What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (5 Viewers)

একটা ছেলে একটা গাধার কান ধরে টানতে টানতে সৈন্য ছাউনির
পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। সৈন্যরা মজা করার উদ্দেশে ছেলেটিকে বলল - টনি, তোমার ভাইকে কোথায় নিয়ে চললে?
ছেলেটি চটপট জবাব দিল, 'আর বলাে না, এ সৈন্যদলে যােগ দিতে
চাইছে। কী যে করি।​
 
টিনার পরীক্ষার ফল দেখে বাবা একেবারে অগ্নিশর্মা। চিৎকার করে বকতে
লাগলেনএমন রেজাল্ট কখনও দেখিনি। রিপার্ট কার্ডে এমন মন্তব্য কখনও
পড়িনি। লেখা আছে তুমি মূর্তিমান বিভীষিকার একটা ছােটোখাটো সংস্করণ।
এর মানে কী?
এর মানে আমি বড়াে মূর্তিমান বিভীষিকার মেয়ে।​
 
এই ইরানি জমিদারকে তার এক চাষি একটি ঝলসানা মুরগি আর এক
বােতল ফলের রস উপহার পাঠিয়েছিল। জমিদার তার চাকরটিকে ডেকে
বললেন, এগুলাে বাড়িতে রেখে আয়। জমিদার জানতেন চাকরটি খুবই
বুদ্ধিমান, কিন্তু ভীষণ পেটুক। তাই তাকে মিথ্যা করে বললেন, ওই পাত্রে
কাপড়ে ঢাকা একটা পাখি আর বােতলে আছে বিষ। তুই বাড়ি পৌঁছবার
আগে ভুলেও কাপড়টা খুলবি না, তাহলে পাখিটা উড়ে পালাবে। আর
শিশির তরলে হাত পর্যন্ত দিবি না, তাহলে হাত পুড়ে যাবে। বাড়ি ফিরে জমিদারের চক্ষু চড়কগাছ। চাকরের হাতে পাঠানো খাবার গুলি পৌছায়নি। ক্রদ্ধ হয়ে চাকরের সন্ধানে বেরিয়ে দেখেন একটা গাছের তলায়
সে অঘােরে ঘুমােচ্ছে। তাকে ডেকে তুলে জমিদার খাবারের কথা জিজ্ঞেস
করলেন। সে বলল, প্রভু আপনার কথামতােই আসছিলাম। কিন্তু মাঝপথে এক ঝােড়াে হাওয়ায় কাপড়টা উড়ে যেতেই পাখিটা পালায়, আর আপনি
একথা জেনে রাগ করবেন বলে ভয়ে বােতলের বিষ পুরােটাই খেয়ে এখন
মৃত্যুর অপেক্ষায় পড়ে আছি।​
 
ফ্রান্সের এক অশিক্ষিত জমিদার তার খামার বাড়িতে ছুটি কাটাতে
গিয়েছিলেন। একদিন তিনি ঘােড়ায় চড়ে বেরিয়ে দেখলেন এক জায়গায় খুব
ভিড়। খোঁজ নিয়ে জানলেন সেখানে পাঁচশাে ফ্রার (ফরাসি মুদ্রার) বিনিময়ে
ডক্টরেট ডিগ্রি দেওয়া হচ্ছে। যারা কোনােরকমে টিপ ছাপ দিতে পারে আর
ওই টাকাটা দেয়, তারা সঙ্গে সঙ্গেই ওই ডিগ্রি পেতে পারে।
জমিদার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় ঠেলে সেখানে পৌঁছে পাঁচশাে ফ্রা আর একটা
টিপ ছাপ দিয়ে ডিগ্রি নিয়ে এলেন। ফেরার পথে তাঁর হঠাৎ মনে হল আর
পাঁচশাে ফ্রাঁ দিয়ে তাঁর প্রিয় ঘােড়াটাকেও ডক্টরেট করা যেতে পারে। হাতের
বদলে সে না হয়, পায়ের টিপ ছাপই দেবে। সঙ্গে সঙ্গে অবার ফিরে গেলেন
সেখানে। যারা ডিগ্রি দিচ্ছিল, তাদের বললেন, সে কথা। তারা বলল, সরি
স্যার। আমরা শুধু গাধাদেরই ডক্টরেট দিয়ে থাকি, ঘোেড়াদের নয়।​
 
কর্তা ছেলেটিকে জামাই হিসাবে পছন্দ করেছেন। কিন্তু গিন্নির পছন্দ নয়।
একটা না একটা খুঁত ধরছেন তিনি। শেষে বললেন ছেলেটার মাড়িটা।
দেখেছ? হাসলে কালাে মাড়ি বেরিয়ে কী বিশ্রী দেখায়।
ও জন্য কিছু চিন্তা কোরাে না গিন্নি। তােমার মেয়েকে বিয়ে করলে ও হাসবার সুযোগই পাবে না জীবনে। কর্তার উত্তর।​
 
তাহলে আপনি স্বীকার করেছেন যে মদ খেয়ে মাঝরাত্তিরে ওই বাড়ির পিছনের দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকেছিলেন?
হ্যা, ধর্মাবতার। আসলে আমি ভেবেছিলাম, ওটা আমারই বাড়ি। তাই যদি হয়, তাহলে ওই ভদ্রমহিলাকে দেখে আলমারির পিছনে লুকোলেন কেন?​
 

ওই একই খাতা দেখার পর দিদিমণি বললেন, আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি, কী করে একজন এত ভুল করতে পারে।
একজন নয় ম্যাডাম--আমার মা আমাকে অঙ্কগুলাে করতে সাহায্য করেছিলেন।রানার সখেদ উত্তর।​
 
বাবা: আজ স্কুলে কী শিখলি জ্যাকি ?
জ্যাকি: তুমি যে বানানগুলাে লিখে দিয়েছিলে সেগুলাে সব ভুল।​
 
দিদি, আমার অঙ্ক গুলো একটু করে দাও না।
না বােন, তা ঠিক হবে না।
তা জানি, তবে চেষ্টা করতে দোষ কী?​
 
স্ত্রী: আচ্ছা, আমি যখনই গান গাইতে বসি, তখনই তুমি বারান্দায় চলে
যাও কেন বল তাে? আমার গান তােমার ভালাে লাগে না বুঝি!
স্বামী: না না তা নয়। আসলে প্রতিবেশীরা যাতে ভুল না ভাবে যে আমি তােমাকে পেটাচ্ছি, তাই।​
 

Users who are viewing this thread

Back
Top