব্যাপারে তেমন আগ্রহই ছিল, রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন এর পরে তাদের আগ্রহ এখন চুড়ায় এই দিকে আমেরিকা সফল।মিডিয়া আর ন্যাটোর যৌথ আক্রমণে রাশিয়াকে স্বৈরাচারী হিসেবে উপস্থাপনের যে ফাধ সাজিয়েছিল তাতে বেশিরভাগ দেশই ধরা দিচ্ছে।
সঠিক বিশ্লেষণ। কিন্তু ওয়ার্ল্ড অর্ডার বদলাচ্ছে। এতদিন চীনের সঙ্গে আমেরিকার বন্ধুত্ব অবস্থান ছিল। কিন্তু চীনের অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক প্রতিপত্তি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই দুটি দেশের দূরত্ব বাড়ছে। এক্ষেত্রে মধ্য প্রাচ্যের ভূমিকাও অনিবার্য। রাশিয়ার বন্ধু দেশ যত বাড়বে আমেরিকার একতরফা দাদাগিরি কমতে বাধ্য। একটা জিনিষ এই যুদ্ধে পরিষ্কার যে Nato ইউক্রেন কে রাশিয়ার আক্রমণে হাত থেকে বাঁচাতে সম্পূর্ন ব্যর্থ হয়েছে। এই পরিস্থতিতে ওয়ার্ল্ড অর্ডার পরিবর্তন হলে nato তে কতগুলি দেশ যোগ দেবে সন্দেহ আছে।
 
রাশিয়া বুদ্ধিমানের মত খেলছে। এটাই পার্থক্য কমেডিয়ান এবং কমান্ডার এর মধ্যে।
 
রাশিয়া বুদ্ধিমানের মত খেলছে। এটাই পার্থক্য কমেডিয়ান এবং কমান্ডার এর মধ্যে।
Juddho ki asolei Kari Jonno Valo Kichu ane
আসলে nato র আগ্রাসী মনোভাব এই যুদ্ধের প্রাথমিক কারণ।
 
যুদ্ব করছে তারা কিন্তু ভুগছে স্বল্প আয়ের দেশগুলোর।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top