What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

- হ্যালো, এটা কি থানা?

- হ্যাঁ, এটা থানা।

- আপনি কে বলছেন?

- আমি ওসি বলছি।

- আপনার হাতে ডান্ডা আছে?

- হ্যাঁ, আছে।

- তাহলে ওটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।

ফোন কেটে গেল। ওসি সাহেব চুপ করে রইলেন।

একটু পরে আবার ফোন। তুলতেই প্রশ্ন:

- হ্যালো, এটা কি থানা?

- হ্যাঁ, এটা থানা।

- আপনি কে বলছেন?

সেই বিচ্ছুটাই। ওসি সাহেব সাবধানে

জবাব দিলেন:

- ওসি বলছি।

- আপনার হাতে ডান্ডা আছে?

- না, নেই।

- বাঃ! একবার বলতেই ঢুকিয়ে নিয়েছেন?
সাবাশ!

সিএলআই দেখে ওসি ওই নম্বরে ফোন করলেন। ধরলেন এক ভদ্রমহিলা। ওসি সাহেব বললেন:

- থানা থেকে ওসি বলছি। এই নম্বর থেকে একটি বাচ্চা ছেলে আমাকে ফোন করেছিল। বলেছে, হাতের ডান্ডাটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।

- এ মা! কখন?

- মিনিট দশেক আগে।

- ছিছি, বের করে ফেলুন। বাচ্চাদের কথা কেউ সিরিয়াসলি নেয়? শুধু শুধু দশ মিনিট কষ্ট পেলেন! বাড়ি গিয়ে একটু মলম লাগিয়ে নেবেন কিন্তু।
 
বেশ সম্ভ্রান্ত শিক্ষিত মহিলা..........
 
একদিন বল্টু হঠাৎ একটি গাড়ীর মালিক হয়ে গেল। তা দেখে তার বন্ধু তো অবাক।

বন্ধুঃ– কিরে নতুন গাড়ী কোথায় পেলি ?

বল্টু :- আর বলিস না আজকে আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে লং ড্রাইভ এ নিয়ে গিয়েছিল। .
বন্ধুঃ- তো গাড়ী পেলি কিভাবে সেটা বল।

বল্টু :- ও গাড়ী চালাচ্ছিল হঠাৎ একটি নির্জন জায়গা পেয়ে সে গাড়ী থামিয়ে নেমে গেল এবং বললো এই নেমে এসো। আমি নামলাম তারপর সে একটার পর একটা কাপড় খুলছিল। আর আমি তাকিয়ে দেখছিলাম।

বন্ধুঃ- তারপর কি হল ?

বল্টু :- সে যখন তার শরীরের সব খুলে ফেললো
তখন বললো, ডার্লিং, আমার সব কিছু এখন তোমার।

বন্ধুঃ- তারপর কি করলি ?

বল্টু :- তারপর আমি চিন্তা করলাম মেয়েদের কাপর নিয়ে আমি কি করব তাই গাড়ীটা নিয়ে চলে এলাম…

বন্ধু শুনে তো বেহুস।
 
১৯৯৭ সালের চলচিত্র অনুযায়ী ঠিকই আছে 🚢
 
'এই মুহুর্তে একজন ভয়ঙ্কর পাগল প্রচন্ড স্পিডে মেইন রোডে উল্টো রাস্তায় গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছে।’

এমন খবর শুনে এক বৃদ্ধা সাথে সাথে তার স্বামীকে মোবাইলে ফোন করল যে কি না একটু আগেই গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বেরিয়েছে।

স্ত্রীর সাবধান বানী শুনে বৃদ্ধা বলল-

‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, আমি দেখতে পাচ্ছি …

কিন্তু শুধু একজন না, হাজার হাজার উল্টো রাস্তায় আসছে।
 
কৌতুক নং : ১৪১৪

..অফিস থেকে আসার সময় 1 kg আটা, 1 kg আলু আর 500 gm চিনি নিয়ে আসবে । আর সবিতা তোমাকে দেখা করতে বলেছে।

স্বামী : সবিতা কে?

স্ত্রী : কেউ না । তুমি মেসেজটা পড়লে কিনা sure হয়ে নিলাম ..

গল্পে টুইস্ট .....

স্বামী : কিন্তু আমি তো সবিতার সাথেই আছি, তুমি কোন সবিতার কথা বলছো?

স্ত্রী : তুমি কোথায় ?

স্বামী: সব্জি বাজারের কাছাকাছি।

স্ত্রী : তুমি ওখানেই অপেক্ষা কর, আমি আসছি ।

10 মিনিটের পর স্ত্রী সব্জি বাজারে পৌঁছে তার স্বামীকে মেসেজ পাঠালো....

"কোথায় আছো তুমি" ?

স্বামী : আমি অফিসে আছি, এখন তোমার যা বাজার দরকার, সেটা কিনে নাও l
 
এক নোয়াখাইল্লা ভুলবশত অন্য এক নাম্বারে ১০০টাকা রিচার্জ করে ফেলল , যখন সে নিজের ভূল বুঝতে পারল তখন সে ওই নম্বরে অনেকবার ফোন করল…

কিন্তু ওই নম্বরের লোকটা ছিল বরিশালের, (বেশ চতুর) – মাগনা রিচার্জ পেয়ে সে তো মহা খুশী . . তাই সে অন্য কারু বোকামী বুঝতে পেরে অচেনা নম্বরের ফোন আর ধরলনা।

নোয়াখাইল্লা ফোনের পর ফোন দিতেসে কিন্তু হ্যাতে ধরেনা।

তখন নোয়াখাইল্লা বরিশাইল্লারে মেসেজ দিল :

“লস্কর-ই-তৈয়বায় বাংলাদেশ শাখায় আপনাকে স্বাগতম !

এখন থেকে আপনি আমাদের ৪২০ নং সদস্য।

আপনি আমাদের রিচার্জ স্বীকার করে আজ থেকে নব্য তালেবানের সদস্য হয়ে গেছেন ! আল্লাহ আপনার শহীদী মৃত্যু কবুল করুন।

জনাব, সতর্ক থাকবেন –

দেশের ডিবি এজেন্টরা এবং বিদেশ থেকেও আমাদের উপর কড়া নজর রাখছে, আপনার ফোন খুব সাবধানে ব্যবহার করবেন, কোন অচেনা নম্বরের কারো সাথে কথা বলবেন না।

তবে আমার নম্বরটি সেভ করুন –

অতি শীঘ্রই পরবর্তী নির্দেশনা আসতেসে।…..

“নারায়ে তাকবীর . . .আল্লাহু আকবার”

ঘাবড়ে গিয়ে বরিশাইল্লাডা সাথে সাথে নোয়াখাইল্লারে ফোন করে বলল :

“মোরে সদস্য বানাইতে আমনেরে কইছে কেডা? মোরে বেকুব পাইছ? মুইকি তোমার ধারে টেহা চাইছি, না মোর চোইদ্দ গুষ্টিতে কেউ তোমাগোর সদস্য আছে ! ”

নোয়াখাইল্লা তখন বলল –

“জনাব, ইসলামে জবরদস্তি বলে কিচ্ছু নাই। আপনি যেহেতু না’রাজ তাহলে আমাদের রিচার্জ এর টাকা টা ফিরিয়ে দিন, সদস্যপদ অটোমেটিক বাতিল হয়ে যাবে ! ”

[কল শেষ হবার ৫ মিনিটের মধ্যে নোয়াখাইল্লার মোবাইলে রিচার্জ ফেরত আসল . . .]

নোয়াখাইল্লা এবার আবার ম্যাসেজ পাঠালো

“ও মনু, বেকুব কি মুই না তুমি?
 
অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে।

পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক!!

তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল!

জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল…

এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই?…

বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি!

জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল!!

খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল! জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরো একটু.দেব?

জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা!! পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি!!
 
ভদ্রলোক : তুমি মদ খাও?

ভিক্ষুক : না হুজুর।

ভদ্রলোক : জুয়া খেলো?

ভিক্ষুক : না হুজুর।

ভদ্রলোক : মেয়ে মানুষের বাড়ি যাও?

ভিক্ষুক : না হুজুর।

ভদ্রলোক : তাহলে আমার বাড়ি চলো। আমার বউকে দেখাবো, যে লোক মদ খায় না, জুয়া খেলে না, মেয়ে মানুষের বাড়ি যায় না, তার কী অবস্থা হয়।
 
বল্টু : এই শার্টটার দাম কত?

দোকানদার : ৭০০ টাকা।

বল্টু : ২০০ টাকায় হবে ভাই?

দোকানদার: কী যে বলেন, না এতে হবে না।

বল্টু : তাহলে ২২০ টাকা রাখবেন?

দোকানদার : না, একদাম ৫০০ টাকায় নিবেন?

বল্টু : না, আমি ৩০০ টাকা দেব।

দোকানদার : শেষ দাম ৪০০ হলে নিয়ে যান।

বল্টু : না ভাই, শেষ দাম ৩৫০ হলে বলেন, নাইলে আমি যাই।

দোকানদার : আচ্ছা নিয়া যান।

বল্টু শার্ট হাতে নিয়ে দিল এক দৌড়। দোকানদার ডেকে বললো-

দোকানদার : কিরে, শার্ট যখন চুরিই করবি তাহলে এতক্ষণ দামাদামি করলি কেন?

বল্টু : আরে, দামাদামি না করলে তোমার ৭০০ টাকা লস হতো, এখন ৩৫০ টাকা লস হইছে।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top