একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

[Minni]

স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল, ‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা হা…কী মজা!’

সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক, ‘বেরিয়ে যাও।’
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন, ‘আজকে আসো বাসায়। এই অপরাধের শাস্তিস্বরূপ তুমি আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধুবে।’
মায়ের কমেন্টে লাইক দিল বাসার কাজের লোক!

 

[Minni]

স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া। মুখ দেখা, কথা বন্ধ। রাতে শুতে যাওয়ার সময় স্বামীর মনে পড়ল পরের দিন ভোরবেলা ফ্লাইট। এদিকে স্বামী বেচারা সকালে উঠতে পারে না। সাত-পাঁচ ভেবে সে একটি কাগজে লিখল… “কাল সকাল চারটার সময় ডেকে দিও” কাগজটা স্ত্রীর বালিশের কোণায় চাপা দিয়ে স্বামী নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ল।
পরের দিন সকালে সাড়ে আটটার সময় স্বামীর ঘুম ভাংল। সময় দেখে তার তো চক্ষু চড়কগাছ। রেগেমেগে চিৎকার করে স্ত্রীকে ডাকতে গিয়ে তার নজরে পড়ল বালিশের পাশে একটা চিরকুট। খুলে দেখল লেখা আছে… “চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো।”

 

[Minni]

ক্লাসরুমে শিক্ষক পাপ্পুকে বললেন ইংরেজিতে 0 থেকে 10 পর্যন্ত গুনতে…
পাপ্পুঃ “0, 1, 2, 3, 4, 6, 7, 8, 9, 10”
শিক্ষকঃ “5 কোথায় গেলো??”
পাপ্পুঃ “মারা গেছে স্যার”
শিক্ষকঃ “কিভাবে?”
পাপ্পুঃ “গতকালকে ইংরেজি খবরে শুনলাম যে- 5 died in a car accident..!!

 

[Minni]

ডাক্তারঃ শুনুন, আগামীকাল সকালবেলায় প্রস্রাব টেষ্ট করবো.. এই বোতলে আপনার ইউরিন নিয়ে আসবেন।

রোগীঃ তো, টেষ্ট কি আপনি করবেন না আপনার সহকারী করবেন?

ডাক্তারঃ আরে না, আমি নিজেই টেষ্ট করবো।

(পরের দিন সকালবেলা রোগী বোতল ভরা প্রস্রাব এবং এক প্যাকেট চানাচুর এনে ডাক্তারকে দিলেন)

ডাক্তারঃ প্রস্রাবের বোতল ঠিক আছে, কিন্তু চানাচুরের প্যাকেট কেন আনলেন?

রোগীঃ না, ভাবলাম খালি মুখে টেষ্ট করবেন.. ব্যাপারটা কেমন দেখায় তাই চানাচুর আনলাম। চানাচুরের সাথে টেষ্ট করে মজা পাবেন।

 

[Minni]

একটা লোক রাস্তায় দাড়িয়ে হিসি করছে। একটি মেয়ে তার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় নাক ধরে হেঁটে চলে যায়। এটা দেখে পাশে দাঁড়িয়ে লোক তারাতারি
প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বললঃ বেয়াদ্দব মাইয়া ! চোখ না ঢাইকা, নাক ঢাকে, কত বড় ফাজিল!!

 

[Minni]

তিন পাগলকে চিকিৎসা
করা শেষে একজন
ডাক্তার তাদের কে প্রশ্ন করলেন..
বলতো ৫ + ৫= ? কত ?
প্রথম পাগল : ৫+৫ = ৭০০ ।
দ্বিতীয় পাগল ৫ +৫=জানুয়ারি মাস ।
শুনে ডাক্তার হতাশ হয়ে ৩য় জন কে বলল তুমি বল ?
৩য় পাগল : ৫+৫=১০ । শুনে ডাক্তার অনেক খুশি হল এবং প্রশ্ন করল কিভাবে ১০ হল বলত ?
৩য় পাগল : ৭০০ থেকে জানুয়ারি মাস বিয়োগ করে

 

[Minni]

বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!
জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__

সিগারেট !

ক্যাটরিনার ছবি !

আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!

এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে মারতে মারতে বললঃ বেয়াদব, ফাজিল, হারামজাদা কবে থেকে এইসব করতেছিস???

ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বললঃ আমি তো আজ আপনার জ্যাকেটাই পড়েছি!

 

[Minni]

মন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল, ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ- বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান- প্রদান করব। শুনে মলি বলল, হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে? মন্টু: কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে! ব্যস। পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান- প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার ত্রাহি ত্রাহি দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি, কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখোনি? মন্টু: আহ! বুঝলে না? ওটা মিসকল ছিল।

 

[Minni]

এক আমেরিকান ডাক্তার বাংলাদেশের নীলক্ষেতে একটা বই এর নাম দেখে তার হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেলো চিন্তা করেন তো বই এর নাম
কি ছিল??? . কিভাবে ডাক্তার হবেন ….
মাত্র ৩০ দিনে”

 

[Minni]

বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল।
ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখ টাকা দিব।
চাকর দুইজন-
কে গুলি করে মারার পর,
চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন
কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে।
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.
,
,
,
,
,
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number!!!