গহনা রহস্য
অনেকদিন ধরেই বসেয়াছি হাতে কোন কেস নেই,ভাবলাম তপু আমি আর অপু মিলে বেড়াতে যাব|আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেই তপু আমারছোট বেলার বন্ধু আর অপু আমার বাবার কলিগের ছেলে ছোট থেকে একসাথে বড় হয়েছি|এই যে ফোন ডাকছে তপু চিৎকার করে বললো|আমি গিয়ে ফোনটা রিসিভ করতেই বললো আমি গাঙ্গোত্রী বসু কলকাতার বিখ্যাত বসু পরিবারের ছেলে|আমি কথা বলতে বলতে তিনি বললো তার একটা অনেক দামী গহনা চুরি হয়েগেছে|এই যাহ্ আর বেড়াতে যাওয়া৷ হল না|বিকেলে গেলাম তার বাড়িত যে আলমারীতে গহনা রাখা ছিলসেটি দেখেলাম খুব একটা লন্ডভন্ড হয় নি|আমি ড্রয়ার খুলতেই দেখলাম ফাইলগুলো সাইজ আকারে সাজানো নেই|তার বেডসাইড টেবিলের কাছে গিয়ে দেখতে পেলাম পানিরন উপর জুতোর দাগ|আমি সব দেখে বললাম আপনার আলমারির চাবি কোথায় থাকে তিনি বললেন তোশকের নিচে|সব শুনে সবাইকে ডাকলাম,তার বাড়িতে দেখি অনেকেই আছেন!
দুজন কাজের লোক,মালিরাধুনি তার তিনটি ছেলে দুটি মেয়ে মা বাবা আর তিনি|ইতমধ্যে জানতে পারলাম চুরিটা বারোটা নাগাদ হয়েছে|সকলকে জিজ্ঞেস করলাম তারা ঐসময়ে কে কি করছিলেন|মালি বাগান ঠিক করছিল|কাজের লোক ঘর ঝাড়ু দিচ্ছিল রাধুনি বাজারে গিয়েছিল,আর তিনি গাড়ি ধুচ্ছিলেন,ছেলে মেয়েরা বেড়াতে গিয়েছিল|মা বাবার কথা বাদ|তবে আমার কাছে এটা পরিষ্কার যে চুরি করেছে সে বাড়ির লোক|তারপর সারারাত চিন্তার পরকালকে সকালে আবার ঐ ঘরটা তে গিয়ে দেখলামদে বিছানার উপর চকচককেএকটা শার্টের বোতাম আর ড্রয়ারে একটা সিল্কি চুল|আমি তাকে ডাকলাম তার দিকে ভালো করে একটু লক্ষ করে দেখলাম এবং বললাম আমি হয়তো চোরকে identify করতে পেরেছি,তবে তার না বলছিনা।আমি আবারও ভাবছি যখন সব সূত্র পাশাপাশি বিসালাম তখন দেখি ২ এ ২ এ ৪ মিলে যাচ্ছে।আমি পরদিন সকালে সকলকে বসার ঘরে ডাকলাম।।আমি বললাম গহনাটা চুরি করেছে মালি না রাধুনি।
'বাবুজি আমরা গরিব হতে পারি কিন্তু চোর হতে পারি না বাবুজি,আপনার পায়ে পরি বাবুজি আমাদের চোরের অপবাদ দেবেন না'।
শান্ত হও আসল চোর হলেন গাঙ্গোত্রী বসু।আপনি দেখুন আপনার বা হাতের বোতাম টা নেই ওটা এখন আমার হেফাজতে,আর আপনার মাথার একটা চুল আমার কাছে।আর আপনি ঐ দিন গাড়ি পপরিষ্কার করছিলেন না মালি সকালেই আপনার গাড়ি ধুয়ে রেখেছিলেন। আর আপনার বাবার কাছে জানতে পারলাম আপনি কোন জিনিস গুছিয়ে রাখতে পারেননা।বলুন আপনি কেন এরকম করেছিলেন?
তিনি মুচকি হেসে বললেন আপনার অনেক সুনাম শুনেছি তাই আপনাকে পরীক্ষা করার জন্য করেছিলাম।
অনেকদিন ধরেই বসেয়াছি হাতে কোন কেস নেই,ভাবলাম তপু আমি আর অপু মিলে বেড়াতে যাব|আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেই তপু আমারছোট বেলার বন্ধু আর অপু আমার বাবার কলিগের ছেলে ছোট থেকে একসাথে বড় হয়েছি|এই যে ফোন ডাকছে তপু চিৎকার করে বললো|আমি গিয়ে ফোনটা রিসিভ করতেই বললো আমি গাঙ্গোত্রী বসু কলকাতার বিখ্যাত বসু পরিবারের ছেলে|আমি কথা বলতে বলতে তিনি বললো তার একটা অনেক দামী গহনা চুরি হয়েগেছে|এই যাহ্ আর বেড়াতে যাওয়া৷ হল না|বিকেলে গেলাম তার বাড়িত যে আলমারীতে গহনা রাখা ছিলসেটি দেখেলাম খুব একটা লন্ডভন্ড হয় নি|আমি ড্রয়ার খুলতেই দেখলাম ফাইলগুলো সাইজ আকারে সাজানো নেই|তার বেডসাইড টেবিলের কাছে গিয়ে দেখতে পেলাম পানিরন উপর জুতোর দাগ|আমি সব দেখে বললাম আপনার আলমারির চাবি কোথায় থাকে তিনি বললেন তোশকের নিচে|সব শুনে সবাইকে ডাকলাম,তার বাড়িতে দেখি অনেকেই আছেন!
দুজন কাজের লোক,মালিরাধুনি তার তিনটি ছেলে দুটি মেয়ে মা বাবা আর তিনি|ইতমধ্যে জানতে পারলাম চুরিটা বারোটা নাগাদ হয়েছে|সকলকে জিজ্ঞেস করলাম তারা ঐসময়ে কে কি করছিলেন|মালি বাগান ঠিক করছিল|কাজের লোক ঘর ঝাড়ু দিচ্ছিল রাধুনি বাজারে গিয়েছিল,আর তিনি গাড়ি ধুচ্ছিলেন,ছেলে মেয়েরা বেড়াতে গিয়েছিল|মা বাবার কথা বাদ|তবে আমার কাছে এটা পরিষ্কার যে চুরি করেছে সে বাড়ির লোক|তারপর সারারাত চিন্তার পরকালকে সকালে আবার ঐ ঘরটা তে গিয়ে দেখলামদে বিছানার উপর চকচককেএকটা শার্টের বোতাম আর ড্রয়ারে একটা সিল্কি চুল|আমি তাকে ডাকলাম তার দিকে ভালো করে একটু লক্ষ করে দেখলাম এবং বললাম আমি হয়তো চোরকে identify করতে পেরেছি,তবে তার না বলছিনা।আমি আবারও ভাবছি যখন সব সূত্র পাশাপাশি বিসালাম তখন দেখি ২ এ ২ এ ৪ মিলে যাচ্ছে।আমি পরদিন সকালে সকলকে বসার ঘরে ডাকলাম।।আমি বললাম গহনাটা চুরি করেছে মালি না রাধুনি।
'বাবুজি আমরা গরিব হতে পারি কিন্তু চোর হতে পারি না বাবুজি,আপনার পায়ে পরি বাবুজি আমাদের চোরের অপবাদ দেবেন না'।
শান্ত হও আসল চোর হলেন গাঙ্গোত্রী বসু।আপনি দেখুন আপনার বা হাতের বোতাম টা নেই ওটা এখন আমার হেফাজতে,আর আপনার মাথার একটা চুল আমার কাছে।আর আপনি ঐ দিন গাড়ি পপরিষ্কার করছিলেন না মালি সকালেই আপনার গাড়ি ধুয়ে রেখেছিলেন। আর আপনার বাবার কাছে জানতে পারলাম আপনি কোন জিনিস গুছিয়ে রাখতে পারেননা।বলুন আপনি কেন এরকম করেছিলেন?
তিনি মুচকি হেসে বললেন আপনার অনেক সুনাম শুনেছি তাই আপনাকে পরীক্ষা করার জন্য করেছিলাম।