What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

বন্ধু : আচ্ছা, অবিবাহিত লোক না নিয়ে তুমি শুধু বিবাহিত কর্মচারী রাখতে চাও কেন?
বড় কর্তা : বিবাহিত লোকগুলো বাড়িতে বকুনি খেয়ে খেয়ে এমন অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে, আমি বকলেও তারা আর কিছু মনে করে না। চাকরি ছেড়ে দেওয়ার ভয়ও দেখায় না।
 
এক লোকের ইচ্ছে হয়েছে তিনি পৌর নির্বাচন করবেন। দাঁড়িয়েও গেলেন ভোটে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। ভোট হলো। গণনা শেষে দেখা গেল, তিনি মাত্র তিনটি ভোট পেয়েছেন।
লোকটির স্ত্রী তো রেগে আগুন-
স্ত্রী : আমি আগেই সন্দেহ করেছিলাম, তুমি নিশ্চয় অন্য কোনো মেয়েকে ভালোবাস। তা না হলে তৃতীয় ভোটটা দিল কে?
 
মৃত্যুর আগমুহূর্তে স্বামী বলছে স্ত্রীকে-
স্বামী : ওগো, আমার মৃত্যুর পর তুমি আমার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা দেখে রেখো।
স্ত্রী : তুমি কোনো চিন্তা কোরো না। তোমার মৃত্যুর পরও আমি সব সময় তোমার স্ট্যাটাস আপডেট করব।
স্বামী : না, না, স্ট্যাটাস আপডেট লাগবে না। তুমি শুধু আমার ফার্মভিলের ফসলে নিয়মিত পানি দিও!
 
বাবা ছেলেকে বেডরুমে নিয়ে গিয়ে চুপিচুপি বলল-
বাবা : কিরে, আজ তোর মা এত চুপচাপ কেন? কিছু হয়েছে নাকি?
ছেলে : না আসলে আমারই ভুলের জন্য মা চুপচাপ!
বাবা : কেন, তুই আবার কী করেছিস?
ছেলে : মা ড্রয়ার থেকে লিপিস্টিক বের করে দিতে বলেছিল। আমি ভুল করে ফেভিস্টিক দিয়ে ফেলেছি। ঠোঁটে মেখে বসে আছে।
বাবা : দারুণ কাজ করেছিস। আমি যা পারিনি, তা তুই করে দেখিয়েছিস। তোর মতো ছেলে যেন ঘরে ঘরে জন্মায়।
 
বউকে নিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে গেছি। একটা করে ব্যাটসম্যান যাচ্ছে আর মিনিট পাঁচেক খেলেই আউট হয়ে ফিরে আসছে। শেষ তো আমার মাথাই নষ্ট। গেলাম রাগ হয়ে। ধ্যাত একটা প্লেয়ারও ভালো না। চলো বাসায় যাই।
সাথে সাথে বউ বলল, দেখলে রাগটা কেনো হয়?
 
এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, “ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন না!”
কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিলো, “ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!”
 
কফি শপে বসে আছে জাহিদ। হঠাৎ ক্রিং ক্রিং-
জাহিদ : হ্যালো।
ভদ্রমহিলা : অ্যাই শোনো না, গতকাল যে শাড়িটা ১০ হাজার টাকা চাইছিল, আজ সেটা সাড়ে নয় হাজারে দিচ্ছে। শাড়িটা কি কিনে ফেলব?
জাহিদ : অবশ্যই।
ভদ্রমহিলা : আর আমার প্রিয় গহনার দোকানটা ১৫ শতাংশ ছাড়ে বিক্রি করছে। গত মাসে যে নেকলেসটা কেনা হয়নি, সেটা এবার কিনব?
জাহিদ : অবশ্যই।
ভদ্রমহিলা : ওহ! তুমি না একটা সুইট হাসব্যান্ড। তাড়াতাড়ি বাড়ি এসো। রাতে তোমায় দেখাব, আজ কী কী কিনলাম। রাখছি।

হঠাৎ একজন দৌঁড়ে এসে জাহিদকে বলল, আমি এখানে বসেছিলাম একটু আগে, আমার ফোনটা ফেলে গিয়েছি। আপনি কি দেখেছেন? আসলে আমার স্ত্রীর ফোন করার কথা ছিল, ও শপিংয়ে গেছে। আমি ফোন না ধরলে ও চিন্তা করবে।

সমীর ওই ভদ্রলোকের হাতে ফোনটা দিয়ে বলল, না আপনার স্ত্রী চিন্তা করবে না। আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন।
 
নিম্নমধ্যবিত্তের এলাকায় হঠাৎ এক বিত্তশালী পরিবার বাড়ি বানিয়ে বসবাস করতে এল। প্রত্যেক কথায়-কাজে টাকার গরম দেখিয়ে দেখিয়ে তারা প্রতিবেশীদের সকাল-সন্ধ্যা কেবলই বিরক্ত করত।

কোন এক দুপুর বেলায় মেয়েদের মজলিসে বড়লোক স্ত্রী আসর জাকিয়ে বসে গল্প শুরু করেন-
বড়লোক স্ত্রী : আমার স্বামীর ভাইয়ের কেবল পাইপ টানতে চারজন লোক লাগে।
জনৈক : সে কি! শুধু পাইপ খাওয়াতেই চারজন মানুষ খাটে?
বড়লোক স্ত্রী : হ্যাঁ, একজন পাইপটা পরিষ্কার করে, একজন তাতে তামাক ভরে, আরেকজন পাইপটি ধরিয়ে দেয়।
জনৈক : এত গেল তিনজন। আরেকজন কী করে?
বড়লোক স্ত্রী : আরেকজন পাইপটি টানে। ওর আবার পাইপ খাওয়া সহ্য হয় না কিনা। ও তাই বরাবরের মত বিড়িই খায়।
 
ছেলে : বাবার কর্মকাণ্ড দেখেছ মা! রাত বারোটায় আমাকে poke মারছে।
মা : ঐটা হলো সতর্কবাণী। এরপর রাত ১২টায় অনলাইনে পাইলে কোনো poke-টোক মারবে না, ডাইরেক্ট গালে থাপ্পড় দিবে।
 
স্ত্রী : কী করছ তুমি?
স্বামী : দেখ না মাছি মারছি।
স্ত্রী : কয়টি মারলে?
স্বামী : সর্বমোট পাঁচটি। এর মধ্যে তিনটি পুরুষ মাছি আর দুটি মেয়ে মাছি।
স্ত্রী : কী করে বুঝলে?
স্বামী : তিনটি মাছি বসা ছিল মদের বোতলের ওপর। আর দুটি বসা ছিল টেলিফোনের ওপর!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top