What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

মনোবিজ্ঞানী: আপনার স্ত্রী কি সারাক্ষণই ঝগড়া করে আপনার সঙ্গে?
স্বামী: যে কোনো বিষয়ে আমাদের কথাবার্তা শেষতক ঝগড়ায় গড়ায়… এর থেকে বাঁচার কোনো কায়দাই কি নেই!
মনোবিজ্ঞানী: আছে। যখন বুঝবেন আপনি ভুল করছেন, তখন সঙ্গে সঙ্গে মেনে নিন।
স্বামী: আর যদি আমি ঠিক হই?
মনোবিজ্ঞানী: সে ক্ষেত্রে নিজের মুখ বন্ধ করে রাখবেন।
 
স্বামী-স্ত্রী ইংরেজি চর্চা শুরু করেছে। যখন-তখন ইংরেজিতে এসএমএস করছে তারা। ফোন করে বলছে, তাড়াতাড়ি উত্তর দিতে। একদিন স্বামী এসএমএস করেছে স্ত্রীকে-
স্বামী : হাই! হোয়াট আর ইউ ডুয়িং ডার্লিং?
স্ত্রী : আই অ্যাম ডায়িং,
স্বামী : সুইট হার্ট, ডোন্ট ডাই, প্লিজ! হাউ ক্যান, আই লিভ উইদাউট ইউ?
স্ত্রী : ইউ ডাফার, ইডিয়ট! আই অ্যাম ডায়িং মাই হেয়ার।
 
স্ত্রী : শোন, এই মুহূর্তে কথা দাও, আজ থেকে তুমি আমার আত্মীয়দের ভালোবাসবে।
স্বামী : অবশ্যই। দেখ, আমি কিন্তু তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।
স্ত্রী : থ্যাংক ইউ, তুমি আমার প্রিয় হাবি।
 
স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য চলছে বেশ কিছুদিন, কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছে না-
স্ত্রী: আমি বাপের বাড়ি চললাম, তুমি থাক তোমার ঘর নিয়ে।
স্বামী: আমিও বের হচ্ছি!
স্ত্রী: তুমিও কি বাপের বাড়ি যাচ্ছো!
স্বামী: না, আমি যাচ্ছি গরীব-দুঃখীদের দান-সদকা করতে!
স্ত্রী: কেন! কেন?
স্বামী: মানত করেছিলাম। ফল ফলতে শুরু করেছে। কথা তো রাখতেই হয়।
 
জুয়েলারি দোকানের পাশে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে-
স্ত্রী : কোথায় তুমি?
স্বামী : তোমার কি সেই জুয়েলারি দোকানটার কথা মনে আছে, যে দোকানের একটা গয়নার সেট তুমি পছন্দ করেছিলে এবং বলছিলে, ‘ইস! যদি এটা কিনতে পারতাম?’
স্ত্রী : হ্যাঁ, হ্যাঁ, মনে আছে!
স্বামী : আমি সেই জুয়েলারি দোকানের ঠিক পাশেই যে বারটা আছে, সেখানে বসে বিয়ার খাচ্ছি!
 
একজন মহিলা দুই সপ্তাহের জন্য ইটালি যাবেন কোম্পানির ট্রেনিংয়ে। তার স্বামী তাকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিলেন এবং তার শুভযাত্রা কামনা করলেন।
তার স্ত্রী ধন্যবাদ দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার জন্য কী আনব?’
উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন, ‘একজন ইটালি মেয়ে।’

স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। দুই সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘যাত্রা কেমন হল?’
স্ত্রী উত্তর দিলেন, ‘চমৎকার। ধন্যবাদ।’
স্বামী জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমার উপহারের কী হল?’
স্ত্রী বললেন, ‘কোন উপহার?’
স্বামী বললেন, ‘ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম।’
হাসতে হাসতে স্ত্রী বললেন, ‘ওহ, ঐটা- আমি যা পেরেছি করেছি। কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।
 
স্ত্রীর সঙ্গে খুব রোমান্টিক মুডে আছে মন্টু। বিনা বাধায় টানা ৩ ঘণ্টা হিন্দি সিরিয়াল দেখার সুযোগ পেয়েছে তার স্ত্রী। কোনোভাবে বিরক্ত করা হয়নি তাকে।
স্ত্রী: জানু, একটা জিনিস বুঝি না,
নান্টু: তুমি বোঝ না! কোন জিনিসটা?
স্ত্রী: সিরিয়ালের বেশির ভাগ বউ-ই স্বামীকে একটা কথা বলে, “পরজনমে তোমাকেই স্বামী হিসেবে চাই”। কেন?
নান্টু: বছরের পর বছর ট্রেনিং দিয়া নিজের মনের মতো তৈরি করা কুত্তাটাকে হারাতে চায় কেউ, বল?
 
কুকুরকে ট্রেনিং দিচ্ছে স্ত্রী। বারবার ব্যর্থ হতে দেখে পাশে দাঁড়ানো স্বামী বলল-
স্বামী: একে তুমি শেখাতে পারবে না ডার্লিং।
স্ত্রী: চিন্তা করো না। প্রথম প্রথম তোমাকে নিয়েও এমন সমস্যা হয়েছিল। পরে এমন ট্রেনিং দিয়েছি
 
স্বামী-স্ত্রীর তুমুল ঝগড়া। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্বামীর গালে কষে এক চড় মারলেন স্ত্রী।
চড় খেয়ে স্বামী বেচারা লজ্জিত। কিন্তু মুখে গম্ভীর ভাব এনে বললেন, তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি মেরেছ, নাকি ইয়ার্কি করেছ।
স্ত্রী চোখ গরম করে উত্তর দিলেন, সিরিয়াসলি মেরেছি!
স্বামী হুঙ্কার দিয়ে বললেন, তাহলে আজ বেঁচে গেলে। তুমিতো জানো আমি ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।
 
নবদম্পতি খোশগল্প করছে-
নববধূ : সপ্তাহে অন্তত একদিন মার্কেটিংয়ে নিবা। শনিবার মহল্লার দোকানে ফুচকা-চটপটি খাব। রবিবার রাতে বিরিয়ানি-মোগলাই, সোমবার কাবাব-বারবিকিউ, মঙ্গলবার মেক্সিকান আর স্প্যানিশ ডিশ, বুধবার ইতালিয়ান আর চাইনিজ, বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়ান আর দেশি হলেও চলবে।
বর : আর শুক্রবার আমরা গুলিস্তানে গোলাপশাহ মাজারের সামনে যাব!
নববধূ : কেন? কেন? ওখানে কেন?
বর : ভিক্ষা করতে। কারণ তোমার সপ্তাহের খরচ তো তুলতে হবে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top