What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

কৃপণ?
জলিল : ঠিক কৃপণ নয়, হিসেবি। যেমন ধর, আমার কাকা গত পরশু বাসের সিটের ওপর একটা কাশির সিরাপ কুড়িয়ে পেলেন। তা এমন দামি ওষুধটা তো নষ্ট করা যায় না, তাই কাল রাতভর উনি বৃষ্টিতে ভিজলেন। আজ সকাল থেকে শুরু হলো কাশি, এখন ওষুধটা কাজে লাগছে।
 
ছেলে : বাবা, তুমি কি কিছু টাকা বাঁচাতে চাও?
বাবা : নিশ্চয়ই চাই।
ছেলে : তাহলে আমাকে একটা বাইক কিনে দাও। জুতার তলা ক্ষয় কম হবে, আমাকে জুতা কিনে দেয়ার টাকাটা তোমার বেঁচে যাবে।
 
দুপুর বেলা বোনের বাসায় গেল ভাই। গিয়ে দরজায় নক করল। কেউ খুলল না। আবার নক করল। কিন্তু আগের মতোই, কোনো সাড়া-শব্দ নেই। তারপর আবারও নক করল। এবারও দরজা খোলার নামগন্ধ নেই।

শেষে আর না পেরে চেঁচিয়ে বলল-
ভাই : দিদি, আমি খেয়ে এসেছি তো।
বোন : ওরে দুষ্টু, তা আগে বলবি নে? এতক্ষণ শুধু শুধু কষ্ট করলি বাইরে দাঁড়িয়ে।
 
ভিক্ষুক : আম্মা, কিছু চাল দিবেন?
কৃপণ : না, না, বাড়িতে চাল নেই।
ভিক্ষুক : তাহলে ২টা টাকা দেন আম্মা।
কৃপণ : ১টা টাকাও নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে পুরনো কোনো জিনিস, ছেঁড়া-ফাটা জামা-জুতো?
কৃপণ : বললাম তো, বাড়িতে কিছুই নেই।
ভিক্ষুক : তাহলে আপনি বাড়িতে বসে আছেন কি করতে? আমার মতো একটা থালা নিয়ে রাস্তায় নাইমা পড়েন।
 
হরিপদ বেজায় কৃপণ। একদিন তার বাড়িতে হাজির হলেন তার বন্ধু শশধর।
শশধর : কিরে হরিপদ, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?
হরিপদ : কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?
শশধর : নিয়ে আয়। ঠান্ডা গরম দু’টাই খাব।
হরিপদ : কই রে জগাই, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়
 
মা : বাজার থেকে ফিরতে এতো দেরি হলো কেন?
শামস : একটা কুকুর উল্টো দিকে ধাওয়া করেছিলো তাই।
মা : বাজারের ব্যাগটা কই?
শামস : ভয়ে ব্যাগটা কুকুরের দিকে ছুড়ে মেরেছি, তারপরও কুকুরটা ধাওয়া করছিলো।
মা : রাস্তার পাশ থেকে পাথর ছুড়ে মারলে না কেন?
শামস : পাথর মেরেছি তো…
মা : কখন? পাথর মারার পর কি হলো?
শামস : আমি যখন পাথর ছুড়ে মারলাম তখন কুকুরটা ঘুমাচ্ছিলো। এরপর ঘুম ভেঙে কুকুরটা আমাকে ধাওয়া করা শুরু করলো।
 
ছেলে : মা ১০টা টাকা দাও।
মা : কেন?
ছেলে : একটা অসহায় বৃদ্ধকে সাহায্য করবো।
মা : খুব ভালো কথা। এই নে ১০ টাকা। তা বৃদ্ধ লোকটি কোথায়?
ছেলে : বৃদ্ধ লোকটাইতো রাস্তার ধারে বসে আইসক্রিম বিক্রি করছে।
 
একদিন ছেলে বসে পড়ছিল তখন বাবা ছেলের পাশে বসল-
বাবা : তুই সারাদিন এমন চুপচাপ থাকিস কেন?
ছেলে : কেন বাবা আমি তো কথা বলি।
বাবা : তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে : কেন বাবা, আমি তো প্রতিবাদ করি।
বাবা : কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে : কেন বাবা, তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা : টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস?
ছেলে : টয়লেট পরিষ্কার করি।
বাবা : টয়লেট পরিষ্কার করলে কি রাগ কমে?
ছেলে : কেন আমি তোমার দাঁত পরিষ্কার করার ব্রাশ দিয়ে টয়লেট পরিষ্কার করি।
 
এক বৃদ্ধ মৃত্যুশয্যায়। চিকিৎসক বলেছেন খুব বেশি হলে ঘণ্টাখানেকের মধ্যে মারা যাবেন তিনি। তার আত্মীয়-স্বজন সবাই ভিড় করেছে তার বিছানার পাশে। তাকে সাহস দেয়ার চেষ্টা করছে-
নাতি : দাদু তোমার মুখটা খুব উজ্জ্বল দেখাচ্ছে।
ছেলে : বাবা তোমার শ্বাস-প্রশ্বাস তো একদম নরমাল।
পুত্রবধূ : শরীরের তাপমাত্রাও তো বেশ স্বাভাবিক।
বৃদ্ধ : শুনে ভালো লাগছে যে সুস্থ অবস্থায় আমি মরতে যাচ্ছি।
 
মেয়ে : আয়নাটার দাম কত?
দোকানদার : ৩শ’ টাকা!
মেয়ে : এত দাম কেন? এটার মধ্যে কি কোন বিশেষ গুণ আছে?
দোকানদার : হ্যাঁ, অবশ্যই। এই আয়না ১শ’ তলা বিল্ডিংয়ের ওপর থেকে ছেড়ে দিলে ৯৯ তলা পর্যন্ত ভাঙবে না!
মেয়ে : ওয়াও, তাহলে এটা প্যাক করে দিন!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top