স্ত্রী: কাল তুমি পাশের বাড়ির ভাবীর সাথে সিনেমায় গেছিলা?
স্বামী: কি করব বলো, আজকালকার যা সব সিনেমা! পরিবারের সাথে একসঙ্গে বসে দেখা যায় না। তাই অন্য পরিবারের একজনকে সঙ্গে নিয়ে গেছিলাম।
এক পর্যটক ঘুরতে গেলেন নদীর তীরে। সেখানে গিয়ে স্থানীয় একজনকে বললেন-
পর্যটক: নদীতে নামতে পারি? কুমিরের ভয় নেই তো?
স্থানীয়: নিশ্চিন্তে নামুন। এখন আর একটি কুমিরও নেই।
পর্যটক: কুমিরগুলো কোথায় গেল?
স্থানীয়: গত দু’বছরে সব কয়টি কুমির হাঙরে খেয়ে ফেলেছে।
কোনো এক দেশের ক্রীড়ামন্ত্রী আর ক্রিকেট বোর্ডের প্রধানের মধ্যে কথা হচ্ছে-
ক্রীড়ামন্ত্রী: ক্রিকেট ম্যাচ জেতায় আপনাদের অভিনন্দন!
বোর্ডপ্রধান: অভিনন্দন ডেভিডকে দিন। সে আমাদের পরাজয় থেকে বাঁচিয়েছে।
ক্রীড়ামন্ত্রী: সে আমাদের ব্যাটসম্যান, না-কি বোলার?
বোর্ডপ্রধান: সে একজন আম্পায়ার!
বড় বোন ছোট বোনকে গান শোনাচ্ছে
বড় বোন: আমার গান তোর কেমন লাগল?
ছোট বোন: তোমার আসলে টিভিতে চান্স পাওয়া উচিত।
বড় বোন: আমি কি সত্যিই এতো ভালো গান করি?
ছোট বোন: না, মানে টিভিতে হলে চ্যানেলটা বদলে দিতে পারতাম।
সিকিউটি গার্ডের চাকরির জন্য ইন্টারভিউতে গেলেন বল্টু।
চাকরিদাতা: সিভি তো দিয়েছেন। সেখানে ইংরেজি ভাষা জানার কথা লেখা নেই। ইংরেজি জানেন না?
বল্টু: চোর-ডাকাত কি ইংল্যান্ড, আমেরিকা থেকে আসবে?
বল্টুর মা: ভালো করে লেখাপড়া কর। বিসিএস ক্যাডার হ। অনেক বড় চাকরি পাবি। সরকারি অফিসের বড় অফিসার হবি। ভবিষ্যত উজ্জ্বল থাকবে।
বল্টু: কে কইছে! এখন তো দেখি সরকারি অফিসের ড্রাইভার হইলেই কেল্লাফতে। টেকা আর টেকা। গাড়ি, বাড়ি সব পামু। অফিসার হইয়া কি লাভ?
স্বামীর হার্টের অপারেশন শেষ হতেই সন্দেহপ্রবণ স্ত্রী দৌড়ে ওটিতে ঢুকেই অস্থিরভাবে প্রশ্ন শুরু করলেন-
স্ত্রী: ওর হার্টে অন্য কিছুর অবস্থান কি পেয়েছেন, ডাক্তার সাহেব?
ডাক্তার: যে বা যা-ই থাক ম্যাডাম, চিন্তার কিছু নাই আর... বাইপাস করে দিয়েছি!