What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

এক লোক মারা গেছে। স্বর্গের দাররক্ষি তাকে থামাল

- পৃথিবীতে কি পেশা ছিল তোমার?

- ডাক্তার

- ঠিক আছে ১৮ নম্বর রুমে চলে যাও। তবে সাবধান ৪ নম্বর রুমের সামনে দিয়ে নিঃশব্দে যেও।



ডাক্তার চলে গেল। তখন আরেক লোক এল, স্বর্গের দাররক্ষি তাকে থামাল

- পৃথিবীতে কি পেশা ছিল তোমার?

- ইঞ্জিনিয়ার

- ঠিক আছে ২০ নম্বর রুমে চলে যাও। তবে সাবধান ৪ নম্বর রুমের সামনে দিয়ে নিঃশব্দে যেও।



ইঞ্জিনিয়ার চলে গেল। তখন আরেক লোক এল, স্বর্গের দাররক্ষি তাকে থামাল

- পৃথিবীতে কি পেশা ছিল তোমার?

- ব্যাবসায়ী

- ঠিক আছে ২৪ নম্বর রুমে চলে যাও। তবে সাবধান ৪ নম্বর রুমের সামনে দিয়ে নিঃশব্দে যেও।



ব্যাবসায়ী চলে গেল। তখন আরেক লোক এল, স্বর্গের দাররক্ষি তাকে থামাল

- পৃথিবীতে কি পেশা ছিল তোমার?

- উকিল

- ঠিক আছে ১৬ নম্বর রুমে চলে যাও। তবে সাবধান ৪ নম্বর রুমের সামনে দিয়ে নিঃশব্দে যেও।

উকিল চলে গেল। তখন আরেক লোক এল, স্বর্গের দাররক্ষি তাকে থামাল

- পৃথিবীতে কি পেশা ছিল তোমার?

- সাংবাদিক

- ঠিক আছে ১২ নম্বর রুমে চলে যাও। তবে সাবধান ৪ নম্বর রুমের সামনে দিয়ে নিঃশব্দে যেও।



সাংবাদিকে কৌতুহোল হল বলল ‘ ভাই আচ্ছা সবাইকে বলছেন ৪ নম্বর রুমের সামনে দিয়ে নিঃশব্দে যেতে কারণ কি?

দাররক্ষি বলল ‘ ঐ রুমে মৌলবাদীরা আছে। তাদের ধারনা শুধু তারাই স্বর্গে যাবে’
 
মানিক আর মলির গভীর প্রেম। কিন্তু হঠাৎ মলির বিয়ে ঠিক হয়ে গেল পাত্র অতিরিক্ত যোগ্য বলে মলিও রাজী। কারণ মানিক বেকার গরীব ছেলে। তাকে খোলাখুলি বলল মলি। সব শুনে মন খারাপ কওে মানিকও মেনে নিল। তবে বলল

- আচ্ছা শেষ বারের মত আমরা কি পার্কে বসে একটু আনন্দ করতে পারি না।

- বেশ চল



মানিক পার্কের এক গহিন অন্ধকার ঝোপে ঢুকে গভীর ভাবে আনন্দ করতে শুরু করল মলির সঙ্গে। কিন্তু আনন্দ যেন আর শেষ হয় না। এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে মলি বলল ‘ কি ব্যাপার মানিক আর কতক্ষন? আমারতো বাসায় ফিরতে হবে’

এই সময় একটা হেড়ে গলা শোনা গেল ‘ মানিক কেডা? বাইরে খাড়ায় ১০০ ট্যাকার টিকিট বেচতাসে হেই ব্যাডা নাকি?’
 
এক পুলিশ সার্জেন্ট ডিউটিতে এসে খেয়াল হল সে মানিব্যাগ ফেলে এসছে। কি করা? তখন সে পুলিশ কন্ট্রেল রুম থেকে একটা ট্রেইন্ড কুকুরকে নিয়ে এল। পকেট থেকে ৫০০ টাকার একটা নোট বের কওে তাকে শুকালো তারপর ছেড়ে দিল। কুকুর সঙ্গে সঙ্গে ছুটে গেল। কিছুক্ষন পরই কুকুর ছুটে এল একটা লোকের কাত কামড়ে ধরে টেনে হেচড়ে নিয়ে আসছে।

লোকটা আর কেউ না সায়েদাবাদ মহাখলি রুটের বাস ড্রাইভার।
 
এক মহিলা এক বিরাট ফার্মেসিতে গিয়ে সায়নাইড চাই।

- সায়নাইড দিয়ে কি করবেন?

- আমার স্বামীকে হত্যা করব

- কেন?

- সে অন্যনারীর সঙ্গে পরকিয়া করছে টের পেয়েছি

- মাফ করবেন এভাবে এই জিনিষদেয়ার নিয়ম নেই।

তখন মহিলা একটা খাম বের করে দিল। খামের ভিতর একটা ফটো। সেটা দেখে ফঅর্মেসীর মালিক বলল

- ওহ আপনার কাছে প্রেসক্রিপশন আছে বললেই হত। বলে সঙ্গে সঙ্গে সায়নাইড দিয়ে দিল।

( ছবিটার মহিলার স্বামী আর এক মহিলার । ঐ মহিলা ফার্মেসীর মালিকের বউ)
 
- তুমি আমার মেয়েকে বিয়ে করতে চাও ভাল কথা কিন্তু তুমি কি কর?

- টেন্ডারবাজী চাদাবজি দালালী ... এসব করেই বেশ চলে যায়

- সবইতো নিগেটিভ কথা বললে পজিটিভ কি?

- পজিটিভ আমার একটাই

- কি সেটা?

- এইচ আইভি টেস্ট পজিটিভ
 
গ্রাম থেকে এক লেঅক এসছে ঢাকা শহর দেখতে। সারাদিন ধরে ঘুরে ঘুরে সবই দেখা হল। এখন ীপওে যাবে কমলাপুর স্টেশনে। এক ট্রপ্যিককে গিয়ে বলল ‘ ভাই কমলাপুর যাব কোন বাসে?’

এখানেই দাড়ান ১৫ নম্বও বাসে উঠে যাবেন।

লেঅকটা দাড়িয়ে রইল। বেশ কিছুক্খন পর ট্রাফক লাঞ্চ কওে আবার ঐ জায়গায় এসে দাড়ালো। লোকটাকে দেখে অবাক হল

- আপনি এখনো দড়িয়ে ১৫ বাস পান নি?

- এইতো আর একটু পর পেয়ে যাব ১২ বাস গিয়েছে আর দুটা গেলেই ১৫ নম্বর টা পাব।
 
মিলন সাহেবের মেয়ের বিয়ে। অনেক খরচের ব্যাপার। লাখ তিনেক টাকা শর্ট পরে যাচ্ছে কি করা। অনেক ভেবে চিন্তে তার বড় লোক বন্ধু কবীরকে ফেন দিল।

- হ্যালো কবীর আমি মিলন

- হ্যাঁ বল

- আমার লাখ তিনে টাকা দরকার

- হ্যালো হ্যালো... শুনতে পাচ্ছি না...

- আমি কবীর আমার লাখ তিনেক টাকা দরকার

- হ্যালো হ্যালো... শুনতে পাচ্ছি না...

- আমি মিলন আমার লাখ তিনেক টাকা দরকার

- হ্যালো হ্যালো... শুনতে পাচ্ছি না...

এই সময় মাঝখান থেকে অপারেটর বলল ‘ আমিতো শুনতে পাচ্ছি আপনার না শুনতে পারারতো কোন কারণ নেই’

কবীর তখন খেকিয়ে উঠল।

- আপনি শুনতে পাচ্ছেন তাহলে তিন লাখ টাকা আপনেই দিয়ে দিন না কেন!
 
টুইন টাওয়ার ধ্বংস হওয়ার সময়কার জোক।

প্রেসিডেন্ট বুশ একটা স্কুল পরিদর্শনে গেছেন হঠাৎ করে। এক ক্লাশে তিনি ছাত্রদের বিভিন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন। এই সময় এক সিকিউরিটি গার্ড প্রেসিডেন্টের বুশের কানে কানে বলল ‘ এই মাত্র টুইনটাওয়ার ক্রাশ করেছে’ এটা এক ছাত্র শুনে ফেলল। প্রেসিডেন্ট কোন প্রতিক্রিয়া দেখাল না বলল , ‘ আর কোন প্রশ্ন আছে?’

তখন এক ছেলে বলল ‘ স্যার আপনিতো শুনেছেন যে টুইন টাওয়ার ধ্বংস হয়েছে কিন্তু কিছু বললেন না যে?’

ঠিক তখনই টিফিনের ঘন্টা পরে গেল বলে প্রেসিডেন্টকে আর উত্তর দিতে হল না।

টিফিনের পর আবার প্রশ্ন উত্তÍ পর্ব শুরু হল। নতুন একটা ছেলে বলল ‘ স্যার আমার দুটা প্রশ্ন আছে

এক) যে ছেলেটা টিউন টাওয়ার নিয়ে প্রশ্ন করেছিল সে কোথায়? আর

দুই) আজকে টিফিনের ঘন্টা এত তাড়াতড়ি পড়ল কেন?

সঙ্গে সঙ্গে ছুটির ঘন্টা বেজে গেল।
 
এক লোক চাকরীর ইন্টারভ্যূ দিতে গেছে। চাকরী তার মোটামোটি হয়ে গেছে বলেই মনে হচ্ছে। চাকরীদাতা বললেন

- দেখুন ভাই আমাদের এই চাকরীতে কিন্তু প্রচুর খাটতে হবে কোন ছুটি নেই।

- কোন ছুটি নেই? মানে শুক্রবার?

- না শুক্রবারেও ছুটি নেই ... প্রতিদিন চব্বিশ ঘন্টার ডিউটি

- কি বলছেন এটা কিরকম চাকরী? বেতন কেমন দিবেন?

- কোনও বেতনও নেই।

- বেতন নেই!? কি বলছেন এই চাকরী কে করবে??

- করে করে ভাই এই চাকরী সবাই করে... সব পরিবারেই একজন না একজন এরকম চাকুরে আছে ... আপনার পরিবারেও আছে

- কি বলছেন?

- ঠিকই বলছি ... কেন আপনার মা? সব মা’রাই এমন চাকরী করে কেউ বোঝে না...
 
পৃথিবীর তিন বিখ্যাত বিয়ার কোম্পানীর তিন মালিক গেল একটা বারে বিয়ার খেতে। ফস্টার বিয়ার কোম্পানীর মলিক একটা ফস্টারের অর্ডার দিল। ফস্টার বিয়ার চলে আসল টাইগার বিয়ার কোম্পানীর মালিক একটা টাইগার বিয়ারের অর্ডার দিল। টাইগার বিয়ারের একটা ক্যান চলে এল। তখন হানিক্যান বিয়ার কোম্পানীর মালিক একটা কোকের অর্ডার দিল। অন্য দুজন অবাক। বলল

- কি ব্যাপার তুমি বিয়ারের অর্ডার দিলে না যে?

- তোমরা যখন সত্যিকারের বিয়ার খাচ্ছ না। তাই আমিও ভাবলাম কোক খাই।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top