What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

একদিন এক মাষ্টার আর এক ছাত্র রাস্তা দিয়ে হাটতেছে এই সময় ছাত্র দেখতে পেল একটি পুকুরের মধ্যে একটি হাঁসের উপর অন্য এটি হাঁস উঠে আছে। ছাত্র তখন স্যারকে বলল—
ছাত্রঃ স্যার হাঁস গুলো কি করছে।
স্যারঃ লজ্জায় কি বলবে বোঝতে না পেরে বলল একটা হাঁস অন্য হাঁসকে সাহস দিচ্ছে।
একদিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে স্যারের মেয়ে স্কুলে রয়েগেছে স্যার তার ছাত্রকে পাঠাল মেয়ে কে নিয়ে আসার জন্য।
ছাত্রঃ চল তোমার বাবা আমাকে পাঠিয়েছে তোমাকে নেয়ার জন্য।
মেয়েঃ আমার ভয় করে।
ছাত্রঃ আমি সাহস দিতে পারি দেব?
মেয়েঃ দাও!!
ছাত্র হাঁসের মত করে তাকে সাহস দিয়ে বাড়িতে নিয়ে গেল। স্যার তার মেয়েকে বাড়ি যাওয়ার পর জিঙ্গাস করল আসার পথে ভয় করেছেকিনা?? মেয়ে বলল না বাবা তোমার ছাত্র আমাকে সাহস দিয়ে এনেছে।
 
এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নতুন বৌ এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।
তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো। ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন। ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায় নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”। ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।
ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”
 
এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গেছেন গ্রামে। সঙ্গে বিশাল দূরবিন। রাতে ধানক্ষেতের ধারে তেপায়ার ওপর টেলিস্কোপ বসিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করছিলেন তিনি। তাঁকে ঘিরে দাঁড়িয়েছিল কৌতূহলী গ্রামবাসী। জ্যোতির্বিদ টেলিস্কোপে চোখ রাখতেই হঠাৎ একটা উল্কাপতন হলো। অমনি গ্রামবাসীর করতালি। একজন বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
নিশানাটা দেখছস? কেমন গুল্লিটা করল আর তারা খইসা পড়ল!
 
না পরলে মিস করবেন :::
ছেলে রাত করে বাড়ি ফিরেছে। বাবা : কোথায় ছিলি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায় ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন.
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ” জ্বী আঙ্কেল! সে তো আমার সাথে ছিল”
৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ও কিছুক্ষন আগে চলে গিয়েছে”!
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমার সাথেই আছে (!!) এবং আমরা দুজন পড়ছি (!!?) সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস
করলো, এবং বললো-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ রাতে আসতে দেরী হবে !!
 
শিক্ষকঃ ১০ টা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম বলো…



ছাত্রঃ ক্লোরিন
ফ্লোরিন
ব্রোমিন
আয়োডিন
.

নওরিন
জেরিন
জেসমিন
পারভিন
ইয়াসমিন
নাসরিন
 
আম্মুঃ আজকে অফিসে সবাই হলুদ শাড়ি পরে আসবে। আমার একটাও হলুদ শাড়ি নাই!
হামঃ আম্মু, তুমি সবুজ শাড়িটা পরে চলে যাও।
আম্মুঃ পয়লা ফাল্গুনে কেউ সবুজ শাড়ি পরে নাকি? সবাই কী বলবে!
হামঃ কেউ কিছু বললে বলবা, আমার শাড়ি পাকে নাই।
 
ত্রিশ বছরের এক ছেলে ষাট বছরের এক মহিলাকে বিয়ে করবার পর বাসর ঘরে প্রবেশ করলো। সকাল বেলা ছেলেটির লাশ পাওয়া গেল। পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট
থেকে জানা গেল, “মেয়াদোত্তীর্ণদুধ পানে মৃত্যু”
 
এক পোলা গলির ভিতর দিয়া একমনে হাটতেছে। হঠাৎ তার মাথার উপড়ে ওপর থিকা উইড়া আইসা একটা মহিলা অন্তর্বাস (ব্রা) পরলো ! পোলাডার মেজাজ খারাপ হইয়া গেলো।

পোলাডা মনে মনে ভাবলো যে উপরে আম খাইতেছে একজন আর আমের খোঁসা ফেলতাছে আমার মাথার ওপর !!!
 
মেয়ে প্রথম স্কুলে জাবে তাই মা মেয়েকে বলল সবার সাথে মিসটি করে কথা বলতে। সকলে গিয়ে
টিচার : এই মেয়ে তোমার নাম কি?
মেয়ে : জিলাপি
টিচার :(আশ্চর্য হয়ে) আজব নাম তো . তোমার বাবার নাম কি?
মেয়ে : রসগোল্লা।
টিচার : (আরো আশ্চর্য হয়ে) তোমার মায়ের নাম কি?
মেয়ে : সন্দেশ।
টিচার : (বিরক্ত হয়ে) তোমরা থাকো কথায়?
মেয়ে : কেনো মিস্টির দোকানে।
টিচার : বেহুঁশ।
 
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে, তুমি কি আমেরিকান?
চাইনিজ: না…আমি চাইনিজ।
পাগল: তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজ: না, আমি চাইনিজ।
পাগল: মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল, হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগল: কিন্তু চেহারা দেখে তো মনে হচ্ছে তুমি চাইনিজ!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top