ওসি: ক্রেডিট কার্ড হারিয়ে গেছে, তা সঙ্গে সঙ্গে রিপোর্ট করেননি কেন?
পিন্টু: কার্ডটা চুরি হওয়ার পর দেখলাম চোর আমার বউয়ের থেকে কম খরচ করছে, তাই...
ওসি: এখন রিপোর্ট করতে এসেছেন কেন?
পিন্টু: কার্ডটা মনে হয় এবার চোরের বউয়ের হাতে পড়েছে। খরচের মাত্রা চারগুণ হয়ে গেছে দুই দিনে...
বল্টু ব্যাংকে গিয়ে এক
মহিলা কর্মকর্তীকে
বলল,
↓
বল্টু : এই শালী,
আমি Account খুলুম। ৷
মহিলা কর্মকর্তী :
দেখুন,
ভদ্রভাবে কথা বলুন৷।
বল্টু : তোর ভদ্রতার গুল্লি মারি !
Account খুল জলদি ৷
↓ মহিলা কর্মকর্তী
ম্যানেজারের কাছে গিয়ে অভিযোগ করল।
↓
ম্যানেজার : কি ব্যাপার,
আপনি এত অভদ্র আচরণ করছেন কেন ?
বল্টু : অভদ্র আচরণের খেতায় আগুন
শালা !! আমি লটারীতে ১০ কোটি টাকা পাইছি ৷
Account খুলব কেমনে হেইডা ক !
↓
ম্যানেজার : আরে দুলাভাই
আপনি এই হারামজাদীর সাথে কিসের কথা কন ?
দুলাভাই আপনি আমার
সাথে আসেন...
বিল ক্লিন্টন, কফি আনান এবং এরশাদের সেক্স পাওয়ার এর একটা পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তিনজনকে বলা হল আপনারাতো অনেকের সাথে সেক্স করেছেন, এবার বাদরের সাথে সেক্স করতে হবে। যিনি অল্প সময়ে বাদরকে প্রেগনেন্ট করতে পারবেন তিনি বিজয়ী হবেন। যথারীতি তারা বাদরের সাথে সেক্স করতে শুরু করল। ক্লিন্টন একদিনেই বাদরকে প্রেগনেন্ট করে দিল। কফি আনান প্রেগনেন্ট করতে দুই দিন লাগল। কিন্তু এরশাদ পারছেনা। অবশেষে এক সপ্তাহ চেষ্টার পর
এরশাদের বাদরটি প্রেগনেন্ট হয়। সবাই এরশাদকে বললেন, আমরা জানতাম আপনার সেক্স পাওয়ার সবচেয়ে বেশী কিন্তু আপনার সময় বেশী লাগল কেন? এরশাদ জবাব দিলেন, ক্লিন্টন এবং কফি আনান কে মেয়ে বাদর দেয়া হলেও আমাকে ভূল করে ছেলে বাদর দেয়া হয়েছে, তাই সময় বেশী লেগেছে।
এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।
ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।
ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে
ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমালেন।
ভদ্রলোকের সকালে ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন একদম ঠিক টাইমে উঠেছেন। তিনি সঠিক টাইমে অফিসে পৌছে গেলেন। তিনি মনে মনে অনেক খুশি। তিনি ভাবলেন বসের সাথে দেখা করে তাকে দেখানো দরকার যে তিনি ঠিক টাইমে এসেছেন। তাই চলে গেলেন বসের রুমে। গিয়ে বললেন,
বস, দেখেন আজ আমি একদম ঠিক টাইমে এসেছি?
বস বললেন, আজ না হয় ঠিক টাইমে এসেছেন কিন্তু গতকাল ছিলেন কোথায়?
সগীর: উকিল সাহেব, আমার প্রতিবেশী দস্তগীর সাহেবের কাছে আমি ৫০ হাজার টাকা পাই। কিছুদিন আগেই তিনি ধার নিয়েছিলেন। কিন্তু ফেরত দিচ্ছেন না। আমি এখন কী করতে পারি?
উকিল: আপনি যে তাঁর কাছে টাকা পান, কোনো প্রমাণ আছে?
সগীর: না তো।
উকিল: ঠিক আছে। আপনি তাঁকে
একটা চিঠি পাঠান। চিঠিতে লিখুন, ‘আপনার কাছে আমি যে এক লাখ টাকা পাই, সেটা জলদি ফেরত দিন।’
সগীর: তাতে কি কোনো লাভ হবে? আমি তো এক লাখ না, ৫০ হাজার টাকা পাই। দস্তগীর চিঠির উত্তরে সেটাই লিখবে।
উকিল: ব্যস, সেটাই তো চাই। আপনার হাতে তখন একটা প্রমাণ থাকবে!