What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

এক শহরে ফ্ল্যাট মালিক খাঁটি দুধ-ঘি খাবেন বলে গ্রাম থেকে একটি দুধেল গাই নিয়ে এলেন। মুশকিল হল, গ্রামের মাঠে চরে সবুজ ঘাস খেতে অভ্যস্ত গােরু খড় খেতে নারাজ। অথচ শহরে ঘাস প্রায় দুর্লভ এবং মহার্ঘ। মালিক তাই এক ফন্দি আঁটলেন। পরদিন দেখা গেল গরু বাধ্য ছেলের মতাে সােনামুখ করে খড় খাচ্ছে। শুধু তার চোখে পরানাে হয়েছে এক গাঢ়
সবুজ কাচের গগল্স।​
 
সিনেমার শুটিং চলছে। একটি দৃশ্য টেক করার আগে পরিচালক নায়ককে ডেকে বললেন, ওই যে পাহাড়টা দেখছ, এবার ওখান থেকে তােমায় লাফিয়ে পড়তে হবে নীচে। উঁচু পাহাড় দেখে হতভম্ব নায়ক বললেন, যদি পড়ে গিয়ে চোট লাগে কিংবা মরেও তাে যেতে পারি। উত্তরে পরিচালক বললেন, 'কোনাে অসুবিধা নেই, এটাই তাে শেষ দৃশ্য।​
 
লাইব্রেরিয়ান: আপনি ঠিক কোন্ ধরনের বই পছন্দ করেন ভারী না হালকা গোছের।
পাঠক: ভারী হলেও অসুবিধে নেই, আমার সঙ্গে একটা গাড়ি তাে আছেই।​
 
একজন কোম্পানী ডাইরেক্টর তাঁর অবিবাহিত কন্যাদের জন্য কিছু কিছু টাকা করে গচ্ছিত রেখেছেন। অফিসে কথা প্রসঙ্গে একদিন তিনি বললেন, আমি আমার ছােটো মেয়ের জন্য ২০ হাজার টাকা রেখেছি। ওর বয়সও ২০। তার উপরের মেয়ের জন্য ৪০ হাজার রেখেছি, ওর বয়স এখন ২৫। তার উপরের মেয়ে লিলি, ওর বয়স ৩०। লিলির জন্য রেখেছি ৮০ হাজার।
তা শুনে এক উৎসাহী কর্মী প্রশ্ন করে বসলেন, স্যার, লিলির চেয়ে বড়ো কোনাে কন্যা আপনার আছে?​
 
এক ভদ্রলােক তাঁর সাধের পােষা কুকুরটিকে হারিয়ে ফেললেন। যেজন্য
মনের দুঃখে তিনি একটি বহুল প্রচারিত দৈনিকে বিজ্ঞাপনই দিয়ে বসলেন। তাতে বলা হল যে ব্যক্তি কুকুরটি সন্ধান দিতে পারবেন, তাকে পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। বিজ্ঞাপনটি প্রকাশিত হওয়ার চার-পাঁচ দিন বাদে ভদ্রলােক দৈনিকটির অফিসে গেলেন খোঁজ নিতে, যদি কোনাে প্রাপ্তিসংবাদ পাওয়া যায়, এই আশায়। গিয়ে দেখেন ভরদুপুরে অফিস একেবারে খালি,
একটি মাত্র পিওন বসে আছে। তিনি তখন অবাক পিওনটিকে নিজের কথা বলে জিজ্ঞেস করলেন, অফিসের এই দশা কেন বলতে পারেন?' পিওনটির জবাব, আসলে সকলেই যে আপনার কুকুরটাকে খুঁজতে বেরিয়ে পড়েছেন।​
 
এক পিতা তার ষােড়শী কন্যার টেলিফোন কলে অতিষ্ঠ হয়ে মন্তব্য করছিলেন, আমি নিশ্চিত গ্রাহাম বেলের যদি কোনাে অল্পবয়েসি কন্যা থাকত তবে তিনি কিছুতেই টেলিফোন নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার করতেন না।​
 
নতুন বাড়ি তৈরি চলছে। লম্বা ভারা বেঁধে মজুররা কাজে ব্যস্ত। হঠাৎ উপরতলার ভারা থেকে একটা মজুরের হাত ফসকে একটা কর্নিক নীচে পড়ে গেল। আর পড়বি তো পর, একেবারে আরেক মজুড়ের কানের উপর।
ধারালাে কর্নিকের ঘায়ে তার কান ছিড়ে মাটিতে গড়াগড়ি।কাজ ফেলে কাটা কান খুঁজতে তখন চারপাশ তােলপাড়। কিছুতেই আর পাওয়া যায় না। অথচ তাদের ধারণা কানটা পাওয়া গেলে ডাক্তারবাবুর জোড়া লাগাতে আর
কতক্ষণ! হঠাৎ একজনের চোখে পড়ল সেই কান দূরে কোথায় ছটফটাচ্ছে। পেয়েছি পেয়েছি' বলে সে তক্ষুণি ছুটে গেল 'কান কাটা মজুরটির কাছে।
দেখেশুনে সেই মজুরটি বলল, এটা তাে আমার নয়। আমার কানের ডগায় যে একটা পেন্সিল গোঁজা ছিল।​
 
একজন বেশ মান্যগণ্য ব্যক্তি মানসিক হাসপাতাল পরিদর্শনে এসেছেন। হঠাৎ তাঁর কী দরকার, একবার বাড়িতে ফোন করতে হবে। তাে, অপারেটরকে লাইনটা দিতে বললেন। অপারেটর অনেকক্ষণ চেষ্টা করেও লাইন পাচ্ছেন না। এদিকে অনেকক্ষণ চলে যাচ্ছে দেখে সেই ব্যক্তি রীতিমতাে ধমকের সুরে বললেন, লাইন পাচ্ছেন না আবার কী, জানেন আমি কে? অপারেটর মহিলাটি শান্ত গলায় বললেন, না, তা জানি না, তবে এটুকু জানি যে এই মুহূর্তে আপনি ঠিক কোথায় আছেন।​
 
একবার জওহরলাল নেহরু একটি মানসিক হাসপাতালে
পরিদর্শনের জন্য আমন্ত্রিত হলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি আবাসিকদের বললেন, শুনুন, আমি জওহরলাল নেহরু বলছি। এই হাসপাতাল সম্বন্ধে যদি কোনাে অভিযােগ আপনাদের থাকে আমায় বলতে পারেন। তা শুনে একজন রােগী বলেন, দেখুন যে রােগীই আসেন প্রথমেই সে নিজেকে নেহরু, গান্ধি এসব বলে পরিচয় দেন। চিন্তা নেই আপনার, সুস্থ হয়ে গেলে আর ভুল বকবেন না। আপনার দ্রত আরােগ্য কামনা করি।​
 
একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এক নামজাদা ডাক্তারকে প্রশ্ন করা হল, 'আপনি আপনার চিকিৎসাজীবনে বড়াে ধরণের কোনাে ভুল করেছেন?' প্রশ্নটি শুনেই ডাক্তার বলেন, হ্যা করেছি বটে। একবার এক ক্রোড়পতিকে মাত্র তিনবার দেখেই সারিয়ে তুলেছিলাম।​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top