What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

তিন পাগলকে চিকিৎসা
করা শেষে একজন
ডাক্তার তাদের কে প্রশ্ন করলেন..
বলতো ৫ + ৫= ? কত ?
প্রথম পাগল : ৫+৫ = ৭০০ ।
দ্বিতীয় পাগল ৫ +৫=জানুয়ারি মাস ।
শুনে ডাক্তার হতাশ হয়ে ৩য় জন কে বলল তুমি বল ?
৩য় পাগল : ৫+৫=১০ । শুনে ডাক্তার অনেক খুশি হল এবং প্রশ্ন করল কিভাবে ১০ হল বলত ?
৩য় পাগল : ৭০০ থেকে জানুয়ারি মাস বিয়োগ করে
 
বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!
জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__

সিগারেট !

ক্যাটরিনার ছবি !

আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!

এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে মারতে মারতে বললঃ বেয়াদব, ফাজিল, হারামজাদা কবে থেকে এইসব করতেছিস???

ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বললঃ আমি তো আজ আপনার জ্যাকেটাই পড়েছি!
 
মন্টু আর মলির মধ্যে ভীষণ প্রেম। দিনভর কথা বলতে বলতে মোবাইলটা তাদের কানের অংশ হয়ে উঠেছে। একদিন মন্টু বলল, ওগো শুনছ, শুনলাম মোবাইলে এত বেশি কথা বললে নাকি অসুখ- বিসুখ করতে পারে। চলো, আমরা এবার নতুন কিছু করি। পুরোনো দিনে ফিরে যাই। এখন থেকে আমরা চিঠি আদান- প্রদান করব। শুনে মলি বলল, হু। তা তো ভালোই বলেছ গো। কিন্তু চিঠি দেব কী করে? মন্টু: কেন? প্রাচীনকালের মতোই। কবুতরের পায়ে বেঁধে! ব্যস। পরদিন থেকে শুরু হলো চিঠি আদান- প্রদান। চিঠি আসে, চিঠি যায়। কবুতর বেচারার ত্রাহি ত্রাহি দশা! একসময় মলির কাছে উড়ে এল কবুতর, কিন্তু পায়ে কোনো চিঠি বাঁধা নেই। নিয়ম ভেঙে মন্টুকে ফোন করে বসল মলি, কী গো, কবুতরের পায়ে তো কিছু বাঁধা নেই। তুমি কিছু লেখোনি? মন্টু: আহ! বুঝলে না? ওটা মিসকল ছিল।
 
মেয়ে প্রথম স্কুলে জাবে তাই মা মেয়েকে বলল সবার সাথে মিসটি করে কথা বলতে। সকলে গিয়ে
টিচার : এই মেয়ে তোমার নাম কি?
মেয়ে : জিলাপি
টিচার :(আশ্চর্য হয়ে) আজব নাম তো . তোমার বাবার নাম কি?
মেয়ে : রসগোল্লা।
টিচার : (আরো আশ্চর্য হয়ে) তোমার মায়ের নাম কি?
মেয়ে : সন্দেশ।
টিচার : (বিরক্ত হয়ে) তোমরা থাকো কথায়?
মেয়ে : কেনো মিস্টির দোকানে।
টিচার : বেহুঁশ।
 
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে, তুমি কি আমেরিকান?
চাইনিজ: না…আমি চাইনিজ।
পাগল: তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজ: না, আমি চাইনিজ।
পাগল: মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল, হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগল: কিন্তু চেহারা দেখে তো মনে হচ্ছে তুমি চাইনিজ!
 
বাবা : খোকা, তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো? বাবাকে না মাকে?

খোকা : দুজনকেই।

বাবা : উহু. যেকোনো একজনের কথা বলতে হবে।

খোকা : না। আমি দুজনকেই ভালোবাসি।

বাবা : আচ্ছা ধরো, তোমার মা গেল প্যারিসে, আর আমি যুক্তরাষ্টে। তুমি কার সঙ্গে যাবে?

খোকা : মায়ের সঙ্গে।

বাবা : তার মানে তুমি তোমার মাকে বেশি ভালোবাসো?

খোকা : না। প্যারিস যুক্তরাষ্টের চেয়ে বেশি সুন্দর।

বাবা : ঠিক আছে। ধর আমি গেলাম প্যারিস আর তোমার মা যুক্তরাষ্ট্রে।

খোকা : তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে যাব।

বাবা : এবার প্যারিস যাবে না কেন!

খোকা : কারণ মায়ের সাথে তো একবার প্যারিস ঘুরলাম, আবার তোমার সঙ্গে যাব কেন?
 
বল্টু: লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে !!
বল্টুর বন্ধু :হ্যাঁ, সত্যিই তো বাড়ে, কোন সন্দেহ আছে ??
বল্টু : ধুর ! পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম, এক ইঞ্চিও নড়ে নাই ! সব ভূয়া !
এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখি দেয়ালটা আমারে দেইখা নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে ।
 
স্যারঃ মনে কর সমুদ্রের মাঝখানে ১ টা আপেল গাছ আছে। সেখান থেকে আপেল ছিড়বি কিভাবে??
রিংকুঃ স্যার। পাখি হয়ে উড়ে যাব। তারপর ছিড়ে নিয়ে আসব।
স্যারঃ জলজ্যান্ত ১ টা মানুষকে পাখি তোর বাপে বানাবে?
রিংকুঃ স্যার! সমুদ্রের মাঝখানে আপেল চাষ আপনার বাপে করবে?
 
মন্টু তার ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে। এক লোক দেখে জিজ্ঞেস করলো……
লোক:” কি ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি?
মন্টু:” না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো চাবি হারাইয়া গেছে।
হুম হেসোনা জোক এখনো বাকি আছে।
লোক:” কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢুকে
মন্টু:” কিভাবে ঢুকবে? দরজা তো আমার কাছ !!!
 
পড়ে অনেক ভালো লাগলো আরও দেন

খুব ভাল লাগলো আরও দেন
 

Users who are viewing this thread

Back
Top