What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (4 Viewers)

“কক্সবাজার যামু , ভাড়া কত??
😕

-- ১৩০ টাকা .
--পেছনের সিটে বসে গেলে ৫ টাকা কম হবে না??
-- আচ্ছা দিয়েন ।
--আচ্ছা আমি যদি অর্ধেক সিটে বসে যাই তাহলে ভাড়া অর্ধেক হবে না??
--আচ্ছা অর্ধেক ই দিয়েন ।
--আচ্ছা আমি যদি দাড়িয়ে যাই তাহলে ভাড়া আর ও কম হবে না??
--অই মিয়া টাকা পয়সা নিয়া বাস এ উঠেন নাই ?? এমন করতাছেন কেন ???
--তুমি কি ভেবেছ আমি ওখানে ঘুরতে যাচ্ছি ?? রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় বাসা ছেড়ে যাচ্ছি , যাতে বাবা মা খুজে না পায় । ওখানে বন্ধুদের সাথে ডাব বেচবো !!!
--ভাই থামেন, পালাইতে চাইলে অই সামনের বাসে উইঠা নারায়নগঞ্জ যান, কেউ খুইজাও পাইব না, গুম হইয়া যাবেন !!!
 
এক লোক ডাক্তারের কাছে গেছে ?
রোগী:- ডাক্তার সাব আমার প্রসাব হয়না,জ্বালাপোড়া করে | এখন কি করমু?
ডাক্তার:- মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে পাল্টাইতে হবে ¡
রোগী:- কি বলেন ডাক্তার সাব! এইডা কেমনে সম্ভব!
ডাক্তার:- আরে যেই মেশিন দিয়া আপনারে টেষ্ট করমু,সেইডা নষ্ট হয়ে গেছে ।
 
মেয়েঃ লান্ঞ্চ করেছো সোনা?
ছেলেঃ লান্ঞ্চ করেছো সোনা?
মেয়েঃ ওই,
আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!
ছেলেঃ ওই,
আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!
মেয়েঃ ধুর ছাতা মাথা!
তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?
ছেলেঃ ধুর ছাতা মাথা!
তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?
মেয়েঃ ok…চলো শপিং করতে যাই।
ছেলেঃ আমি লান্ঞ্চ করেছি!!
 
ভার্সিটির এক ছেলে এক মেয়েকে টিজ করার
উদ্দেশ্যে বলছে-
ছেলেঃ যাইবা নাকি কাজী অফিস?
মেয়েঃ চল……
ছেলেঃ কই যামু ?!
মেয়েঃ প্রিন্সিপালের কাছে
ছেলেঃ ওমাহ্ ! আপু আপ্নের লগে কি একটু মশকরাও করা যাইবনা ?
..
..
..
..
..
মেয়েঃ আরে পাগল…
হানিমুনের ছুটি নিতে হবে না? !!
 
প্রেমিকা : আজকে আমাকে কেমন লাগছে?
প্রেমিক : থ্রি পিচ দেখে মনে হচ্ছে তোমার বয়স ১৬।
প্রেমিকা : ধন্যবাদ।
প্রেমিক : লিপস্টিক দেখে মনে হচ্ছে তোমার বয়স ১৪।
প্রেমিকা : ধন্যবাদ।
প্রেমিক : টিপ দেখে মনে হচ্ছে তোমার বয়স ১০।
প্রেমিকা : তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।
প্রেমিক : না মানে, সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে তোমর বয়স ৪০।
 
গভীর রাতে দাঙ্গাবাজ স্বভাবের মেয়ে ফোন করেছে মাকে। মা বুঝতে পারলেন জামাইর সঙ্গে আবার হয়েছে একচোট। মেয়ের তিরিক্ষি মেজাজ সম্পর্কে যেহেতু জানেন তাই গলায় মধু ঢেলে মা বললেন
- এত রাতে আবার কী হয়েছে রে মা আমার!
- যা হবার তাই হয়েছে! মা, আমি আর পারলাম না...
- স্বামী-স্ত্রীতে অমন একটু-আধটু হয়েই থাকে। ঝগড়া না হলে ভালোবাসা গভীর হয় না, মা!
- তুমি বুঝতে পারছো না মা আমি আসলে কী বলতে চাইছি...
- আমি তোর মা, আমি বুঝবো না! এক কাজ কর- এখন আর একটিও কথা না বলে ঘরের বাতি নিভিয়ে শুয়ে পর। সকালে কথা বলবোনে...
- সেটা না হয় করলাম! কিন্তু লাশটা নিয়ে এখন কি করি মা?

মেয়ের কথা শুনে মা জ্ঞান হারালেন।
 
পাশাপাশি দুটি রাজ্যের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধ চলার পর এক রাজ্যের রাজা সন্ধি-প্রস্তাব পাঠালেন অন্য রাজ্যের রাজার কাছে। সন্ধি-প্রস্তাব নিয়ে রওনা হল অল্পবয়সী এক দূত। সন্ধি-প্রস্তাবদি রাজার হাতে দিতেই রাজা বললেন, তোমাদের দেশে কি পুরুষ মানুষের এত অভাব যে, এমন একজন দূত সাজিয়ে পাঠানো হয়েছে যার এখনো দাড়িই গজায় নি।

দূতটি বলল, আমাদের মহারাজ যদি জানতেন যে, দাড়িকেই আপনি পৌরুষের একমাত্র লক্ষণ বলে ভাবেন, তবে তিনি অবশ্যই আমাকে না পাঠিয়ে একটা বিশাল সাইজের রামছাগল পাঠাতেন।
 
জীবনে চলার পথে চারটি কথা সবসময় মনে রাখবেন

১] প্রত্যেকটা মানুষ দেখতে ততটা খারাপ নয়, যতটা তাঁকে
NID কার্ডে দেখায়, আর দেখতে ততটা ভালোও নয়, যতটা তাঁকে ফেসবুকে দেখায়....!!
২] ছেলেরা ততটা খারাপ নয়, যতটা তাঁর বৌ তাঁকে ভাবে, আর ততটা ভালোও নয়, যতটা তাঁর মা তাঁকে ভাবে.....!!
৩] প্রত্যেক পুরুষ ভাবে তাঁর বৌ হবে "মিস ইউনিভার্স " এর মতো সুন্দরী, আর তাঁর ব্যবহারটা হবে "কাজের মাসীর" মতো....!!
৪] প্রত্যেক নারী ভাবে তাঁর স্বামী রোজগার করবে "Bill Gates " মতো, আর তাঁর ব্যবহারটা হবে "মুহাম্মাদ মহসীন" এর মতো.....!!
 
লাইব্রেরিতে পড়তে গিয়ে একটা মেয়েকে বললাম, ‘আমি কি আপনার পাশের চেয়ারে বসতে পারি? : মেয়েটা চিৎকার করে উঠল এবং বলল, আমার সাথে রাত কাটাতে চাও? এত্ত বড় সাহস? লাইব্রেরির সবাই আমার দিকে কটমট চোখে তাকালো! আমি সাংঘাতিক লজ্জা পেলাম। : ঘন্টাখানেক পর মেয়েটা আমার কানে কানে এসে বলল, ‘আমি সাইকোলজির স্টুডেন্ট। কীভাবে মানুষকে লজ্জা দিতে হয় সেটা খুব ভালো করে জানি? আমি চিৎকার করে উঠে বললাম, এক রাতের জন্য ১০ হাজার টাকা চাও? এটা অনেক বেশি। লাইব্রেরির সব মানুষ বিস্মিত চোখে মেয়েটার দিকে তাকাল। মেয়েটা লজ্জায় অজ্ঞান হয়ে গেল! আমি তার কানে কানে গিয়ে বললাম, আমি আইনের ছাত্র। কীভাবে বিনা অপরাধে কাউকে দোষী বানাতে হয়, সেটা আমি খুব ভালো করে জানি!
 
স্ত্রী-- হ্যালো ...আমার কথা শুনতে পাচ্ছ ...শোনো, আমি কিন্তু ড্রাইভারকে চাকুরী থেকে তাড়িয়ে দেব
স্বামী-- কেন কি হয়েছে ?
স্ত্রী-- এই নিয়ে আজ তিনবার হলো আমি ওর জন্য মরতে মরতে বেঁচে গেছি
স্বামী-- ওকে আর একবার সুযোগ দাও না প্লিজ
( ইসস এখন কেন মরেনা !! )
 

Users who are viewing this thread

Back
Top