What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

বল্টু: দোস্ত, তুই কি আমাগোর হুজুরের বৌরে দেখছস?
আবুলঃ না, কেনো?
বল্টু: খুবই সুন্দরী। আমারে খুব পছন্দ করে মাগার সমস্যা হলো ঐ হুজুর। তুই হুজুররে এশার নামাজের পর গল্প-শল্প কইরা ঘন্টা খানিকব্যস্ত রাখবি।
আমি উনার বৌয়ের লগে ডেট করুম।
আমি ফোন দিলে তখন তুই ছেড়ে দিবি হুজুর রে।
আবুল প্রতি দিন এশারের পর হুজুরকে ব্যস্ত রাখে।
মাস খানিক পর।
একদিন হুজুর বলে: আচ্ছা, আবুইল্লা,তুই আমারে আবুল-তাবুল কথা কইয়া ব্যস্ত রাখোস কেন?
আবুল ভাবলো মসজিদে বইসা মিছা কথা কমু না!
আবুলঃ হুজুর, বল্টু আপনের বৌয়ের লগে ডেটিং করে!
হুজুরঃ তুই বিয়া করছোস?
আবুলঃ হো হুজুর, ছয় মাস আগে, ক্যান জিগান???
হুজুরঃ হারামজাদা, তুই জলদি বাড়ী যা। বেক্কল।
আমার বৌ পাঁচ বছর আগে মারা গেছে!!!!!
আবুল বেহুস....
 
১. রামচন্দ্রের ১৪ বছর বনবাস।
২. অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ১৪ বছর
৩. জন পিতৃপুরুষ কে তর্পণ।
৪. ভূত চতুর্দশীর ১৪ প্রদীপ
৫. ১৪ শাক
৬. কুকুর বিড়াল কামড়ালে ১৪ দিন তাকে পর্যবেক্ষণ।
৭. ( আগে ছিল ) জলাতঙ্কের জন্য ১৪ টি ইনজেকশন।
৮. চতুর্দশীর চাঁদের সঙ্গে তুলনীয় রমনীর সৌন্দর্য।
৯. ঝগড়ার সময় বিপক্ষের ১৪ গুষ্টি উদ্ধার।
১০. আর এখন করোনার সৌজন্যে জীবনটাই ১৪ তে সীমিত হয়ে গেছে মানে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইন !
 
চুইংগাম চিবানোর সময় পাকস্থলী নিজেও চিন্তায় পড়ে যায়!!!
শালা ৩ ঘন্টা ধরে কি চিবাচ্ছে???
এখনো নিচে আসছে না
 
ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করলে বুঝা যায়, দুনিয়ার তাবৎ কৌতুক মনে হয় অর্থনীতিবিদদের নিয়েই। একজন গণিতবিদ, একজন হিসাবরক্ষক, আরেকজন অর্থনীতিবিদ আবেদন করেছেন একটা পদের জন্য। তাঁরা একে একে হাজির হলেন ইন্টারভিউ বোর্ডের সামনে।
- দুই আর দুই যোগ করলে কত হয়? প্রশ্নকর্তা গম্ভীর মুখে প্রশ্ন করছেন।
- গণিতবিদ বললেন, দুই আর দুইয়ে চার হয়।
- হিসাবরক্ষক বললেন, দুই আর দুই যোগ করলে গড়ে চার আসবে। তবে টেন পারসেন্ট এদিক-ওদিক হতে পারে।
- আর অর্থনীতিবিদ ঝুঁকে বসলেন প্রশ্নকর্তার দিকে। স্যার, আপনিই বলুন, দুই আর দুইয়ে ঠিক কত হলে আপনার সুবিধা হয়!
 
এক লোক ১৩ তলা বিল্ডং এ কাজ করছে। এমন সময় একজন দৌড়ে এসে খবর দিল, "খালেক তোমার মেয়ে ফাতিমা মারা গেছে!"
লোকটা চিৎকার করে উঠল, "না না এ হতে পারে না" বলে ১৩ তলা থেকে লাফ দিল !
যখন ১০ তলা পর্যন্ত আসলো, তখন তার মনে হল আমার তো ফাতিমা নামে কোন মেয়ে নাই !
যখন ৫ তলা পর্যন্ত আসলো তখন মনে পড়ল, আমার তো বিয়েই হয় নাই !
যখন মাটিতে পড়বে তার আগে মুহুর্তে মনে পড়লো, শালা আমার নামই তো খালেক না.......
 
হাইকোর্টে একটি মামলায় সাক্ষী হিসেবে কাজের বুয়া রহিমার ডাক পড়লো। বাদী পক্ষের উকিল সাক্ষীকে ঘাবড়ে দেবার জন্য প্রথমেই প্রশ্ন করে বসলেন
আপনি আমাকে চেনেন ??
রহিমা : চিনতাম না ক্যারে? আপনে হইলেন আমগো আরিফ সাপ। ছোট কালে দুনিয়ার ত্যাদড় আছিলেন। দিন রাইত খালি মিছা কথা কইতেন। মাইনষেরে ঠকানি, এক জনের লগে তালাতালি সহ দুনিয়ার সব দুই নম্বর কামে আপনে আছিলেন এক নম্বর
☺

অপ্রস্তুত উকিল সাহেব কি করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। খানিকটা থতমত খেয়ে করে বসলেন আরেক ভূল। বিবাদী পক্ষের উকিলের দিকে আঙ্গুল উচিয়ে জিজ্ঞেস করলেন
উনাকে চেনেন ??
রহিমা : চিনতাম না ক্যারে? উনি আমগো রেজা সাপ। উনাগো বাইত আছিলাম ২ বচ্চর। দুনিয়ার আইলসা আর খাচ্চর আছিলেন। দুই ঈদে দুইবার গুছুল করতেন। উনার বউ খুব ভালা আছিলেন কিন্তু উনার চরিত্রের ঠিক নাই গো ভাই। ঘরে বউ থুইয়া আরও তিনডা ছেরির লগে ইটিশ পিটিশ করতেন। এর মইদ্দে আপ্নের বেগম সাবও আছেন, আল্লার কিরা !!
😯

বিবাদী পক্ষের উকিলের অবস্থা কেরোসিন। উদভ্রান্তের এদিক ওদিক তাকাতে লাগলেন। ইতিমধ্যে জজ সাহেব দুই উকিল কে কাছে ডেকে বললেন, খবরদার !! তোমরা দুই গর্দবের একজনও যদি জিজ্ঞেস করেছো যে আমাকে চেনে কি না? তবে তোমাদের দুইজনকেই আমি ফাসিকাষ্ঠে ঝুলাবো।
 
এক গৃহবধূ গ্যাসের ডিলার কে ফোন করতে গিয়ে ভুল করে গাইনি ডাক্তারকে :
"আচ্ছা, ডেলিভারির কদিন পরে আবার বুক করা যাবে?"
ডাক্তার: "তা ছ-সাত মাসের আগে তো নয়ই।"
গৃহবধূ: "সে কি। তাহলে এতোদিন খাবো কী?"
ডাক্তার: "কেন? ওরাল পিল"
 
একে তো নিজের Picture ছাড়া ID​
😌
তার উপরে আবার Profile Lock​
🤔
মানে ব্যাপারটা "ইমিটেশনের গয়না" সিন্দুকে তালা মারার মতো ঘটনা​
 
#বিল_গেটস আমেরিকার নাগরিকত্ব ছেড়ে দিচ্ছে, শেষবারের মতো মাইক্রোসফটের অফিস ঘুরতে গিয়ে সে হু হু করে কেঁদে ফেলল। নিজ হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যেতে খারাপ লাগারই কথা। বিল গেটসেও খারাপ লাগছে। সে কান্না থামাতে পারছে না। চোখের পানিতে সার্জিকাল মাস্ক ভিজে মুখের সাথে লেগে গেছে।
কাঁদলে কি হবে, মনে মনে কিন্তু বিল গেটস ব্যাপক খুশি। তার লাফাতে ইচ্ছে করছে। এতদিন পর সে তার স্বপ্নের চাকুরী খুঁজে পেয়েছে। এতগুলো বছর সে এমন একটা চাকুরীর চেষ্টাই করছিল। মাঝে মাইক্রোসফট গড়েছে, সেরা ধনী হয়েছে কিন্তু তলে তলে সে সবসময় এই ড্রিম জবের সন্ধান করছে।
ভাগ্য ভালো ফেসবুকে এক বন্ধুর কল্যাণে আগেভাগে চাকুরীর সার্কুলারটি তার নজরে এসেছিল। সঙ্গে সঙ্গে সিভি জমা দিয়ে সে প্রার্থনা বসে যায় -- হে ঈশ্বর, আমাকে এই চাকুরীটা দাও। তোমার কাছে আমি আর কিচ্ছু চাই না। আমার জীবন সার্থক হবে যদি এই চাকুরীটা আমি পাই। আমাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিও না প্রভু।
দোয়ার জোরেই কি না কে জানে বিল গেটসের কাছে ফিরতি মেইল আসল - তাকে শর্ট লিস্টেট করা হয়েছে। জুম ভিডিও কলে ইন্টার্ভিউ দিতে হবে।
ইন্টার্ভিউ এর কথা শুনে বিল গেটসের হাত পা কাপাকাপি শুরু হয়ে গেল। তার এতো বছরের প্রোগ্রামিং এর অভিজ্ঞতা, টেক লাইনে সে বস, তবুও তার টেনশন হচ্ছিল করছিল, যদি ইন্টার্ভিউ খারাপ হয়, যদি চাকুরী তার মিস হয়ে যায়!
এই চাকুরী না হলে বিল গেটসের জীবন বৃথা। দুনিয়ার প্রতিটা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ডেভলোপারদের কাছে এই চাকুরী সোনার হরিণ। আলাদীনের চেরাগ।
জুকারবার্গকে নিয়েই সমস্যা, সেও নাকি সিভি জমা দিয়েছে। কি যে হয় ভাবতে ভাবতে বিল গেটস ইন্টার্ভিউ দিল। প্রথমেই তাকে প্রশ্ন করলো চর্যাপদের রচয়িতা কে?
বিল গেটস জানত এমন প্রশ্নই আসবে, রবীন্দ্রনাথের বিয়ের তারিখ, সুফিয়া কামালের পছন্দের তরকারী এইসব প্রশ্নের উত্তর সে গত এক মাস রাত জেগে মুখস্ত করেছে। সে জানত তাকে এই প্রশ্নগুলোই করা হবে।
বিল উত্তর চটপট দিতে পারল, জুকার পারেনি। সে ভেবেছিল তাকে ওপিপি, এলগোরিদম, ডাটা স্ট্রাকচার এইসব নিয়ে প্রশ্ন করা হবে! শালা একটা পিউর বলদ।
বিল গেটসের চাকুরী হয়ে গেল।
আজ সে নতুন চাকুরী উদ্দেশ্যে আমেরিকা ছাড়ছে। বিলের বউ আকুল নয়নে কাঁদছে, ওগো, আমায় ভুলে যেও না। স্কাইপেতে কল দিও।
বিল গেটস হাসল। টাইম পাইলে দিমুনি। বলেই সে সুটকেস টানতে টানতে সোজা এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে হাঁটা ধরল।
কিছুক্ষন পর সবাই খেয়াল করল বিল গেটস দৌড়াচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভাব সে প্লেনে উঠতে চায়। চাকুরীতে জয়েন করতে চায়। এই চাকুরীর জন্য সে আমেরিকা ছাড়ছে, মাইক্রসফট ছাড়ছে, সংসার ছেড়েছে। এই চাকুরী তার সবে ধন নীলমনি।
এয়ারপোর্টে এসে বিল গেটস দেখল সাংবাদিকরা ভিড় করে আছে! সবাই কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইছে -- ভাই, সব ছেড়ে ছুঁড়ে আপনি কই যান?
বিল গেটস দাঁত কেলাতে কেলাতে উত্তর দিল - বাংলাদেশে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট মেইন্টেনেন্সের দায়িত্ব পেয়েছি।
😀

---------
সম্পূরক খবরঃ
চারটি ওয়েবসাইট উন্নয়ন করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের খরচ ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা!
পাঁচটি ডাটাবেইস তৈরিতে খরচ হয়েছে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা!
পাঁচটি কম্পিউটার সফটওয়্যার কেনায় খরচ ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা!
 
চুরি করতে গিয়ে কাশি, আর প্রোপজ করতে গিয়ে হাসি,
দুইটাই বিপদজনক।​
😀
😀
😀
😂
😂
😂
 

Users who are viewing this thread

Back
Top