What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

নাহিদ সুলতানা ম্যাম ১ দিন ক্যামেস্ট্রি ক্লাসে জটিল যৌগ পড়াচ্ছিলেন, অনেকক্ষন বুঝানোর পরও কেউ বুঝে নি। তারপর…

ম্যামঃ “আমি ব্রা কেটে দুদু বার করে (ব্র্যাকেটে দুই দুই বার) তোমাদের দেখাইছি, তারপরও তোমরা বুঝো নি??”

পোলাপাইনঃ কই ম্যাডাম কিচ্ছুই তো দেখি নি!
 
এক ম্যানেজমেন্টের ছাত্র এক মেয়েকে জড়িয়ে ধরল। মেয়েটি অবাক হয়ে বলল-
মেয়ে : এটা কী হল?
ছেলে : ডাইরেক্ট মার্কেটিং জান।

মেয়ে ঠাস করে ছেলের গালে এক চড় বসিয়ে দিলো-
ছেলে : এটা কী হল?
মেয়ে : কাস্টমার ফিডব্যাক!
 
ভাবি এবং দেবর..!!
ভাবিঃ কিরে তোর মাইয়া পছন্দ হইছে??
দেবরঃ না ভাবি…
ভাবিঃ কেন কি হইছে??
দেবরঃ সবই ঠিক আছে,, কিন্তু একটু খাটো।।
ভাবিঃ আরে বোকা মোবাইল ছোট হোক আর বড় হোক মেমোরি ঢুকানোর যায়গা কিন্তু সমান।
 
লিটল জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠে ইশ্বরকে ডাকাডাকি শুরু করলো…

জনঃ ইশ্বর ও ইশ্বর!!! শুনছো!

ঈশ্বরঃ কি হয়েছে আমার প্রিয় জন?

জনঃ তোমার কাছে ১ কোটি বছর মানে কতক্ষন?

ঈশ্বরঃ আমার কাছে ১ কোটি বছর হলো ১ মিনিট।

জনঃ ও, আচ্ছা তোমার কাছে ১০০০ কোটি টাকা মানে কত পয়সা?

ঈশ্বরঃ ১০০০ কোটি টাকা আমার কাছে তো ১ পয়সারও কম।

জনঃ তাইলে তুমি আমাকে ১টা পয়সা দাওনা। প্লিইইজ।

ঈশ্বরঃ মাত্র ১ পয়সা!! ঠিক আছে বাছা। জাস্ট ১ মিনিট ওয়েট করো।

-এই বলে ইশ্বর অদৃশ্য হলেন।
 
এক সুন্দরী আপু রিকশায় করে যাচ্ছে এমন সময় আপে রিকশাওয়ালার ছেড়া লুঙ্গী দেখে বললো, মামা আপনার তো জয় বাংলা দেখা যাচ্ছে লুঙ্গীটা ঘুরাইয়া পরেন’
রিকশাওয়ালা :এহন তো জয় বাংলা দেহা যাইতাছে ঘুরাইয়া পরলে সোনার বাংলাও দেহা যাইবো ‘
 
কোর্ট এ একটা কেস চলতেছে। সাক্ষী এর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে আছেন এক দাদীমা। তার বয়স অনেক, সাদা চুল, মুখে ফলসে দাঁত, হাই পাওয়ার চশমা। যাই হোক, বাদী পক্ষের উকিল এগিয়ে এলেন দাদিমার দিকে।

উকিলঃ আচ্ছা দাদীমা, আপনি আমারে চেনেন?

দাদীমাঃ চিনি না মানে? বিলক্ষণ চিনি। তোমারে তো আমি লেংটা হইয়া ঘুরে বেরাইতে দেখছি। কিন্তু মোতালেব, তুমি তো জীবনে কিছু করবার পারলা না। তুমি মিছা কথা কও। তোমার সুন্দরী বউ থাকতে অন্য মাইয়ার পিছনে ঘুর ঘুর কর। লোকেরে উল্টা বুঝাও, সবাইরে ঠকাও, আর পিছনে লোকের বদনাম কর । তুমি মনে কর তুমি নিজেরে মনে কর রাঘব বোয়াল ! আসলে তুমি একটা পুঁটি মাছও না ! আমি তোমারে অবশ্যই চিনি

উকিল এই শুইন্যা পুরা ঘাবড়ায় গেলেন। গোটা কোর্টের লোকজনও একদম হা হইয়া গেছে। কী করবে বুঝতে না পাইরা এইবার উকিল আসামি পক্ষের উকিলরে দেখায় বললেন,

উকিলঃ দাদীমা, আপনি কী ওরে চেনেন?

দাদীমাঃ আরে, আসলাম না? ওরে কেন চিনুম না। আমার যখন বিয়া হয় তখন ওই বেটা দুধের শিশু। ছোটবেলায় তো বেশ ভালই আছিল। বড় হইয়া হইল একটা অলস, অকর্মার ধারী। আবার শুনি রোজ রোজ মদ খাওয়া শুরু করছে। কারও সাথে ঠিকঠাক কথা কইবার পারে না। এই জেলার সবথিকা বাজে উকিল হইল ওই আসলাম।
ওঃ বলতে ভুইলা গেছিলাম, এ আবার তিনটা পরকীয়া প্রেম করছে। তার একটা তোমার বউ এর লগে।

এই কথা শুইন্যা আসলাম উকিল কোর্টের মধ্যে অজ্ঞান হয়া গেলেন। এইবার বিচারক বললেন,

বিচারকঃ “মোতালেব মিয়াঁ, আপনি সীট এ যায়া বসেন। আর যদি মুর্খের মত প্রশ্ন করছেন যে উনি আমারে চেনে কিনা, আপনারে আমি ফাঁসিতে ঝোলামু।
 
এক নব দম্পতির বিয়ের রাতে জামাই বৌকে বলছে, ‘আমি বাসায় আমার যখন ইচ্ছা, যেকোন সময়, যত রাত করেই হোক আসব, আর তুমি এ নিয়ে কোন সমস্যা করতে পারবে না। আর আমি যখনই বাসায় আসি টেবিলে খাবার রেডী দেখতে চাই। আর আমি ছুটির দিনে, মাছ ধরতে, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে, তাস খেলতে গিয়ে যতক্ষন ইচ্ছা থাকব, রাতে নাইট ক্লাবে যাব…তুমি কিছুই বলতে পারবে না। এগুলো আমার রুলস। কোন কমেন্ট?’
‘আমার এতে কোন আপত্তি নেই, কিন্তু মনে রাখবে, তুমি বাসায় থাক বা না থাক বাসায় প্রতি সন্ধ্যা সাতটায় আমার সেক্স চলবে…এটা আমার রুলস।’ বউয়ের জবাব।
 
একটা লোক পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল।
হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ
আসলো,
“মিয়া ভাই কেমন আছেন?”

লোকটি অবাক হয়ে বলল,” হ্যা আমি ভাল
আছি।

আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”
সে চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, “এইতো ভাই
কমোড এ বসে আছি।”

পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল,
“আমি কি আসতে পারি?”
লোকটি ঘাবড়ে গেল এবং বলল,
“না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”
আবার কন্ঠ শোনা গেল,
“আচ্ছা ভাই
আমি আপনাকে ৫ মিনিট পরে আবার ফোন
দিচ্ছি, কোন গাধা জানি আমার সব কথার
উত্তর দিয়া আমার
লগে ফাইজলামি করতাসে।
 
“বউ এর রচনা”

☞ বউ একটি গৃহপালিত প্রানী।

☞ এরা গিন্নী নামেও পরিচিত।

☞ এরা সাধারন মানুষের মত।

☞ হাত,পা, নাক, কান সবই আছে।

☞ তবে জিনগত সূত্রে চাপা বলে একটা জিনিস পেয়েছে।

☞ পাশের বাসার ভাবীর সাথে চাপা বাজিতে এরা অতুলনীয়।

☞ আর হিন্দী সিরিয়াল এদের কাছে কেএফসি’তে মুরগী খাওয়ার চেয়েও উত্তম।

☞ হাজব্যাণ্ড সাথে ঝগড়া করে জয়লাভ না করা পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

☞ হাজব্যান্ড একটু রাত করে বাসায় ফিরলে হাড়ি,পাতিল যা কিছু আছে।

☞ সব আলোর বেগে ছুরে মারতে কোন দিধা নেই এদের।

☞ আর কথায় কথায় বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার আল্টিমেটাম তো আছেই।

☞ আর তাদের একটা চিরন্তন বানী হচ্ছে, তোমার সাথে বিয়ে হয়ে আমার জীবনটা শেষ।

☞ তুমি জানো আমার জন্যে কত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এসেছিল।

☞ কলেজে থাকতে কত প্রেমপত্র পেয়েছি।

☞ শেষমেষ বাবা তোমার মত রাম ছাগলের কাছে বিয়ে দিল।

☞ তারপর কেঁদে কেঁদে নাকের পানি চোখের পানি এক করবে।

☞ আর নারী নির্যাতনের কেইস করার হুমকি দিবে।

==আর এরাই হল সত্যি কারের বউ==
 
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই
ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!

বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?

তরুণীঃ কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!

বসঃ বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?

তরুণীঃ আর বলবেন না, ছেলেটা এত
আস্তে হাঁটে!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top