What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

স্বামী : আগে তো সিগারেট খেতে বাধা দিতে, মদ খাওয়ার কথা শুনলে কথা বন্ধ করে দিতে। এখন কিছুতেই রাগ করো না! ঘটনা কী?
স্ত্রী : সেদিন পাশের ফ্ল্যাটের লাইফ ইন্স্যুরেন্সওয়ালা মল্লিকা ভাবি আমার সুবিধাগুলোর কথা বলে গেছেন। এখন থেকে যত বেশি খাবে; তত ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে আমার।
 
স্বামী : আমার মতো গাধা এ ভুবনে আর নেই। না হলে তোমাকে কেউ বিয়ে করে?
স্ত্রী : তখন আমি তোমার প্রেমে এতই মগ্ন ছিলাম যে, লক্ষ্যই করিনি তুমি একটা গাধা।
 
স্ত্রী : খাবার খেয়েছ?
স্বামী : খাবার খেয়েছ?
স্ত্রী : আমি তোমাকে জিজ্ঞেস করছি।
স্বামী : আমি তোমাকে জিজ্ঞেস করছি।
স্ত্রী : তুমি কি আমাকে কপি করছ?
স্বামী : তুমি কি আমাকে কপি করছ?
স্ত্রী : চলো শপিংয়ে যাই।
স্বামী : আমি লাঞ্চ করেছি ঠিকঠাক মতো, জানু।
 
স্ত্রীঃ এই কক্সবাজার বেড়াতে যাওয়ার টাকা যোগার হয়েছে?
স্বামীঃ হ্যাঁ, হয়েছে।
স্ত্রীঃ তাহলে আমরা কবে রওনা হচ্ছি?
স্বামীঃ কক্সবাজার থাকার আর বাড়ি ফেরার টাকার যোগার হলেই!!
 
অনেকদিন পর স্ত্রী বাপের বাড়ি থেকে ফিরেছে। নান্টু দৌড়ে গিয়ে উৎফুল্ল হয়ে দরজা খুলে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে বললো- নান্টু : শুভ প্রত্যাবর্তন!
স্ত্রী : কী ব্যাপার! এতো হাসিখুশি কেন? আমাকে দেখে তো এতো খুশি হও না!
নান্টু : সকালে রাশিফলে দেখলাম- বিপদকে হাসিমুখে মোকাবেলা করুন!
 
জনি একবার ফুটবল ম্যাচ দেখতে স্টেডিয়ামে গেছে। গ্যালারিতে জনির পাশের চেয়ারেই বসেছেন এক বৃদ্ধ। বৃদ্ধের পাশের চেয়ারটা ফাঁকা।
জনি : চাচা, আপনার পাশের চেয়ারে কি কেউ বসবেন?
বৃদ্ধ : আমার স্ত্রীর বসার কথা, কিন্তু ও বেঁচে নেই।
জনি : ওহ! আমি দুঃখিত। আপনার কি কোনো আত্মীয় বা বন্ধুও ছিল না, যাকে আপনি সঙ্গে নিয়ে আসতে পারতেন?
বৃদ্ধ : না। ওরা সবাই আমার স্ত্রীর শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে গেছে!
 
প্রতিদিনের মতো রহমান সাহেব তার মেয়েকে ঘুম পাড়াচ্ছেন। মেয়ের ঘুম আসছে না দেখে রহমান সাহেব মেয়েকে রূপকথার গল্প শোনাচ্ছিলেন। এক ঘণ্টা পরে ঘরে শুধু মৃদুস্বরে গল্পের আওয়াজ পাওয়া গেল। দুই ঘণ্টা পরে নীরবতা। মিসেস রহমান এসে ফিসফিস করে জানতে চাইলেন, ‘ঘুমিয়ে পড়েছ?’
মেয়ে : হ্যাঁ মা, বাবা ঘুমিয়ে পড়েছে।
 
খুব ফ্যাশন সচেতন স্ত্রী স্বামীকে উদ্দেশ্য করে বলছে-
স্ত্রী: তুমি নিজের কোনো যত্ন নেও না। যেভাবে তোমার চুল পড়ছে- আমার তো বছরখানেকের মধ্যে তোমাকে ডিভোর্স দেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না!
স্বামী: হায় কী বোকা আমি! এই চুল রক্ষার্থেই গত এক বছরে বেতনের অর্ধেক টাকা খরচ করে ফেলেছি।
 
স্বামী দেরি করে বাসায় ফিরলে-
স্ত্রী : কোথায় ছিলে এতক্ষণ?
স্বামী : বন্ধুর বাসায়।
স্ত্রী : কী করছিলে?
স্বামী : দাবা খেলছিলাম।
স্ত্রী : তাহলে তোমার শরীরে ভোদকার গন্ধ কেন?
স্বামী : তবে কিসের গন্ধ থাকবে, দাবার?
 
থাইল্যান্ডে হানিমুনে গেছে –
স্বামী : আজ যদি আমার এতো টাকা-পয়সা না থাকতো, হয়তো আমরা এই বিলাসবহুল হোটেলে থাকতে পারতাম না।
স্ত্রী : হ্যাঁ। হয়তো আমাদের থাইল্যান্ডেও আসা হতো না। তার চেয়ে বড় কথা, এসব কথা বলার জন্য আমাকেও পাশে পেতে না!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top