Nirjonmela Desi Forum
Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!
>> থানা <<
এক বয়স্ক লোক জীবনে প্রথম থানায় গিয়ে নোটিশ বোর্ডে কয়েকটি ছবি দেখে থানার বড় কর্তাকে জিজ্ঞেস করল, 'এসব কাদের ছবি?'
থানার সেই কর্তা বলল, 'এগুলো তালিকাভুক্ত আসামীদের ছবি,এদের গ্রেফতার করতে হবে।'
বয়স্ক লোকটি এবার একটু ভেবে ক্রুদ্ধ কন্ঠে বললেন,
'ছবি তোলার সময় এদের গ্রেফতার করলেন না কেন?'
এক বয়স্ক লোক জীবনে প্রথম থানায় গিয়ে নোটিশ বোর্ডে কয়েকটি ছবি দেখে থানার বড় কর্তাকে জিজ্ঞেস করল, 'এসব কাদের ছবি?'
থানার সেই কর্তা বলল, 'এগুলো তালিকাভুক্ত আসামীদের ছবি,এদের গ্রেফতার করতে হবে।'
বয়স্ক লোকটি এবার একটু ভেবে ক্রুদ্ধ কন্ঠে বললেন,
'ছবি তোলার সময় এদের গ্রেফতার করলেন না কেন?'
>> লেনদেন <<
দুই অর্থনীতিবিদ একজন অভিজ্ঞ ও অন্যজন অনভিজ্ঞ। এক বিকেলে পথ ধরে হাঁটছিলেন। সামনে পড়লো একটা গোবরের স্তুপ। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ বললেন, "তুমি যদি স্তুপে থাকা গোবর খেতে পারো তা হলে তোমাকে আমি বিশ হাজার ডলার দেব।"
অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ চিন্তা করে দেখলেন, গোবর খেয়ে যদি বিশ হাজার ডলার পাওয়া যায় তো এই দুর্মূল্যের বাজারে তাই বা কম কিসের। অনেক লাভ-ক্ষতির হিসাব কষে শেষমেষ তিনি গোবর খেয়ে প্রতিশ্রুত অর্থ আদায় করে নিলেন। কিছুদূর যেতেই আরেকটা গোবরের স্তুপ তাঁদের সামনে পড়লো। এবার অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ বললেন, "তুমি যদি স্তুপে থাকা গোবর খেতে পারো তা হলে তোমাকেও আমি বিশ হাজার ডলার দেব।"
এই কথা শুনে অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ ভাবলেন, কোনদিনতো বাজীতে হারিনি, কিছুক্ষণ আগে হেরে গিয়ে বিশ হাজার ডলার খোয়ালাম। বেইজ্জতের ব্যাপার! নাহ্, আমাকে ঐ অর্থ ফেরত আনতেই হবে। অনেক হিসাব করে সেও স্তুপে থাকা গোবর খেয়ে বিশ হাজার ডলার ফিরে পেলেন।
চলার পথে অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ আক্ষেপের সুরে বলছেন, "খামোখাই কিন্তু আমরা গোবর খেলাম। আমাদের দু'জনের অর্থের অবস্থা আগের মতোই, কোন উন্নতিই হয়নি, একদম অপরিবর্তনীয়।"
অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ একটা বিজ্ঞের হাসি দিয়ে বললেন, "উন্নতি হয়নি মানে? এরিমধ্যে ৪০ হাজার ডলারের মতো অর্থের লেনদেন হয়েছে, সেটা কি কম কথা?"
দুই অর্থনীতিবিদ একজন অভিজ্ঞ ও অন্যজন অনভিজ্ঞ। এক বিকেলে পথ ধরে হাঁটছিলেন। সামনে পড়লো একটা গোবরের স্তুপ। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ বললেন, "তুমি যদি স্তুপে থাকা গোবর খেতে পারো তা হলে তোমাকে আমি বিশ হাজার ডলার দেব।"
অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ চিন্তা করে দেখলেন, গোবর খেয়ে যদি বিশ হাজার ডলার পাওয়া যায় তো এই দুর্মূল্যের বাজারে তাই বা কম কিসের। অনেক লাভ-ক্ষতির হিসাব কষে শেষমেষ তিনি গোবর খেয়ে প্রতিশ্রুত অর্থ আদায় করে নিলেন। কিছুদূর যেতেই আরেকটা গোবরের স্তুপ তাঁদের সামনে পড়লো। এবার অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ বললেন, "তুমি যদি স্তুপে থাকা গোবর খেতে পারো তা হলে তোমাকেও আমি বিশ হাজার ডলার দেব।"
এই কথা শুনে অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ ভাবলেন, কোনদিনতো বাজীতে হারিনি, কিছুক্ষণ আগে হেরে গিয়ে বিশ হাজার ডলার খোয়ালাম। বেইজ্জতের ব্যাপার! নাহ্, আমাকে ঐ অর্থ ফেরত আনতেই হবে। অনেক হিসাব করে সেও স্তুপে থাকা গোবর খেয়ে বিশ হাজার ডলার ফিরে পেলেন।
চলার পথে অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ আক্ষেপের সুরে বলছেন, "খামোখাই কিন্তু আমরা গোবর খেলাম। আমাদের দু'জনের অর্থের অবস্থা আগের মতোই, কোন উন্নতিই হয়নি, একদম অপরিবর্তনীয়।"
অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ একটা বিজ্ঞের হাসি দিয়ে বললেন, "উন্নতি হয়নি মানে? এরিমধ্যে ৪০ হাজার ডলারের মতো অর্থের লেনদেন হয়েছে, সেটা কি কম কথা?"
>> ফেক আইডি <<
বল্টু: বাবা, আমার টাকা লাগবে।
বাবা: কত?
বল্টু: পাঁচশ।
বাবা: নে ধর।
বল্টু: বাবা! আমি যত টাকা চাই তুমি দাও, কিছু বলো না কেন?
বাবা: কারন, একটু পরেই এইটাকাগুলো আমার কাছে ফেরত আসবে।
বল্টু: মানে?
বাবা: তুমি ফেসবুকে সারমিন নামের যে মেয়টিকে প্রতিদিন টাকা বিকাশ করো, সেটি আমার ফেইক আইডি।
বল্টু: বাবা, আমার টাকা লাগবে।
বাবা: কত?
বল্টু: পাঁচশ।
বাবা: নে ধর।
বল্টু: বাবা! আমি যত টাকা চাই তুমি দাও, কিছু বলো না কেন?
বাবা: কারন, একটু পরেই এইটাকাগুলো আমার কাছে ফেরত আসবে।
বল্টু: মানে?
বাবা: তুমি ফেসবুকে সারমিন নামের যে মেয়টিকে প্রতিদিন টাকা বিকাশ করো, সেটি আমার ফেইক আইডি।
>> হাঁটুর জ্ঞান <<
সৈনিকদের ক্লাস চলছে। মেজর পড়াচ্ছেন বিজ্ঞান- পানি বাস্পে পরিণত হয় নব্বুই ডিগ্রী তাপমাত্রায়।
একজন উঠে দাঁড়িয়ে বললো, "নব্বুই না স্যার, একশোতে।"
: যাদের মাথায় গোবরও নেই তাদের জন্য বলছি, পানি বাষ্পে পরিণত হয় নব্বুই ডিগ্রী তাপমাত্রায়।
: কিন্তু স্যার, বইতে যে লেখা আছে একশো ডিগ্রীর কথা!
তারপর মেজর বই ঘেঁটে পরীক্ষা করে দেখে বললেন, "সত্যিই তো! আমি আসলে সমকোণের সাথে গুলিয়ে ফেলেছিলাম।"
সৈনিকদের ক্লাস চলছে। মেজর পড়াচ্ছেন বিজ্ঞান- পানি বাস্পে পরিণত হয় নব্বুই ডিগ্রী তাপমাত্রায়।
একজন উঠে দাঁড়িয়ে বললো, "নব্বুই না স্যার, একশোতে।"
: যাদের মাথায় গোবরও নেই তাদের জন্য বলছি, পানি বাষ্পে পরিণত হয় নব্বুই ডিগ্রী তাপমাত্রায়।
: কিন্তু স্যার, বইতে যে লেখা আছে একশো ডিগ্রীর কথা!
তারপর মেজর বই ঘেঁটে পরীক্ষা করে দেখে বললেন, "সত্যিই তো! আমি আসলে সমকোণের সাথে গুলিয়ে ফেলেছিলাম।"
>> চালাক প্রাণী <<
: বলো তো পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী কোনটি?
: পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হচ্ছে গরু।
: গরু কীভাবে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হয়? ব্যাখ্যা করো
: ব্যাখ্যা তো আরো সহজ! বাংলা দ্বিতীয় পত্রে প্রবাদ আছে- অতি চালাকের গলায় দড়ি। বেশির ভাগ গরুর গলায় দড়ি থাকে। সুতরাং গরুই সবচেয়ে চালাক প্রাণী
: বলো তো পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী কোনটি?
: পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হচ্ছে গরু।
: গরু কীভাবে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হয়? ব্যাখ্যা করো
: ব্যাখ্যা তো আরো সহজ! বাংলা দ্বিতীয় পত্রে প্রবাদ আছে- অতি চালাকের গলায় দড়ি। বেশির ভাগ গরুর গলায় দড়ি থাকে। সুতরাং গরুই সবচেয়ে চালাক প্রাণী
>> লেখা-পড়া <<
প্রশ্নকর্তা: লিখতে-পড়তে পারেন?
প্রার্থী: আজ্ঞে, লিখতে পারি, পড়তে পারি না।
প্রশ্নকর্তা: এ কী অদ্ভুত কাণ্ড! পড়তে পারেন না, অথচ লিখতে পারেন। ঠিক আছে লেখেনতো!
প্রার্থী: খচখচ করে কী সব লিখল। বহু কষ্ট করেও প্রশ্নকর্তা বুঝতে পারলেন না।
প্রশ্নকর্তা: এসব কী লিখেছেন?
প্রার্থী: আজ্ঞে, ওই যে বললাম না, পড়তে পারি না!
প্রশ্নকর্তা: লিখতে-পড়তে পারেন?
প্রার্থী: আজ্ঞে, লিখতে পারি, পড়তে পারি না।
প্রশ্নকর্তা: এ কী অদ্ভুত কাণ্ড! পড়তে পারেন না, অথচ লিখতে পারেন। ঠিক আছে লেখেনতো!
প্রার্থী: খচখচ করে কী সব লিখল। বহু কষ্ট করেও প্রশ্নকর্তা বুঝতে পারলেন না।
প্রশ্নকর্তা: এসব কী লিখেছেন?
প্রার্থী: আজ্ঞে, ওই যে বললাম না, পড়তে পারি না!
>> মদ <<
মদের অপকারিতা গ্রামের মানুষকে বুঝানোর জন্য গেছে একটা টিম। তারা এক বালতিতে মদ আর অন্য বালতিতে পানি রেখে একটা গাধাকে কাছে নিয়ে গেল। গাধা মদের বালতি শুঁকে লাথি মেরে মদের বালতি ফেলে দিল, কিন্তু পানির বালতি শুঁকে পানি খেয়ে নিল। তো টিম গ্রামবাসীকে জিজ্ঞাসা করলো, "এর থেকে তোমরা কি বুঝলে?"
গ্রামবাসী উত্তর দিল, "যারা গাধা তারা মদ খায় না।"
গবেষক দল বুঝলো এই ভাবে কাজ হবে না। তাই তারা এবার এক গ্লাসে মদ আর অন্য গ্লাসে পানি নিল। একটা পোকা পানিতে ছেড়ে দিল। পোকা সাঁতার কেটে বের হয়ে এলো। এবার ওই পোকাকে মদের গ্লাসে ছেড়ে দিল। পোকা মরে গেল। টিম জিজ্ঞাসা করলো, এইবার কি বুঝলে?
গ্রামবাসী উত্তর দিল, "পেটের পোকা মারার জন্য মদ খাওয়া খুব জরুরী।"
মদের অপকারিতা গ্রামের মানুষকে বুঝানোর জন্য গেছে একটা টিম। তারা এক বালতিতে মদ আর অন্য বালতিতে পানি রেখে একটা গাধাকে কাছে নিয়ে গেল। গাধা মদের বালতি শুঁকে লাথি মেরে মদের বালতি ফেলে দিল, কিন্তু পানির বালতি শুঁকে পানি খেয়ে নিল। তো টিম গ্রামবাসীকে জিজ্ঞাসা করলো, "এর থেকে তোমরা কি বুঝলে?"
গ্রামবাসী উত্তর দিল, "যারা গাধা তারা মদ খায় না।"
গবেষক দল বুঝলো এই ভাবে কাজ হবে না। তাই তারা এবার এক গ্লাসে মদ আর অন্য গ্লাসে পানি নিল। একটা পোকা পানিতে ছেড়ে দিল। পোকা সাঁতার কেটে বের হয়ে এলো। এবার ওই পোকাকে মদের গ্লাসে ছেড়ে দিল। পোকা মরে গেল। টিম জিজ্ঞাসা করলো, এইবার কি বুঝলে?
গ্রামবাসী উত্তর দিল, "পেটের পোকা মারার জন্য মদ খাওয়া খুব জরুরী।"
