মিসেস লামা জল নিয়ে এসে আমার সামনে বসলেন।গভীরভাবে আমার খাওয়া দেখছেন।খাওয়া শেষ করতেই জল এগিয়ে দিলেন।বেশ ক্ষিধে পেয়েছিল।রুমাল দিয়ে মুখ মুছলাম।
--তুমি কি পড়াও?মিসেস লামা জিজ্ঞেস করেন।
--আমার বিষয় psychology.
সুসি ফ্রেশ হয়ে ফিরে এল।মেয়ের চনমনে ভাব দেখে মিসেস লামার মুখে একটা তৃপ্তির ভাব।সুসি আমাকে বলল,হ্যালো গুড বয়,চলো তোমাকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়ে আসি।
আমি উঠে পড়লাম।সুসি তর্জনিতে চাবির রিং ঘোরাতে ঘোরাতে মাকে বলে,মম তুমি ড্যাডকে ম্যানেজ করবে,আমার decision final.চলো আনজান।
মিসেস লামা হাসলেন চোখ বন্ধ হয়ে গেল।আমিও ভদ্রতা করে না বুঝে হাসলাম।আমাদের বাড়ীর পরিবেশ সুসিদের বাড়ীর সাজসজ্জা পরিবেশ আলাদা।
কি এমন সিদ্ধান্ত নিল সুসি কিছুই বুঝতে পারি না।সুসির সঙ্গে বেরিয়ে গাড়িতে উঠি। ঘড়িতে সময় আটটার কাছাকাছি।মাকে বলেছি ট্রেন লেট।রাস্তার আলো জ্বলছে,গাড়ি ছুটে চলল।সুসি চুপচাপ শান্ত।সুসিকে এভাবে দেখতে ভাল লাগে না।জিজ্ঞেস করি,কি হল কথা বলছো না কেন?
আমার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসে,গাড়ি চালাবার সময় কথা বলতে নেই।
সিগন্যালে দাঁড়িয়ে গেল গাড়ি।কিছুক্ষন পর সুসি বলে,জানো আনজান একটা বড় ফায়শলা নিলাম।দিল বহুৎ খুশ আছি।
সিগন্যাল নীল হতে আবার চলতে শুরু করি।কি ফয়শলা খুলে বলল না।
আমাকে পাত্তা দিচ্ছে না যা ইচ্ছে করছে আমিও ক্যালানের মত ওর ইচ্ছেতে সায় দিয়ে যাচ্ছি।হঠাৎ গাড়ীটা দাঁড়িয়ে পড়ল।আবার কি হল?জিজ্ঞেস করিলাম,কি ব্যাপার থামলে কেন?
--একটা অড সাউণ্ড শুনতে পাচ্ছো না?
দরজা খুলে নেমে গিয়ে বনেট খুলে কিসব ঘাটাঘাটি করতে থাকে।একটা বাঙালী ছেলের সঙ্গে মেয়ের যত পার্থক্য গুর্খাদের তত নয়।কখনো মেয়েরা ছেলেকেও ছাপিয়ে যায়।গাড়ী চালাচ্ছে আবার নেমে গিয়ে বনেট খুলে মেরামত করছে বাঙালী মেয়েদের কাছে প্রত্যাশিত নয়।জানলা দিয়ে মুখ বের করে বললাম,আমি কি বাসে চলে যাবো?
চোখ পাকিয়ে সুসি বলল,চুপচাপ বৈঠে রহো।
--তুমি কি পড়াও?মিসেস লামা জিজ্ঞেস করেন।
--আমার বিষয় psychology.
সুসি ফ্রেশ হয়ে ফিরে এল।মেয়ের চনমনে ভাব দেখে মিসেস লামার মুখে একটা তৃপ্তির ভাব।সুসি আমাকে বলল,হ্যালো গুড বয়,চলো তোমাকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়ে আসি।
আমি উঠে পড়লাম।সুসি তর্জনিতে চাবির রিং ঘোরাতে ঘোরাতে মাকে বলে,মম তুমি ড্যাডকে ম্যানেজ করবে,আমার decision final.চলো আনজান।
মিসেস লামা হাসলেন চোখ বন্ধ হয়ে গেল।আমিও ভদ্রতা করে না বুঝে হাসলাম।আমাদের বাড়ীর পরিবেশ সুসিদের বাড়ীর সাজসজ্জা পরিবেশ আলাদা।
কি এমন সিদ্ধান্ত নিল সুসি কিছুই বুঝতে পারি না।সুসির সঙ্গে বেরিয়ে গাড়িতে উঠি। ঘড়িতে সময় আটটার কাছাকাছি।মাকে বলেছি ট্রেন লেট।রাস্তার আলো জ্বলছে,গাড়ি ছুটে চলল।সুসি চুপচাপ শান্ত।সুসিকে এভাবে দেখতে ভাল লাগে না।জিজ্ঞেস করি,কি হল কথা বলছো না কেন?
আমার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসে,গাড়ি চালাবার সময় কথা বলতে নেই।
সিগন্যালে দাঁড়িয়ে গেল গাড়ি।কিছুক্ষন পর সুসি বলে,জানো আনজান একটা বড় ফায়শলা নিলাম।দিল বহুৎ খুশ আছি।
সিগন্যাল নীল হতে আবার চলতে শুরু করি।কি ফয়শলা খুলে বলল না।
আমাকে পাত্তা দিচ্ছে না যা ইচ্ছে করছে আমিও ক্যালানের মত ওর ইচ্ছেতে সায় দিয়ে যাচ্ছি।হঠাৎ গাড়ীটা দাঁড়িয়ে পড়ল।আবার কি হল?জিজ্ঞেস করিলাম,কি ব্যাপার থামলে কেন?
--একটা অড সাউণ্ড শুনতে পাচ্ছো না?
দরজা খুলে নেমে গিয়ে বনেট খুলে কিসব ঘাটাঘাটি করতে থাকে।একটা বাঙালী ছেলের সঙ্গে মেয়ের যত পার্থক্য গুর্খাদের তত নয়।কখনো মেয়েরা ছেলেকেও ছাপিয়ে যায়।গাড়ী চালাচ্ছে আবার নেমে গিয়ে বনেট খুলে মেরামত করছে বাঙালী মেয়েদের কাছে প্রত্যাশিত নয়।জানলা দিয়ে মুখ বের করে বললাম,আমি কি বাসে চলে যাবো?
চোখ পাকিয়ে সুসি বলল,চুপচাপ বৈঠে রহো।