What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

>> হাতি <<
মোতালিব ও রুবেল দুই বন্ধু ! তাদের ভিতর কতোপোকথন-
মোতালিব: বলতো, একটা হাতির সামনে ১২টি কলা রাখা হলো, হাতিটা ১১টা খেলো কিন্তু ১টা খেলো না কেন?
রুবেল: ১টা কলা পচা ছিল।
মোতালিব: না কলা'টা প্লাস্টিকের ছিল।
রুবেল: তুই বলতো, একটা হাতির সামনে ১২টি কলা রাখা হলো, কিন্তু সে একটা কলা'ও খেলো না কেন?
মোতালিব: ১২টা কলা'ই প্লাস্টিকের ছিল!
রুবেল: না হাতিটাই প্লাস্টিকের ছিল!
 
>> চুরি <<
চোর টিভি নিয়ে পালাচ্ছে এবং মালিক পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
চোর: আপনার টিভি নিয়ে যান আমি আর দৌড়াতে পাচ্ছি না ক্লান্ত হয়ে গেছি।
মালিক: না টিভিটা তুমিই নিয়া যাও, বাড়িতে শুধু সিরিয়াল আর সিরিয়াল ঠিক মত রান্নাটাও করে না।
চোর: তাহলে আপনি আমার পিছন পিছন দৌড়াচ্ছেন কেন?
মালিক: আরে রিমোটটা তো নিয়া যাও, আমি তো রিমোট দেওয়ার জন্য দৌড়াচ্ছি।
কথা শুনে চোর তখন বেহূশ।
 
জোক নাম্বার - ০১

ভল্টু এক ঋষির কাছে গিয়ে জিগ্যেস করল-
ভল্টু : আচ্ছা ঋষি বাবা, বিয়ের আগে যদি প্রেমিক প্রেমিকা রাতে এক বিছানায় ঘুমায় তাহলে কি পাপ হয়?
ঋষি : ঘুমালে তো পাপ হয় না বৎস, কিন্তু সমস্যা হল তোরাতো ঘুমাস না!
আসলেই তো ঘুমায় না, অকাম করে

>> হাতি <<
মোতালিব ও রুবেল দুই বন্ধু ! তাদের ভিতর কতোপোকথন-
মোতালিব: বলতো, একটা হাতির সামনে ১২টি কলা রাখা হলো, হাতিটা ১১টা খেলো কিন্তু ১টা খেলো না কেন?
রুবেল: ১টা কলা পচা ছিল।
মোতালিব: না কলা'টা প্লাস্টিকের ছিল।
রুবেল: তুই বলতো, একটা হাতির সামনে ১২টি কলা রাখা হলো, কিন্তু সে একটা কলা'ও খেলো না কেন?
মোতালিব: ১২টা কলা'ই প্লাস্টিকের ছিল!
রুবেল: না হাতিটাই প্লাস্টিকের ছিল!
লেও ঠেলা, বুদ্ধির খেলা

ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথা বার্তার এক পর্যায়ে ছেলে মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল।
মেয়ে: তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কি ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোম্যানটিক!
ছেলে: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না।
আপনি যেই পরিমান ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবেনা।
এইটা সেরা ছিল, যদিও পুরাতন

লন্ডনের হাউজ পার্কে বসে এক তরুন -তরুনী ভবিষৎতের সুখ স্বপ্ন রচনার বিভোর প্রেয়সীর হাতে জোরে চাপ দিয়ে পল বললো – আমি সব কিছু ভেবে রেখেছি । এমনকি তোমার জন্য একটা জীবন বীমা করে রেখেছি যাতে আমার ঘটলে তোমার কিছু অসুবিধা না হয়। সত্যিই কর সুন্দর তুমি পল …কিন্তু কিছু না ঘটে তবে আমার উপায় কিহবে ?
আসলেই তো কি হবে কিছু না হলে!

জোকসগুলা দারুন, অনেক হাসলাম

এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
“সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!” বললো সে।

“ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?” খোনা গলায় বললেন নান।

“আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?” জানতে চাইলো সৈন্য।

“নিশ্চয়ই।” সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।

খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।

“সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?”

“হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।”

পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।

আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, “সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!”

নান বললেন, “ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।”

সৈন্য বললো, “ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!”

নান বললেন, “বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না …।”
এইটা সেরা, বিচিওলা নান
 
>> কাকুর কাম<<
পাড়ার কাকীমার সাথে পিংকির হঠাৎ রাস্তায় দেখা..
কাকীমা : পিংকি, শুনলাম তোর নাকি বিয়ে হয়েছে?
পিংকি : হ্যাঁ, কাকীমা। ঠিকই শুনেছো।
কাকীমা: তা, ছেলে কি করে?
পিংকি : ঐ তো, কাকু তোমার সাথে যা যা করে আর কি!
 
করপোরেট জোকস
😂
😂

২য় বিয়ে করলে এক বউ আরেক বউকে কেন সতীন বলে বুঝিনা...?
আমার দৃষ্টিতে তাঁরা কলিগ.! কারণ তাঁরা দু'জন এক বসের আন্ডারে...!
 
অফিসে নতুন বস এসেছেন, তিনি আবার খুবই
কড়া মানুষ!
প্রথম দিন অফিসে ঢুকেই দেখলেন সবাই নিজের কাজে ব্যস্ত, কিন্তু একটা হাঁদা টাইপের আনস্মার্ট ছেলে শুধু এদিক ওদিক তাকিয়ে ঘুরছে!
ব্যাস! বস গেলেন প্রচন্ড রেগে! তিনি চিৎকার করে ছেলেটাকে ডেকে বললেন.. কত মাইনে পাও?
😠

-- জ্বি বারো হাজার স্যার।
বস পকেট থেকে ওয়ালেট বের করলেন, সেখান থেকেই বারো হাজার বার করে ছেলেটাকে দিয়ে বললেন...
আর কোনদিন তোমার মত ফাঁকিবাজকে এই অফিসে দেখতে চাই না! কাল থেকে তুমি আর আসবে না। এক্ষুনি বিদায় হও!!
ছেলেটা কিছু না বলে টাকাটা নিয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে চলে গেলো!
বস ক্যাশিয়ার কে ডেকে বলল.. কোন ডিপার্টমেন্ট? ওর নাম কেটে দাও!
ক্যাশিয়ার মাথা নিচু করে জানালো...
ছেলেটা পিৎজা ডেলিভারি দিতে এসেছিল স্যার!!
 
দোকানে গিয়ে বললাম "৭৪২ টা মুসুর ডাল দাও তো।"
ছেলেটি কোন কথা না বলে আমাকে ২০০ গ্রাম ডাল ওজন করে দিয়ে দিল।
অবাক হয়ে বললাম "এখানে ৭৪২ টা আছে?"
ছেলেটি বলল "বাড়ি গিয়ে গুনে নেবেন। আমার বাবা গুনে দেখেছেন কেজিতে ৩৭১০ টা হয়। সেই হিসাবে ২০০ গ্ৰামে ৭৪২ টা হবে।"
আপ্লুত হয়ে আমি জিজ্ঞেস করলাম, "কী করেন তোমার বাবা?"
দোকানদার বলল "আপনার মতোই রিটার্য়াড, পাড়ার আড্ডা বন্ধ তাই বাড়িতেই এই সব করেন। মুসুর ডাল শেষ করে এখন কালোজিরে ধরেছেন।"
 
এক ভদ্রমহিলা ফার্মেসীতে গিয়ে সায়ানাইড চাইলেন। যেটি খুব মারাত্মক একপ্রকার বিষ।
ফার্মাসিস্ট দার্শনিকের সুরে বলেন, দুনিয়াতে এত কিছু থাকতে তোমার সায়ানাইড দরকার কেন?
ভদ্রমহিলা তখন ব্যাখ্যা করেন যে, সে তার স্বামীকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করতে চায় এবং এইজন্য তার এই বিষ দরকার।
একথা শুনে ফার্মাসিস্ট আঁৎকে উঠে বললেন, আল্লাহ রহম কর! আমি তোমার স্বামীকে হত্যা করার জন্য বিষ দিতে পারবো না। এটি আইনের লঙ্ঘন, আমার লাইসেন্স বাতিল হবে। আমাদের দুজনেরই জেল জরিমানা এমনকি ফাঁসীও হতে পারে। কোনমতেই আমি তোমাকে সায়ানাইড দেবোনা।
তখন ভদ্রমহিলা হ্যান্ডব্যাগ থেকে একটি ছবি বের করে ফার্মাসিস্টকে দেখান। যেখানে দেখা যাচ্ছে মহিলার স্বামী এবং ফার্মাসিস্টোর স্ত্রী একসাথে বিছানায়।
😎

ফার্মাসিস্ট ছবিটি দেখে বলেন- ওয়েল, তুমিতো আগে বলনি যে তোমার কাছে প্রেসক্রিপশন আছে
 
বল্টু পরীক্ষা দিতে বসেছে। শুধুমাত্র সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের প্রশ্ন। পরীক্ষা হলে বসে, প্রশ্ন নিয়ে মিনিট পাঁচেক অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে, উৎসাহের সাথে পকেট থেকে একটা কয়েন বের করে ছুঁড়তে শুরু করল। সেই সাথে হেড পড়লে হাঁ, টেইল পড়লে না দাগাতে লাগল। তিরিশ মিনিটের মধ্যে তার মোটামুটি শেষ।
কিন্তু গোল বাধল শেষের কয়েক মিনিট। তাকে দেখা গেল তুমুল বেগে কয়েন ছুঁড়ছে, হাপাচ্ছে আর ঘামাচ্ছে। পরীক্ষক ব্যাপারটা উপেক্ষা না করতে পেরে, কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন, "কি হয়েছে?"
"আমার আধা ঘন্টাতেই পরীক্ষা শেষ। সময় হাতে থাকায় আমি উত্তর গুলো আবার চেক করছিলাম"- বল্টুর উত্তর।
 
বিয়ের দুইদিন পর জামাই সেই বিউটি পার্লারে গেলো যে বিউটি পার্লারে তার বউকে সাজানো হয়েছিলো!
স্বামী ঐ বিউটি পার্লারের প্রধান মহিলাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে হাতে একটা আইফোন-১২ প্রো ম্যাক্স এর প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে চলে আসলো।
বিউটি পার্লারের মালিক মহিলাতো খুশীতে আত্মহারা হয়ে প্যাকেট খুলে দেখে তার প্যাকেটের ভিতর নকিয়া ১১১০ মডেলের একটা ফোন সেট পড়ে আছে আর পাশে একটা চিরকুটে লেখা-
"দ্যাখ, এইবার কেমন লাগে?!"
 

Users who are viewing this thread

Back
Top