প্রথম বন্ধু — ওস্তাদ, তােমার জুতােটা যা হয়েছে না! জবাব নেই। কোখেকে | কিনেছে গুরু?
দ্বিতীয় বন্ধু — ঠিকানা দিতে পারি কিন্তু এক শর্তে। আমার ঠিকানাটা দোকানদারকে দিয়ে দিলেই বিপদ!
গাঁজাখাের বন্ধু — কি যে লােকে ক্রিকেট খেলা দেখছে বুঝি না! আমরা | কত খেলেছি। কত সেঞ্চুরি করেছি তার তুলনা নেই।
দ্বিতীয় বন্ধু — খাচ্ছিস খা। গুল ঝাড়িস না।
প্রথম বন্ধু — তাের মনে নেই। এক ওভারে সত্তর রান করলাম?
দ্বিতীয় বন্ধু — তার মনে নেই, দু’বলে দুটা ছক্কা মারলুম? আর প্রতিটাই গড়িয়ে গড়িয়ে………
প্রথম বন্ধু — গুরু এ তাে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।
দ্বিতীয় বন্ধু — হবে না? বলও গড়াচ্ছে। আমিও গড়াচ্ছি স্বয়ং আম্পায়ারও গড়াচ্ছে। তাের মনে নেই?
একজন সভাপতি অন্যের লিখিত ভাষণ পাঠ করে খুব হাততালি পেলেন। দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় দেখলেন, লেখা আছে “এইখানে আপনার নাকটা জোরে জোরে ফোলান আর মিটি মিটি তাকান।” উনি সেটাও পড়লেন।
অসময় বৃষ্টি হচ্ছে। কিছুতেই থামছে না। অবশেষে একজন বললে, প্রকৃতি কি যে করছে কে জানে! অসময়ে বৃষ্টি।
শ্রোতার জবাব — প্রকৃতির প্রকৃতি তুমি যদি এত তাড়াতাড়ি চিনতে পারাে তবে তার নাম প্রকৃতি হল কেন?
শিক্ষক — ক্লাস নাইনে পড়ছিস এখনও অঙ্কে ঠিক মত যােগ বিয়ােগই করতে পারিস না? এ রকম তাে তুই করিস না।
ছাত্র — কি করবাে স্যার। আসলে ক্যালকুলেটারটা যে বাড়িতে ফেলে এসেছি।
সিনেমা হলে সিনেমা চলাকালীন একটা লােক উঠে বাইরে গেল। যাবার সময় অন্ধকারে একজনের পা-মাড়িয়ে ফেলে জোরেই। ফিরে এসে তাকেই জিজ্ঞাসা করে
—আমি কি আপনার পা মাড়িয়েছি?
—হ্যা।
–সরি! তাহলেএইখানেই আমার সিট।
এক ভদ্রলােক (দোকানদারকে) — কি ব্যাপার হে? মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত হবার আগেই উত্তরপত্র বাজারে ঠোঙা হয়ে গেছে?
দোকানদার — তাতে কি হয়েছে দাদা? ফল তাে ঠোঙাতেই দেওয়া হয়।এখন ঠোঙা আগে দিচ্ছি। ঠোঙার ভিতর ফল দেওয়া হয়নি। আগে ঠোঙা পরে ফল।