What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

১ম প্রতিবেশী: আমার স্বামীকে নিয়ে পড়েছি এক বিপদে। প্রতিদিন সকালে টিভিতে ব্যায়ামের অনুষ্ঠান শুরু হলেই লাফ দিয়ে সে বিছানা ছেড়ে উঠে যায়।
২য় প্রতিবেশী: বিপদ বলছেন কেন, এ বয়সে ব্যায়াম করাটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।
১ম প্রতিবেশী: আরে, নিজে ব্যায়াম করলে ভালো হতো। ও তো উঠেই জানালা দিয়ে পাশের বাড়ির মেয়েটির ব্যায়াম দেখতে যায়।
 
১ম বন্ধু: দেশটা উচ্ছনে গেল।
২য় বন্ধু: কেন, কী হয়েছে?
১ম বন্ধু: এই যে চারিদিকে ‘গাছ লাগাও’, ‘গাছ লাগাও’ বলে হই-হুল্লোড়।
২য় বন্ধু: তাতে সমস্যা কী?
১ম বন্ধু: অথচ বাবাকে গাছ লাগানোর অপরাধে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল।
২য় বন্ধু: কেন, কী গাছ লাগিয়েছিল তোর বাবা?
১ম বন্ধু: গাঁজা গাছ।
 
এক কোম্পানির দুই গাড়ি চালক বসে গল্প করছে-
১ম চালক: কি রে, মাঝখানে শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা হয়েছিল।
২য় চালক: হুম, ঠিকই শুনেছিস।
১ম চালক: তা কী করে সামলে নিলি?
২য় চালক: এ আর কঠিন কী? অ্যাকসিডেন্ট করে গাড়ির দামি উইন্ডশিল্ড ভেঙে ফেললাম।
১ম চালক: বলিস কী?
২য় চালক: হ্যাঁ! তারপর বস বললো, আগামী তিন বছরে ওই টাকা আমার বেতন থেকে কেটে রাখবে! তিন বছরের জন্য চাকরি পাক্কা!
 
এক ছাত্রকে পরীক্ষার হল থেকে টেনেহিঁচড়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো।

প্রধান শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, কেন তাকে ধরে আনা হয়েছে। বলা হলো, সে নকল করছিল।

‘কী, এত বড় সাহস! নকল করছিল!’

‘জি, স্যার! নকল করছিল। প্রশ্নে এসেছে, মানুষের বুকে হাড়ের সংখ্যা কত। স্যার, সে পরীক্ষার হলে শার্ট খুলে বুকের হাড় গুনছিল!’
 
শিক্ষক: প্রতিদিন খেলাধুলা করা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।

ছাত্র: আমি প্রতিদিন ফুটবল, ক্রিকেট, আর টেনিস খেলি।

শিক্ষক: গুড বয়। প্রতিদিন কত ঘণ্টা করে খেলো?

ছাত্র: মোবাইলের ব্যাটারি শেষ না হওয়া পর্যন্ত।
 
কর্মচারী : স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই।
বস : কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে।
কর্মচারী : স্যার আমার বিয়ে।
বস : বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এত দিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করোনি কেন?
কর্মচারী : মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করবো নাকি?
 
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।
শিক্ষক : তুমি কাঁদছো কেন?
ছাত্রী : আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষক : কেন? কী এসেছে?
ছাত্রী : এসেছে ‘ছাত্রজীবন’। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ‘ছাত্রজীবন’ লিখবো কীভাবে!
 
বস : এ কী টাইপিস্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তাতে সন্দেহ নেই-কিন্তু প্রতিটি লাইনে এক গণ্ডা ভুল। আপনাকে বলিনি, টাইপিস্ট নেবার সময় গ্রামারের দিকে নজর রাখবেন।
ম্যানেজার : শুনতে ভুল হয়েছিল স্যার। আমি গ্ল্যামারের দিকে নজর রেখেছিলাম।
 
খিটমিটে স্বভাবের এক লোক রিকশাওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করছে-
লোক: এই রিকশা যাইবা?
রিকশাওয়ালা: কই যাইবেন?
লোক: জাহান্নামে যাবো।
রিকশাওয়ালা: ভাড়া বেশি দেওন লাগবো, আইবার সময় খালি আহন লাগে।
 
জিলানী বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গেল। গল্প করতে করতে রাত হয়ে গেল। এমন সময় বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি। বন্ধু বলল- বন্ধু: আজ রাতটা না হয় আমার বাড়ি থেকে যাও। বাইরে যে ঝড়, আজ রাতে আর বের হতে পারবে না।

জিলানী রাজী হলো। বন্ধু গেল ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে। কিছুক্ষণ পর এসে দেখে জিলানী নেই।

দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর জিলানী এলো। সারা শরীরে কাদা-পানি মাখামাখি। বন্ধু বলল-
বন্ধু: কী হলো? কোথায় গিয়েছিলে?
জিলানী: বাড়ি গিয়ে বউকে বলে এলাম। না হলে আবার দুশ্চিন্তা করবে!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top