What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

শহরের রাস্তা। ভর সন্ধেতে হঠাৎ খুব জ্যাম। অফিসফেরতা এক গাড়িচালক বিরক্ত হয়ে কাছেই দাঁড়ানাে এক পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞেস করলেন, হঠাৎ এত জ্যাম? কী হয়েছে দাদা? অফিসার বললেন, আজকেই কোর্টে আমাদের এক্স মিনিস্টারের বিরুদ্ধে মামলার রায় বেরিয়েছে। তা শুনে তিনি রাস্তার উপর শুয়ে পড়েছেন। হুমকি দিচ্ছেন, গায়ে পেট্রোল ঢেলে নিজেকে পুড়িয়ে মারবেন। কোর্টের রায় অনুযায়ী বকেয়া ৮৫ কোটি টাকা তার নেই। আমরা
তাঁর জন্য সংগ্রহে নেমেছি। জবাবে চালকটি বললেন, তাই নাকি তা প্রাপতি কত হল আপনার? অফিসার বলেন, এ পর্যন্ত?..দশ লিটার।​
 

সুনীল গাভাসকার হঠাৎ শুনলেন অস্ট্রেলিয়ায় সিনেমা হলে একটা ফিলম খুব রমরম করে চলছে, যার নাম গাভাসকার। শুনে তিনি তাে ভীষণ খুশি। একবার সে দেশে গিয়ে সিনেমাটা না দেখলেই নয়। আর যা কথা সেই কাজ।
কিন্তু সিনেমাটি দেখার পর গাভাসকর বেশ রেগে গেলেন। তক্ষুনি পরিচালককে ডেকে বললেন, কী ব্যাপার, আমার নামে ছবি করেছেন অথচ সেখানে আমাকে নিয়ে একটি শব্দও বলেননিএ কেমন অভদ্রতা। শুনে পরিচালকটি বলেন, তাহলেই বুঝুন, আপনারা যখন বর্ডার নাম দিয়ে সিনেমা করেন। সেখানে অ্যালান বর্ডারকে নিয়ে কটা কথা বলেছেন?​
 
ডাক্তার: এ সপ্তাহে আপনাকে অনেক সুস্থ লাগছে।
রুগী: সত্যিই তাই স্যার। আসলে যে ওষুধের শিশিটা দিয়েছিলেন তার গায়ে লেখা নির্দেশটা একেবারে হুবহু মেনেছি কিনা।
ডাক্তার: বাঃ, খুব ভালাে কথা। তা কোন্ নির্দেশটা বলছেন বলুন তাে?
রুগী: শিশির উপরে লেখা ছিল 'ছিপিটা সবসময় ভালােরকম বন্ধ রাখবেন।​
 
এক চর্মচিকিৎসককে তার বন্ধু জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা, ডাক্তারির এত বিষয় থাকতে তুই হঠাৎ এই স্কিন-স্পেশ্যালিস্ট হতে গেলি কেন বলতাে?
ডাক্তারের জবাব, এর পিছনে কম করে তিনটে যুক্তি আছেএক, এই একটা মাত্র জায়গাতেই রুগীর জন্য রাতবিরেতে কেউ ডাক্তারকে ঘুমের
ব্যাঘাত ঘটান না। দুই, চর্মরােগে কোনাে রুগী মারাও যায় না। আর তিন, এ রোগ কস্মিনকালে সারেও না।​
 
বাড়ির পুরােনাে ভূত্য একদিন তার মনিবের কাছে গিয়ে বলল, বাবু আজ থেকে আমি কাজ ছেড়ে দেব। মনিব অবাক হয়ে বললেন, হঠাৎ কী হল? ভূত্য বলল, এতদিন আপনার কাছে আছি, অথচ আপনি আমাকে এতটুকু বিশ্বাস করেন না, এমন বাড়িতে থেকে লাভ কী? মনিব তাে আরও অবাক, বিশ্বাস করি না মানে? আমি তােকে এতটা বিশ্বস করি বলেই না ঘরদাের, এমনকী সিন্দুকের দুটো চাবিও তাের কাছে ব্রেখে দিয়েছি।
দিইনি? ভুত্য আবার বলন, দিয়েছেন, তবু বলব, আপনার আমার উপর কোনাে বিশ্বাসই নেই। মনিব বললেন, কী করে জানলি? জবাবে ভৃত্য বলল 'আমি ওই দুটো চাবিই সিন্দুকে লাগিয়ে দেখেছি, কোনটাতেই সিন্দুক খোলে না।​
 
কর্তা (রাত্তিরে বাড়ি না ফিরে): বার বার করে বললাম গিন্নিমাকে বলিস না, ঠিক কখন আমি ফিরেছি। সেই বলে দিলি।
রাঁধুনি: ওমা, কই বললাম! গিন্নিমা জিজ্ঞেস করাতে শুধু বললাম,
আপনি যখন ফিরলেন তখন ব্রেকফাস্ট বানাতে আমি এতই ব্যস্ত ছিলাম যে ঘড়ি দেখারই সময় পাইনি।​
 
সাতসকালে সদ্য বিবাহিত এক স্বামী-স্ত্রীর কথােপকথন।
স্বামী: শুনছ, আজকে দুপুরে আমি কিছু বন্ধু-বান্ধবকে নেমন্তন্ন করলাম।
স্ত্রী: তুমি কী পাগল! দেখছ বাড়ির কী লন্ডভন্ড অবস্থা। চতুর্দিকে জিনিসপত্র ডাই হয়ে আছে। নােংরা জামাকাপড়, বাসন-কোসন স্তুপাকারএই অবস্থায় কাউকে নেমন্তন্ন করে! তাছাড়া আমি কি ছাই ভালাে রান্নাবান্না করতে জানি নাকি যে খাওয়াব।
স্বামী: এসবই তাে আমি জানি।
স্ত্রী: তবে ওদের ডাকলে কেন ?
স্বামী: বােকাগুলাে বিয়ে করার জন্য রাতদিন ছোঁক ছোঁক করে, একবার এসে দেখে যাক, বিয়ে ব্যাপারটা ঠিক কী বস্তু, তাই।​
 
একবার ভারতের এক মন্ত্রী মার্কিন দেশে গেছেন। সেই সফরে সে দেশের এক সেনেট সদস্য তাঁকে নিজের বাড়িতে নৈশভােজে আমন্ত্রণ জানান। সেনেটর- এর বাড়ি দেখে মন্ত্রীর তাে চোখ ধাধিয়ে গেল। বাড়ি তাে নয় যেন স্বপ্নরাজ্য।
মন্ত্রী বলেই ফেললেন, সেনেটরের সামান্য মজুরিতে এরকম একটা বাড়ি কী করে দেখভাল করছেন মশাই! উত্তরে সেনেটর মৃদু হেসে তাকে জানালার দিকে নিয়ে গেলেন। বললেন, 'দূরে নদীর উপর ব্রিজটা দেখতে পাচ্ছেন?
মন্ত্রী বললেন, 'হ্যা, পাচ্ছি। সেনেটর এবার বললেন, টেন পার্সেন্ট। এর কিছুদিন পর সেই সেনেটর এলেন ভারত সফরে। স্বভাবতই এবারে সেই মন্ত্রীর আপ্যায়নের পালা। সেনেটর মন্ত্রীর বাড়ি পৌছে তাে একেবারে বাকরুদ্ধ।
বাড়ি কোথায়, এ তাে প্রাসাদ! খানিক পরে সেনেটর নিজেকে সামল সুমলে বললেন, 'মন্ত্রীর মজুরিতে এই প্রাসাদ, এ তাে তাজ্জব ব্যাপার। মন্ত্রী সে কথায় তাকে এবারে জানলার কাছে আনলেন। বললেন, দূরে নদীটা দেখতে পাচ্ছেন? সেনেটর বললেন, পাচ্ছি। মন্ত্রী বললেন, এবারে ব্রিজটা?
সেনেটর এবার অবাক হয়ে খানিক চেয়ে রইলেন। কোথায় ব্রিজ? হতাশ হয়ে সেনেটর বললেন, ব্রিজ? কই না তাে। মন্ত্রী বললেন, 'হানড্রেড
পার্সেন্ট।​
 
ছােট্ট মেয়ে জুলি রাতে শােওয়ার সময় বিড়বিড় করে ঈশ্বরের নাম নিয়ে বলতে লাগল, হে ভগবান, নেপলসকে ইটালির রাজধানী করে দাও। হে ভগবান নেপলসকে......! শুনতে পেয়ে তার মা অবাক হয়ে বললেন কীরে এতকিছু থাকতে হঠাৎ নেপলসকে ইটালির রাজধানী করে দিতে বলছিস কেন? জুলির উত্তর, কী করব পরীক্ষার খাতায় যে সেইরকমই লিখে এসেছি।​
 
এক বৃদ্ধ আর একটা যুবক পাশাপাশি পার্কের বেঞ্চিতে বসে। হঠাৎ বৃদ্ধটি যুবকের দিকে ঝুঁকে পড়ে চিৎকার করে বললেন, তুমি আমাকে তখন থেকে কীসব বলে যাচ্ছ। আমি তাে কালা, কিছুই শুনতে পাই না।
উত্তরে হতচকিত যুবকটি ততােধিক চিৎকারে বললেন, কিছুই বলিনি, আমি বাবুলগাম চিবােচ্ছিলাম।​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top