What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

একটা প্র্যাকটিক্যাল জোক

এক বাড়ির বৃদ্ধা দাদীর শখ হল তিনি একটা ফেসবুক খুলবেন। ছেলে মেয়ে নাতীদের বললেন কেউ পাত্ত্ দিল না। হাসাহাসি করল। কিন্তু কাড়িরস্মার্ট কাজের ছেলে পাত্তআ দিল বলল

- দাদি আমি আপনেরে ফেসবুক একাউন্ট খুইলা দিমু

- দে তাহলে

- ফেসবুক একাউন্ট খুলতে ৫০০ ট্যাকা লাগভ

দাদী। দিল। কিছুদিন পর দাদী জিজ্ঞেস করল

- কিরে খুলছিস ফেসবুক একাউন্ট ?

- জি স্যার খুলসি। কিন্তু ডিপোজিট লাগবতো এখনতো একাউন্ট খালি ... আরো এক হাজার টাকা দেন জমা করি...
 
- বুজলি মেয়েদের হৃদয়ে জায়গা খুবই কম

- মানে ?

- মানে দেখ ... একটা মেয়ের হৃদয়ে কি থাকে? তার স্বামীর জন্য জায়গা থাকে আর যদি পরকিয়া করে তাহলে গোপন প্রেমিকের জন্য জায়গা থাকতে পারে... আর ছেলেরা... ওদের স্ত্রীর জন্যজায়গা থাকে প্রেমিকার জন্য থাকে ...বান্ধবীর জন্য থাকে বান্ধবীর বান্ধবীর জন্যথাকে বন্ধুর ওপ্রমিকার জন্য থাকে শালীর জন্য থাকে পাশের বাড়ির মেরে জন্য থাকে কখনো কখনো ( বুয়ারজনও থাকে) ... ওর হৃদয়ে জায়গার অভাব আছে... ??
 
আসামী- হুজুর আমাকে কেন চুরির জন্য জেল দিবেন?

বিচারক- আরে মিয়া, তুমি যে চুরি করেছ তার চাক্ষুস স্বাক্ষী আছে। পাঁচ জন লোক দেখেছে যে তুমি চুুরি করেছ।

আসামী- ওহ এই ব্যাপার! হুজুর শহরের বাকি দশ হাজার লোকরে জিজ্ঞেস করে দেখুন , ওরা কিন্তু আমারে চুরি করতে দেখে নাই।
 
এক লোক গেল ডেন্টিস্টের কাছে বলল

- বাসায় গিয়ে দাঁত তুলেন?

- তুলি সে ক্ষেত্রে দাঁত তোলার চার্জ ডাবল

- সেটা সমস্যা না, তাহলে চলুন আমার দাদীর দাঁত তুলতে হবে।

- বেশ চলুন। ডেন্টিস্ট তার যন্ত্রপাতি নিয়ে লোকের সঙ্গে রওনা দিল।

বাসায় গিয়ে দাদির সাঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিল।

- দাদী ইনি আপনার দাঁত তুলবেন। দাদী বলল

- পারবেনতো?

- অবশ্যই

- তাহলে চলুন... বলে দাদী ডেন্টিস্টকে বাড়ীর পিছনে পুকুর পারে নিয়ে এল।

- এখানে কেন?

- কাল গোসল করার সময় এই পুকুরেই সোনা বাধানো দাঁতটা খুলে পরে গেছে। তুলে দিন।
 
চিড়িয়াখানায় ভয়ঙ্কর অপরাধ করার জন্য চারজন তরুণকে ধরে আনা হল আদালতে। আদালতের বিচারপতি প্রথম তরুণকে প্রশ্ন করলেন

- বল চিড়িয়াখানায় তুমি কি অপরাধ করেছ?

- হাতির কমোডে লেবু ফেলেছিলাম

বিচারপতি এবার দ্বিতীয় তরুণকে প্রশ্ন করলেন

- বল চিড়িয়াখানায় তুমি কি অপরাধ করেছ?

- হাতির কমোডে লেবু ফেলেছিলাম

বিচারপতি এবার তৃতীয় তরুণকে প্রশ্ন করলেন

- বল চিড়িয়াখানায় তুমি কি অপরাধ করেছ?

- হাতির কমোডে লেবু ফেলেছিলাম

বিচারপতি এবার চতুর্থ তরুণকে প্রশ্ন করলেন

- বল চিড়িয়াখানায় তুমি কি অপরাধ করেছ?

- জি আমার নাম লেবু!
 
এক বৃষ্টির দিনে সাপ কচ্ছপ আর শুয়োপোকা পার্টি থ্রো করল। তারা অনৈক কিছু খেল দেল কিন্তু শেষ মুহুর্তে তাদের শখ হল মদ্যপান করবে কিন্তু মদতো নেই। কি করা। সাপ বলল ‘আমি গিয়ে দোকান থেকে নিয়ে আসছি। তোমরা অপেক্ষা কর। ’

- না তোমারতো পাই নেই তুমি দেরী করবে। বরং আমি যাই আমার চার পা আছে। তোমরা অপেক্ষা কর।

শুয়োপোকা বলল ‘ না না তোমার চার পা থাকলেও তুমি খুব ঢিলা। তোমার ঢিলামী নিয়ে অনেক জোক আছে। বর্ষাকালে রওনা দিলে তোমরা নাকি শীতকালে পৌছাও বরং আমি যাই আমার ষোল জোড়া পা। আমি পাচ মিনিটে নিয়ে আসব।

- বেশ যাও। মনখুন্ন হলেও রাজী হল কচ্ছপ। শুয়েপোকা বের হয়ে গেল।

কিন্তু বেশ কিছুক্ষন পর কচ্ছপ আর সাপ দেখল দু ঘন্টা হয়ে গেছে। শুয়োপোকার খবর নেই। দুজনেই আশ্চর্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে দেখে আরেক ঘরে শুয়োপোকা!

- সেকি ? তুমি এখনও ঘর থেকেই বের হও নি?

- আরে বাবা গামবুট পড়বনা? বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। ষোল জোড়া গাম বুট পড়তে একটু সময়তো লাগবেই। মদ কিনতো মাত্র পাঁচ মিনিট !
 
এক বৃষ্টির দিনে সাপ কচ্ছপ আর শুয়োপোকা পার্টি থ্রো করল। তারা অনৈক কিছু খেল দেল কিন্তু শেষ মুহুর্তে তাদের শখ হল মদ্যপান করবে কিন্তু মদতো নেই। কি করা। সাপ বলল ‘আমি গিয়ে দোকান থেকে নিয়ে আসছি। তোমরা অপেক্ষা কর। ’

- না তোমারতো পাই নেই তুমি দেরী করবে। বরং আমি যাই আমার চার পা আছে। তোমরা অপেক্ষা কর।

শুয়োপোকা বলল ‘ না না তোমার চার পা থাকলেও তুমি খুব ঢিলা। তোমার ঢিলামী নিয়ে অনেক জোক আছে। বর্ষাকালে রওনা দিলে তোমরা নাকি শীতকালে পৌছাও বরং আমি যাই আমার ষোল জোড়া পা। আমি পাচ মিনিটে নিয়ে আসব।

- বেশ যাও। মনখুন্ন হলেও রাজী হল কচ্ছপ। শুয়েপোকা বের হয়ে গেল।

কিন্তু বেশ কিছুক্ষন পর কচ্ছপ আর সাপ দেখল দু ঘন্টা হয়ে গেছে। শুয়োপোকার খবর নেই। দুজনেই আশ্চর্য হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে দেখে আরেক ঘরে শুয়োপোকা!

- সেকি ? তুমি এখনও ঘর থেকেই বের হও নি?

- আরে বাবা গামবুট পড়বনা? বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। ষোল জোড়া গাম বুট পড়তে একটু সময়তো লাগবেই। মদ কিনতো মাত্র পাঁচ মিনিট !
 
এক স্ত্রী স্বামীকে বলল

- ওগো এমন কি হতে পারে না?

- কি হতে পারে না?

- তুমি আমিতো একদিন মারা যাবই হয়ত আলাদা আলাদা সময়ে

- হ্যাঁ তাইতো

- আমরা মরলাম হয়ত আলাদাই সময়েই ... কিন্তু স্বর্গে কি এক সাথে থাকতে পারি না?

- মনে হয় না। এ জন্যইতো ওটা স্বর্গ
 
এক ব্যাংকে এক দল ডাকাত ঢুকেছে। ব্যাংকের সিক্যুরিটি চিফ। তার কমর্েিদর বলল ক্ষ এক্সিট বন্ধ করে দাও দ্রুত। তারা তাই করল। তারপরও ডাকাতরা বে হয়ে গেল ব্যাংক লুট করে।

- এটা কি করে হল? ক্ষুদ্ধ চিপ জানতে চাইল

- স্যার আমরাতো এক্সিট বন্ধ করা নিয়ে ব্যাস্ত ছিলাম ওরা এন্ট্রেস দিয়ে দিব্যি বের হয়ে গেছে।
 
- ওসি সাহেব আমার স্বামী বাজারে গিয়েছিলেন মাংস কিনতে তারপর থেকে আর ফিরেন নি... একরকম নিখোঁজ...

- টেনশন করবেন না আজকের দিনটা মাছ দিয়ে চালিয়ে দিন দেখা যাক আমরা কি করতে পারি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top