একদিন এক প্রসূতি নারী এক জ্যোতিষীর কাছে হাত দেখাতে গেল। হাত দেখে জ্যোতিষী বলল—
জ্যোতিষী: তোমার এই বাচ্চার জন্মের সাথে সাথে এর বাবা মারা যাবে।
নারী: যাক বাবা, বাঁচলাম।
জ্যোতিষী: এ কথা শুনে তুমি খুশি?
নারী: কারণ বাচ্চার বাবা মারা গেলেও আমার স্বামী তো বেঁচে থাকবে!
রোমেন ও তার স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: কাল তো আমার জন্মদিন। গত বছর এই দিনে তুমি আমাকে একটি লোহার খাট বানিয়ে দিয়েছিলে।
স্বামী: হুম দিয়েছিলাম, তো?
স্ত্রী: তা এ বছর কী দিচ্ছ, শুনি।
স্বামী: ভাবছি এ বছর ওই লোহার খাটে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে দেব।
বিয়ের বহু বছর পরও সন্তান না হওয়ায় চিকিৎসকের কাছে গেলেন এক নারী-
রোগী: ডক্টর, আমি শুধুমাত্র একটা জিনিসই চাই আপনার কাছে।
চিকিৎসক: সেটা কী?
রোগী: ফুটফুটে একটা বাচ্চা!
চিকিৎসক: আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হইনি।
বহু বছর পর দুই বান্ধবীর মধ্যে কথোপকথন-
১ম বান্ধবী: জানিস, আমাদের লিলি না খুবই ঘরোয়া মেয়ে।
২য় বান্ধবী: কী রকম?
১ম বান্ধবী: ও আমাদের পাড়ার সব ছেলের ঘরেই যায়! একটাও বাদ নাই!
অনেক দিন পর দুই নারী কথা বলছে-
১ম নারী: তোর ডিভোর্সের আগে একটা মেয়ে ছিল না?
২য় নারী: হ্যাঁ, ছিল।
১ম নারী: তাহলে এখন তোর ৩টা মেয়ে কিভাবে?
২য় নারী: আরে বলিস না আর। মাঝে মাঝে ও মাফ চাইতে আমার বাসায় চলে আসে। তাই তো...
শিক্ষক: জনি, তুমি বড্ড বেশি কথা বল।
জনি: কিচ্ছু করার নাই! এইটা আমাগো ফ্যামিলি ট্রাডিশন!
শিক্ষক: মানে?
জনি: মানে খুবই সোজা; আমার দাদা ছিলেন ফেরিওয়ালা, বাবা শিক্ষক আর বড় ভাই রাজনীতি করে।
শিক্ষক: আর বোন?
জনি: আরেহ! উনি তো একজন মহিলা!
পুলিশ এক নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন নারীর সাথে পুরুষ ম্যানেজারকে গ্রেফতার করে আদালতে চালান করে দিলো। বিচার শুরু হলে জজ মেয়েদের প্রফেশন লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-
প্রথম মেয়ে: স্যার, আমি একজন মডেল।
জজ: তোমার তিন মাসের জেল।
দ্বিতীয় মেয়ে: স্যার, আমি একজন অভিনেত্রী।
জজ: তোমাকেও তিন মাসের দণ্ড দিলাম।
তৃতীয় মেয়ে: স্যার, আমি কলগার্ল।
জজ: তোমাকে বেকসুর খালাস দিলাম।
এবার জজ পুরুষ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে-
জজ: তা তোমার পেশা কী?
ম্যানেজার: স্যার, আমিও কলগার্ল।
স্বামী: জানু, আমার অফিসে না আমি একটা সমস্যায় পড়েছি।
স্ত্রী: আমার বলে না জান, বলো আমাদের। তুমি কি আর একা আছ? তুমি আর আমি তো একজনই। তাই তোমার সমস্যা এখন আমার সমস্যা।
স্বামী: ওকে জান, আসলে আমাদের দ্বারা আমাদের সেক্রেটারি কিছুদিন আগে গর্ভবতী হয়ে গেছে!
এক শিশু এসে দোকানদারকে বলছে-
শিশু: আচ্ছা, আপনার দোকানে কি রং ফর্সা করার ক্রিম আছে?
দোকানদার: হ্যাঁ, আছে তো!
শিশু: তাইলে ব্যবহার করোস না কেন শালা, প্রতিদিন তোরে দেইখা ভয় পাই।