What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

চিঠি পোস্ট করতে পোস্ট অফিসে গেছে নিতু-
কর্মকর্তা : চিঠিটা যদি দ্রুত পৌঁছাতে চান, খরচ পড়বে ৪০ টাকা। আর যদি স্বাভাবিক নিয়মেই পাঠাতে চান, তাহলে খরচ পড়বে ৫ টাকা।
নিতু : সমস্যা নেই, আমার তেমন কোনো তাড়া নেই। প্রাপক তার জীবদ্দশায় চিঠিটা পেলেই হলো।
কর্মকর্তা : তাহলে আপনাকে ৪০ টাকাই দিতে হবে!
 
রেলওয়েতে চাকরির ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবার পছন্দ হল। চেয়ারম্যান একটু যাচাই করে নিতে চাইলেন-
চেয়ারম্যান : ধর, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। ট্রেনটা থামানো দরকার। কী করবে তুমি?
প্রার্থী : লাল নিশান ওড়াব।
চেয়ারম্যান : যদি রাত হয়?
প্রার্থী : লাল আলো দেখাব।
চেয়ারম্যান : লাল আলো যদি না থাকে?
প্রার্থী : তা হলে আমার বোনকে ডাকব।
চেয়ারম্যান : বোনকে! তোমার বোন এসে কী করবে?
প্রার্থী : কিছু করবে না। ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন দুর্ঘটনা দেখার!
 
হঠাৎ বাসায় কলিংবেল। গৃহকর্ত্রী গেলেন দরজা খুলতে। খুলেই তিনি অবাক, এক কাজের বুয়া দাঁড়িয়ে আছে।
গৃহকর্ত্রী : কে আপনি?
মহিলা : আপা, আমি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড। গতকাল আপনি একটা স্ট্যাটাস দিলেন যে, আপনার বাসার কাজের বুয়া চইলা গেছে। সেইটা দেখার পর আমি আমার আগের বাড়ির কাজ ছাইড়া আপনার বাড়ি চইলা আইলাম।
গৃহকর্ত্রী : বাসার ঠিকানা কোথায় পেলে?
মহিলা : আপা, আপনার ছেলে দিছে। ও আবার আমার মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড।
 
এক ছেলেকে তার মা বলছেন-
মা : খারাপ ছেলেদের সাথে মিশবি না।
ছেলে : ঠিক আছে মা।

এরপর থেকে ছেলেটি আর ছেলেদের সাথে মেশে না। কেননা সে তার মায়ের কথা রাখছে।
কিছুদিন পর তার মা দেখলেন, এখন তার অনেকগুলো গার্লফ্রেন্ড।
 
এক বড় চাষির একমাত্র মেয়েকে বিয়ে করার জন্য ঘটক এক দিনমজুরকে প্রস্তাব দিলেন।
প্রস্তাব শুনে দিনমজুর বলল-
দিনমজুর : আমাকে কয়েকটা দিন সময় দিন। কিছু টাকাপয়সা রোজগার করে নিই।
ঘটক : টাকাপয়সা রোজগারের চিন্তা তোমাকে করতে হবে না। সব সম্পদের মালিক তো তুমিই হবে। এমনকি বাপ হওয়ার জন্যও তোমার পাঁচ মাসের বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। সবকিছু তৈরিই আছে।
 
একদিন ছেলে বসে পড়ছিল তখন বাবা ছেলের পাশে বসল-
বাবা : তুই সারাদিন এমন চুপচাপ থাকিস কেন?
ছেলে : কেন বাবা আমি তো কথা বলি।
বাবা : তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে : কেন বাবা, আমি তো প্রতিবাদ করি।
বাবা : কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে : কেন বাবা, তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা : টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস?
ছেলে : টয়লেট পরিষ্কার করি।
বাবা : টয়লেট পরিষ্কার করলে কি রাগ কমে?
ছেলে : কেন আমি তোমার দাঁত পরিষ্কার করার ব্রাশ দিয়ে টয়লেট পরিষ্কার করি।
 
কলম মিয়ার মুলার ক্ষেত পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল কৃষি বিশেষজ্ঞের কাছে।
কলম মিয়া : ডাক্তার সাব, আমার মুলার ক্ষেত তো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কী করি?
কৃষি বিশেষজ্ঞ : আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে লবণ ছিটিয়ে দিন।
কলম মিয়া : আহা! কী পরামর্শ? নুন ছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলে তো কথাই নেই।
 
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কর্তৃপক্ষ নিয়ম করে দেয়, প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে। জর্জ কোনো ভাবেই যুদ্ধে যাবে না।

মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যখন তার ডাক পড়ল, তখন সে তার গার্লফ্রেন্ডের ইউরিন স্যাম্পল নিজের ইউরিন স্যাম্পল বলে আর্মি হাসপাতালে জমা দিয়ে দিল। তার বান্ধবীর ছিল ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস ধরা পড়লে সে আনফিট ঘোষিত হবে এবং তাকে যুদ্ধে যেতে হবে না।
 
এক বৃদ্ধ লোকের একটি বড় ফার্ম হাউজ ছিলো। ফার্ম হাউজের পেছনে একটা বড় মাছের পুকুর ছিলো। সে সেটাকে কেটে গভীর করলো, কিছু পিকনিক টেবিল বসালো এবং কিছু গাছপালা লাগালো যাতে এটাকে একটা পিকনিক স্পট বানানো যায়।

একদিন বিকালে লোকটি পুকুরের অবস্থা দেখার জন্য চললো। তার হাতে ছিলো একটা বালতি। পুকুরের কাছে আসতেই তার নজরে পড়লো কিছু নারীকণ্ঠ। আরেকটু এগোতেই সে দেখলো স্বল্পবসনা কিছু মেয়ে পুকুরের পাশে হাসি-আনন্দ করছে।

বৃদ্ধ ভাবলো, হয়তো তারা পাশের কোন বাড়ি থেকে এসেছে। নিজের উপস্থিতি জানানোর জন্য সে গলা খাঁকাড়ি দিলো। তার আওয়াজ শুনে মেয়েরা সবাই গলাপানিতে নেমে গেলো। একজন বললো, ‘চাচা, আপনি এখান থেকে না গেলে আমরা উঠবো না।’

বৃদ্ধ বললো, ‘আমি তোমাদের শরীর দেখার জন্য এখানে আসিনি। আমি পুকুরের কুমিরগুলোর জন্য খাবার এনেছি।`
 
জসিমের সেভ করা দরকার। তাই সে তার পাড়ার নাপিতের কাছে গেল। নাপিত কেবল জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে, এমন সময় জসিম বলল, ‘আমার গালটা একটু ভাঙা, তাই মসৃণ সেভ হয় না, দয়াকরে খুব সাবধানে মসৃণ সেভ করে দাও।’

নাপিত তখন একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল, তারপর সেভ করা শুরু করলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই জসিম বুঝতে পারল, আসলেই খুব ভালো ও মসৃণ সেভ হচ্ছে। গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল, ‘খুব ভালো। কিন্তু এখন যদি আমি বলটি গিলে ফেলি তাহলে কী হবে?’

নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল, ‘ওইটা কোনো ব্যাপার না, সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায়, আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top