What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

ফেসবুকে বশির এক মেয়ের সাথে চ্যাট করছে-
বশির: হাই।
মেয়ে: হ্যালো।
বশির: স্টার জলসা দেখো?
মেয়ে: না।
বশির: জি বাংলা?
মেয়ে: না।
বশির: স্টার প্লাস?
মেয়ে: এটাও না।
বশির: তাহলে তো এটা ফেক আইডি! শালা বদমাশ। যা তোরে ব্লক মারলাম।
 
স্কুলে ভর্তি হতে গেল নাঈম। ভর্তি ফরম ফিলাপ করতে দেওয়া হলো। ফরম ফিলাপের পর তার বাবাকে ডাকা হলো-

প্রধান শিক্ষক: আপনার বাচ্চাকে আদব-কায়দা শেখাবেন ভালো করে।

অভিভাবক: কেন স্যার? কী হয়েছে?

প্রধান শিক্ষক: অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের সেক্স কলামে সে লিখেছে, ‘কখনো সুযোগ মেলেনি’।
 
স্বামী: আমার জান কে?

স্ত্রী: আমি।

স্বামী: আমার প্রাণ কে?

স্ত্রী: আমি।

স্বামী: আমার মন চুরি কে করেছে?

স্ত্রী: আমি।

স্বামী: আমার টাকা চুরি করেছে কে?

স্ত্রী: আমি...ইয়ে... মানে...
 
শিক্ষক : জনি, তুমি কেমন স্ত্রী চাও?

জনি : চাঁদের মতো।

শিক্ষক : খুব সুন্দর। তুমি কি চাও তোমার স্ত্রী চাঁদের মতো সুন্দর আর শান্ত হবে?

জনি : না স্যার, আমি চাই সে রাতে আসবে আর সকালে চলে যাবে।
 
বিয়ের তিন মাস পরই বাবলুর বউয়ের বাচ্চা হলো। বাবলু তার বউকে জিজ্ঞাসা করলো-

বাবলু: আচ্ছা, আমাদের বিয়ের তিন মাস পরই বাচ্চা কেমনে হলো?

বউ: তোমার বিয়ের কয় মাস হইছে?

বাবলু: তিন মাস!

বউ: আমার বিয়ের কয় মাস হইছে?

বাবলু: তিন মাস!

বউ: আর, বাচ্চা কয় মাস পরে হইছে?

বাবলু: তিন মাস!

বউ: তাহলে মোট কয় মাস হইল?

বাবলু: নয় মাস! আমি তো ভয় পাইয়া গেছিলাম!

বউ: তুমি আসলে পুরাই হাবলু।
 
ইঁদুর: মামা, একটু উপরে ওঠ তো।

হাতি: কেন?

ইঁদুর: কাজ আছে, ওঠ।

ইঁদুরের অনুরোধে হাতি উঠল। ইঁদুর হাতিকে অনেক সময় ধরে ঘুরে-ফিরে দেখল। তারপর বলল-

ইঁদুর: যাও, গোসল করগে।

হাতি: তুই আমাকে সুইমিং পুল থেকে উঠালি আবার নামালি, কাহিনিটা কী?

ইঁদুর: আমার একটা আন্ডারওয়্যার হারায়া গেছে। ভাবলাম তুমি পরে আছো কি-না?
 
বন্ধুকে নিয়ে বাসায় ঢুকেই বেসিনের সামনে বমি করা শুরু করল মৌমিতা। তার মা ছুটে এলেন, ‘কিরে, তোর কী হয়েছে?’ মৌমিতা জবাব দেয় না, মাথা নিচু করে বেসিনের দিকে তাকিয়ে মাথায় পানি ঢালছে। মা এবার জিজ্ঞাসা করলেন, ‘সত্যি করে বল, তোর এই সর্বনাশ কে করেছে?’

ও কিছু না বলে বন্ধুর দিকে আঙুল দেখাল। মা এসে বন্ধুর গালে কষে একটা চড় দিলেন, ‘পাজি, অসভ্য! তুই মৌমিতার ফ্রেন্ড হয়ে ওর এত বড় ক্ষতি করলি? আমি তোকে বিশ্বাস করতাম।’ বন্ধু বলল, ‘আন্টি আপনি এসব কী বলছেন? আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না!’ মা বললেন, ‘বেয়াদব! আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশ করে আবার ন্যাকামো করছিস!’

এবার মৌমিতা বলল, ‘মা, তুমি ওকে কী বলছ? আমিই তো ওকে বলেছিলাম!’ মা বললেন, ‘কী বলেছিলি?’

মৌমিতা বলল, ‘ও তো না করেছিল। আমি জেদ করেছিলাম, রাস্তার পাশের মামা হালিম খাব। সেটা খেয়েই তো আমার এ অবস্থা!’
 
হবু শ্বশুর: তা বাবা, তুমি বিদেশে করো কী?

পাত্র: ওখানে ওসি’র দায়িত্বে আছি। পদোন্নতি হয়ে ডিসি হয়ে যাবো!

সে দিনই কাজী ডেকে বিয়ে হয়ে গেল! বিয়ের পর মেয়ে স্বামীর সঙ্গে গেল বিদেশে। স্বামী তাকে উঠাল এক খুপড়ি ঘরে!

স্ত্রী জিজ্ঞাসা করল, ‘কী গো, তুমি না বললে ওসি। আজ বাদে কাল ডিসি হয়ে যাবে। সরকার থেকে কোন বাসা পাওনি?’

ছেলে জানালা দিয়ে রাস্তার ওপাশের রেস্টুরেন্ট দেখিয়ে বলল, ‘আমি ওখানে কাজ করি। ওসি মানে অনিয়ন কাটার। তবে খুব শিগগিরই পদোন্নতি হয়ে ডিসি হবো!’ শুনে স্ত্রী বলল, ‘ডিসি মানে কী?’ স্বামী বলল, ‘ডিস ক্লিনার।’
 
বশির ও তার স্ত্রী সারারাত হোটেলে থেকে পরদিন সকালে চেক আউট করছেন-

বশির: বলুন, কত বিল হয়েছে?

ম্যানেজার: মাত্র ৭৫০০ টাকা স্যার।

বশির: কিভাবে ৭৫০০ টাকা হয়?

ম্যানেজার: জিম, থিয়েটার, সুইমিংপুল, গল্ফকোর্স, ক্যাসিনো- এমনকি স্পা পর্যন্ত আমাদের আছে। ৭৫০০ টাকা কিছুই না এর কাছে।

বশির: এগুলোর কোনটাই আমরা ব্যবহার করিনি।

ম্যানেজার: আপনি চাইলেই তো করতে পারতেন। পুরো একরাত সময় ছিল।

বশির: ঠিক আছে, আমার কাছে বেশি টাকা নেই। এই নিন ১৫০০ টাকার চেক।

ম্যানেজার: স্যার, আমি ৭৫০০ টাকা বলেছিলাম।

বশির: জানি। আমি ৬০০০ টাকা কেটে নিয়েছি।

ম্যানেজার: কেটে নিয়েছেন কেন?

বশির: আমার স্ত্রীর সঙ্গে প্রেম করার অপরাধে।

ম্যানেজার: আমি তো আপনার স্ত্রীর সাথে প্রেম করিনি।

বশির: আপনি চাইলেই প্রেম করতে পারতেন। পুরো একরাত সময় ছিল। আচ্ছা, চলি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top