What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

এক অন্ধ লোক রেস্টুরেন্টে খেতে ঢুকেছেন। ওয়েটার এসে জিজ্ঞেস করল, ‘মেন্যু বলব স্যার?’ লোকটি বলল, ‘আপনি রান্না করার খুন্তি নিয়ে আসুন। আমি গন্ধ শুঁকে খাবারের অর্ডার দেব।’ ওয়েটার ম্যানেজারকে জানাল। ম্যানেজার রান্নাঘর থেকে একটি খুন্তি এনে দিলো। অন্ধ ভদ্রলোক সেটা শুঁকে বলল, ‘আমাকে গার্লিক ব্রেডের সাথে স্প্যানিশ ওমলেট দিয়ে দিন।’
ম্যানেজার অবাক! কিছুক্ষণ আগে ওই খুন্তি দিয়ে স্প্যানিশ ওমলেটই তৈরি করা হয়েছে। এভাবে অন্ধ ব্যক্তি প্রতিদিন আসে।
ম্যানেজার ভাবল, দেখি একদিন অন্যরকমভাবে পরীক্ষা করব। তাই খুন্তিটি পরের দিন ভালো করে ধুয়ে মুছে কিচেনে গিয়ে স্ত্রী সোনালিকে বলল, ‘তুমি খুন্তিটি ভালো করে তোমার ঠোঁটে ঘষে দাও।’ সোনালি তা-ই করে স্বামীর হাতে দিলো।
খুন্তিটি হাতে নিয়ে শুঁকে আনন্দে আত্মহারা হয়ে অন্ধ ব্যক্তি বললেন, ‘ও মাই গড! এ তো সোনালি! আমার পুরোনো প্রেমিকা! সে কি এই রেস্টুরেন্টে কাজ করে?’​
 
মেয়েদের কখন সবচেয়ে সুন্দর লাগে
প্রশ্নকর্তা: মেয়েদের কখন সবচেয়ে সুন্দর লাগে?
প্রার্থী: একে একে বলি স্যার?
প্রশ্নকর্তা: হুম, বলেন।
প্রার্থী: যখন হাসে, যখন ঘুমায়, যখন আগ্রহ দৃষ্টিতে কারো দিকে আড়চোখে তাকায়, কান্নার আগমুহূর্তে, যখন তারা নিজের ঠোঁটে কামড় দেয়, গোসল করার পর ভেজা চুলে, যখন তাদের মনে প্রচণ্ড আনন্দ থাকে, যখন তাদের প্রশংসা করা হয়, যখন তারা রেগে যায়, গোধুলির সময়, মোমবাতির আলোতে...
প্রশ্নকর্তা: আর অন্ধকারে যেতে হবে না।​
 
প্রথম বন্ধু: কি রে, গত পরীক্ষায় ইংরেজিতে সর্বোচ্চ নম্বর পেলি, এবার ফেল, ব্যাপারটা কী বল তো?
দ্বিতীয় বন্ধু: আর বলিস না দোস্ত, ইংরেজি পরীক্ষার দিন ভুলে পকেটে করে বিজ্ঞান বই নিয়ে গিয়েছিলাম।​
 
শ্রেণিকক্ষে ম্যাডাম বল্টুকে বললেন-
ম্যাডাম: ইংরেজিতে জিরো থেকে টেন পর্যন্ত বল।
বল্টু : জিরো, ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর, সিক্স, সেভেন, এইট, নাইন, টেন।
ম্যাডাম: ফাইভ কোথায় গেল?
বল্টু : মারা গেছে ম্যাডাম।
ম্যাডাম: মানে? কিভাবে?
বল্টু : গতকাল রাতে টিভিতে ইংরেজি খবরে পাঠক বলছিলেন, ‘ফাইভ ডাইড ইন এ কার অ্যাকসিডেন্ট’!​
 
বল্টু: দেখছস আমরা মজার কথা কইতে কইতে ২৪ তলায় আইসা পড়ছি। এহন তুই একটা দুঃখের কথা কঅ।
লাল্টু: দুঃখের কথা আর কী কমু রে দোস্ত! কথা তো একটাই।
বল্টু: কী?
লাল্টু: আসল দুঃখের কথা হইলো, ফ্ল্যাটের চাবি তো নিচে গাড়িতে রাইখা আইছি।​
 
ভিক্ষুক বলল, ‘দুইডা টেহা দিয়া যান ভাই, আল্লা ছাড়া অন্ধের কেহ নাই।’ শুনে সলিম সাহেবের কেমন সন্দেহ হলো। তিনি একটু দাঁড়ালেন। ভিক্ষুকটি তাকে দেখে থালাটি বাড়িয়ে দিলো, ‘ভাই অন্ধরে সাহায্য করেন। কারো দিলে কি দয়া হয় না?’
সলিম সাহেব বললেন, ‘দয়া-মায়া হবে কিন্তু তুমি কে আবার! তুমি তো অন্যজন। তোমাকে তো অন্ধ মনে হচ্ছে না। তুমি অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছ কেন?’
ভিক্ষুক বলল, ‘ধইরা ফালাইছেন স্যার! হ ঠিকই। যে অন্ধ সে ছুটিতে দেশের বাড়ি গেছে। তার জায়গায় আমার ডিউটি পড়ছে। আমি অন্ধ না। আসলে আমি বোবা।’​
 
মেয়ে : বাবা, আমার জন্মদিনে ক্লাসের সবাইকে এবং ইতিহাস স্যারকেও দাওয়াত করতে চাই।
বাবা : হঠাৎ ইতিহাস স্যারকে কেন?
মেয়ে : আসলে আমি চাই তিনি আমার জন্মতারিখটা জানুন যাতে আমার জন্মের আগে কোথায় কী ঘটেছিল এসব প্রশ্ন করা বন্ধ করেন অন্তত...​
 
১ম বন্ধু : মাইনে থেকে প্রতিমাসে কিছু টাকা সঞ্চয় করিস কি?





২য় বন্ধু : মোটেই না! কেননা, সঞ্চয় করার মতো মাইনে আমি পাই না!​
 
ছেলে : বাবা, তুমি কি আমাকে লৌহযুগ সম্পর্কে দু’চার লাইন বলতে পারো?





বাবা : বলতে পারছি না বাপ্, কারণ আমার বুদ্ধিতে এখন মরচে ধরেছে!​
 
গাড়ির পেছনে দৌঁড়ালে টাকা বাঁচে


বাবা ফার্মগেটে দাঁড়িয়ে আছে। ছেলে হঠাৎ হাঁপাতে হাঁপাতে দৌড়ে এলো-


ছেলে: বাবা, আজ আমি তোমার ৫ টাকা বাঁচিয়েছি।


বাবা: কীভাবে?


ছেলে: শাহাবাগ মোড় থেকে ৬ নম্বর বাসে না উঠে পেছনে পেছনে দৌড়ে এসেছি।


বাবা: দূর গাধা, উবারের পেছনে দৌড়ালি না ক্যান, ৩০০ টাকা বাঁচত!​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top