What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

মিস্টার রবার্ট আর মিসেস রবার্ট দুজন প্রায়ই একটি বেসরকারি বিমানবন্দরে বেড়াতে যান। সুন্দর, ছোট্ট বিমানগুলো দেখে রবার্ট মাঝেমধ্যে স্ত্রীকে বলেন, ‘আমরা যদি একদিন এমন একটি বিমানে ঘুরে বেড়াতে পারতাম!’‘ মাথা খারাপ! অমন একটা বিমানে চড়তে ১০০ ডলার লাগে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’ স্বামীকে বোঝান মিসেস রবার্ট।


এভাবে এক দিন, দুই দিন, তিন দিন…

প্রতিদিন মিস্টার রবার্টের একই আবদার। মিসেস রবার্টেরও একই কথা, ‘…১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’


অবশেষে একদিন একজন বৈমানিক তাঁদের প্রতি সদয় হলেন। বললেন, ‘আমি তোমাদের বিনা মূল্যে আকাশটা ঘুরিয়ে আনতে পারি এক শর্তে। তোমরা একটা টুঁ শব্দ করতে পারবে না। যদি করো, তাহলে ১০০ ডলার দিতে হবে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’


মিস্টার আর মিসেস রবার্টকে নিয়ে বিমান আকাশে উড়ল। তাঁদের ভয় দেখানোর জন্য বৈমানিক আকাশে বেশ কয়েকবার ডিগবাজি খেলেন, মাটির খুব কাছাকাছি দিয়ে ছুটে গেলেন, প্রচণ্ড ঝাঁকি দিলেন। পেছনে টুঁ শব্দটাও হলো না। নিচে নেমে বৈমানিক বললেন, ‘কীভাবে পারলেন আপনারা?’


রবার্ট বললেন, ‘আমার স্ত্রী যখন জানালা দিয়ে পড়ে গেল, তখন একবার কথা বলব ভেবেছিলাম। কিন্তু চুপ মেরে গেছি। মুখ খুললেই তো ১০০ ডলার! আর আপনি তো জানেন, ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
 
১৯৯১ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ব্যাটিং করছিলেন জাভেদ মিয়াদাঁদ। বোলার ছিলেন মার্ভ হিউজ। খেলার ফাঁকে হিউজকে ‘মোটু বাস কন্ডাক্টর’ বলে খ্যাপাচ্ছিলেন মিয়াদাঁদ। কিছুক্ষণ পরই

হিউজের বলে আউট হয়ে মিয়াদাঁদ যখন প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেন, মুচকি হেসে হিউজ বলেছিলেন, ‘টিকিট প্লিজ!’
 
একবার শন পোলকের বলে নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন রিকি পন্টিং। বল হাতে বাঁকা হাসি হেসে পোলক বললেন, ‘তুমি ক্রিকেট বল চেনো তো? এটা লাল, গোলাকার, ওজন পাঁচ আউন্সের কাছাকাছি।’


পরের বলেই ছক্কা হাঁকালেন পন্টিং। পোলকের কাছে গিয়ে বললেন,

‘তুমি তো জানো বলটা দেখতে কেমন। যাও, খুঁজে নিয়ে এসো!’
 
ওবামা আর পুতিনের মধ্যে কথা হচ্ছিল-


ওবামা বললেন, “মিস্টার পুতিন, যে কারণে আমি আমার দেশকে ভালোবাসি, তা হলো- যে কোনও একটা লোক সোজা হোয়াইট হাউজে ঢুকে নির্ভয়ে বলে দিতে পারে

‘বারাক ওবামা যেভাবে আমেরিকা চালচ্ছে, সেটা আমি পছন্দ করি না।'”



পুতিন উত্তর দিলেন, “ব্যাপারটা রাশিয়াতেও সত্য। যে কেউ ক্রিমলিন-এ এসে বলতে পারে ‘বারাক ওবামা যেভাবে আমেরিকা চালচ্ছে, সেটা আমি পছন্দ করি না।'”
 
সমুদ্রে গোসল করতে নেমে ঢেউয়ের সময় একটি ছেলে তার প্যান্ট হারিয়ে ফেলল। উঠে আসতে লজ্জা লাগলেও কিছু হয়নি এমন ভাব করে লজ্জা স্থানে দুহাতে ঢেকে উঠে এল।


একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল,

আসল পুরুষ হলে হাত তুলেই হাঁটেন।



ছেলেটি বলল, আপনি আসল নারী হলে হাত এমনিতেই সরে যেত।
 
ছোট ছেলেটি একরাতে হঠাত করে তার বাবা-মায়ের ঘরের দরজা খুলে দেখল তার বাবা চিত হয়ে শুয়ে আর মা কোলের উপর বসে আপ-ডাউন করছে। মা তাড়াতাড়ি নেমে গিয়ে কাপড় পরে বাইরে এল। তখন ছেলে জিজ্ঞেস করল, মা তুমি কী করছিলে?


মা উত্তর দিল, তোমার বাবার পেটটা তো দেখছ, অনেক উঁচু ওটা

সমান করে দিচ্ছিলাম।


ছেলেঃ তুমি শুধু শুধু সময় নষ্ট করছ!


মা অবাক হয়ে বলল, এ কথা বলছ কেন?


ছেলেঃ তুমি যখন শপিং করতে বাইরে যাও তখন পাশের বাসার আন্টি এসে হাঁটু গেড়ে বসে বেলুনের মত বাবার পেট ফুলিয়ে দেয়।
 
ম্যাডামঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয়নি, এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?


কাজের মাসি: এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি।


ম্যাডামঃ কি কি সার্টিফিকেট?


কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।


ম্যাডামঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?


কাজের মাসি:

স্যার মানে…আপনার স্বামী।


ম্যাডামঃ হুম, আর কি সার্টিফিকেট পেয়েছো ?


কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভাল রান্না করতে পারি।


ম্যাডামঃ কে বলেছে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর ? (বেশ রাগত স্বরে…)


কাজের মাসি: আপনার স্বামী বলেছেন।


ম্যাডামঃ আচ্ছা ঠিক আছে, হতে পারে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর। আমি কি চাকরানী নাকি যে ভাল রান্না জানতে হবে? বলো আরেকটি কি সার্টিফিকেট পেয়েছ?


কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভালো বিনোদন সঙ্গী হিসাবে সময় পার করতে পারি। ম্যাডাম তো এবার রেগে আগুন…… আমার স্বামী বলেছে এই কথা ? ওর সাথে তোমার তাহলে এইসবও হয় ?


কাজের মাসি: না, না, আপনার স্বামী বলেনি, বলেছে আপনার গাড়ির ড্রাইভার।


ম্যাডামঃ ওওওও তাহলে ঠিক আছে, বেতন বাড়ালাম, কিন্তু কথাটা আমার স্বামীকে বলোনা ।
 
ম্যাডামঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয়নি, এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?


কাজের মাসি: এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি।


ম্যাডামঃ কি কি সার্টিফিকেট?


কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।


ম্যাডামঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?


কাজের মাসি:

স্যার মানে…আপনার স্বামী।


ম্যাডামঃ হুম, আর কি সার্টিফিকেট পেয়েছো ?


কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভাল রান্না করতে পারি।


ম্যাডামঃ কে বলেছে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর ? (বেশ রাগত স্বরে…)


কাজের মাসি: আপনার স্বামী বলেছেন।


ম্যাডামঃ আচ্ছা ঠিক আছে, হতে পারে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর। আমি কি চাকরানী নাকি যে ভাল রান্না জানতে হবে? বলো আরেকটি কি সার্টিফিকেট পেয়েছ?


কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভালো বিনোদন সঙ্গী হিসাবে সময় পার করতে পারি। ম্যাডাম তো এবার রেগে আগুন…… আমার স্বামী বলেছে এই কথা ? ওর সাথে তোমার তাহলে এইসবও হয় ?


কাজের মাসি: না, না, আপনার স্বামী বলেনি, বলেছে আপনার গাড়ির ড্রাইভার।


ম্যাডামঃ ওওওও তাহলে ঠিক আছে, বেতন বাড়ালাম, কিন্তু কথাটা আমার স্বামীকে বলোনা ।
 
এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, “ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর
তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন না!”

কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিলো, “ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!”
 
ছয় বছরের এক বাচ্চা তার বাবার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করে–”বাবা, সেক্স মানে কী?”


“বাবা বেশ চিন্তায় পড়ে গেলেন। ভাবলেন, এসব বিষয়ে কৌতুহলই ছেলেমেয়েদের বিপথে টেনে নেয়। তাই কৌতুহল জেগে উঠার আগেই তার সব বিষয়ে জানা উচিৎ। তাই এই বিষয়ে

তিনি একে একে সব বুঝিয়ে বলা শুরু করলেন। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে বাচ্চাকে বোঝালেন, সেক্স কি, বিয়ে কি, জন্মদানের প্রক্রিয়া, সেক্স করার প্রয়োজনীয়তা, বিয়ের আগে সেক্স করার নিষেধাজ্ঞা… ইত্যাদি ইত্যাদি…



সব কথা শেষে ছেলে বললো, “সবই বুঝলাম বাবা। কিন্তু যেটা বুঝতে চেয়েছিলাম সেটাই তো বুঝলাম না।” এই বলে সে দৌড়ে গিয়ে স্কুলের এডমিশন ফর্ম এনে দেখালো।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top