What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাংলা কৌতুক (2 Viewers)

কেউ যদি আপনাকে তার জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসে সেই ভালোবাসাটা কি একটু বেশি বেশি হয়ে যায় না ?
অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালোনা সেটা ভালোবাসা হোক আর সরকারি রিলীপের মাল(চাউল) হোক। রিলীপের মাল ফ্রী পেয়ে যদি বেশি নিয়েনেন আর সেটা যদি মাথায় করে বাড়ী নিতে হয় তাহলে কেমন হবে। যে আপনাকে তার জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসবে তার ভালোবাসা হজম করার ক্ষমতা কি আপনার আছে ? একটু চিন্তা করবেন। মনে রাখবেন প্রাণ হজম ক্যান্ডিতেও কাজ হবেনা।

 
পল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু’।
পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টু। বলল, ‘আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।’
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?
 
চালক অফিসের বস, কর্মচারী
মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি। একটির চালক অফিসের বস, অন্যটি চালাচ্ছিলেন অফিসের এক কর্মচারী। চলতে চলতে বস একসময় চেষ্টা করছিলেন, কর্মচারীর গাড়িটি ওভারটেক করে সামনে চলে যেতে। কর্মচারী গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে চিৎকার করে বললেন, ‘গরু!’
শুনে রেগে আগুন হলেন বস! তিনিও জানালা দিয়ে মাথা বের করে ‘কত বড় সাহস! তুমি আমাকে গরু বললে? তুমি একটি ছাগল, গাধা, বেয়াদব…’ বলতে বলতেই রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি গরুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে পাশের ধানখেতে ছিটকে পড়লেন!
এ গল্প থেকে আমরা যা বুঝলাম: বসরা কখনোই কর্মচারীদের কথা আমলে নেন না!
 

গ্রামের একটি টিউব ওয়েল কদিন পরপর চুরি হয়ে যায়। নতুন টিউবওয়েল বসাতে বসাতে চেয়ারম্যানের ফান্ড শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই এবার চেয়ারম্যান ভাবলো টিউবওয়েল পাহাড়া দেয়ার জন্য দুইজন পাহাড়াদার বাসাবে।
যেই কথা সেই কাজ। দুজন পাহাড়াদার নিয়োগ দেয়া হলো।
এদিকে চোররাও নতুন ফন্দি আটলো। তাদের মধ্যে যে চোরটি দেখতে একটু মেয়েলি টাইপ সেটিকে বললো গভীর রাতে তুই শাড়ি পড়ে মেয়ে সেজে পানি আনতে যাবি। তারপর পাহাড়াদার দুটোকে ভুলিয়ে ভালিয়ে আড়ালে নিয়ে যাবি। এ সুযোগে আমরা আমাদের কাজ করে ফেলবো।
যেই কথা সেই কাজ।
মেয়েলী চোরটি শড়ি পড়ে গেল পানি আনতে। এতো গভীর রাতে একটি মেয়েকে একা দেখে ওদেরতো চোখ ছানা বড়া। দুজন মিলে ওকে রাজি করিয়ে নিয়ে গেল আড়ালে। ওদেরতো আর সহ্য হচ্ছেনা। পাহাড়াদার ১ বলল আমি সামনে দিয়ে তুই পিছন দিয়ে। পাহাড়াদার ২ বললো না আমি সামনে তুই পিছনে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি। শেষ পর্যন্ত ১ রাজি হয়ে বলল ঠিক আছে আমি পিছন দিয়ে তবে যেহেতু আমি পিছন দিয়ে সেহেতু আমি আগে। ২ বলল ঠিক আছে। ১ দিল পিছন দিয়ে ঢুকিয়ে। এবার ২ এর পালা। সে হাত দিয়ে দেখে সামনে ইয়া লম্বা এক জিনিস। সে পিছনের জনকে ধমক দিয়ে বলল হারামজাদা কত্তোবড়রে তোরটা। পিছন দিয়ে দিছস সামনে দিয়ে এসে বের হয়েছে, টান দে শালা।
 
বল্টুর ফাঁসির রায় হল ]:-
পুলিশঃ বল্টু মরার আগে তোমার
শেষ ইচ্ছা কি ?
বল্টুঃ আমার শেষ ইচ্ছা পুরন
করবেন জনাব?
পুলিশঃ হ্যা করবো বলো....??





বল্টুঃ তাহলে_ . . . . . . জনাব . . . . . . . .
ফাঁসির সময়_ আমার মাথা নিচে
দিবেন
আর পা উপরে দিবেন।
 
না বুঝলে হাসতে পারবেন না।
মেডিকেলের ছাত্রছাত্রীদের ডেডবডি দেখানো হচ্ছে। স্যার বললেন, "ডাক্তার হতে হলে সব ঘেন্নাকে বিদায় করতে হবে।" এই বলে তিনি ডেডবডির পায়ুপথে আঙ্গুল প্রবেশ করিয়ে বের করলেন, এবং আঙ্গুল চুষতে শুরু করলেন। স্যারের নির্দেশে সব শিক্ষার্থী চোখমুখ বিকৃত করে কাজটি করল।
"ডাক্তার হবার আরেকটি প্রধান শর্ত, প্রখর পর্যবেক্ষণ শক্তি অর্জন করতে হবে। তোমরা কেউ লক্ষ্য করনি যে আমি ঢুকিয়েছি তর্জনি কিন্তু চুষেছি মধ্যমা।
 
ইচ্ছে করতাছে বিয়াডা কইরাই ফালাই। তো এই জন্যে কাজী অফিসেও গেছিলামG
আমি: আসতে পারি ?
কাজী: আসুন ।
আমি: ধন্যবাদ ।
কাজী: বসুন এবং বলুন আপনাকে কীভাবে সাহায্য করতে পারি ?
আমি: জ্বি . .(ম ম ম) মানে এক জন ছাত্রের বিয়ে করতে কি কি লাগে ?
কাজী: কার জন্য?
আমি: আ আ আমার জন্য ।
কাজী: পাত্রী লাগবে, এস এস সি পরীক্ষার সনদ, দুই জন সাক্ষী, একশ টাকার স্ট্যাম্পের একটা দলিল । আর বাকি থাকে কাবিন নামা। ঐটার ব্যবস্থা আমি করব। বাকী গুলার ব্যবস্থা আপনি করেন ।
আমি: সব ব্যবস্থাই করতে পারব। তয় একটা কথা ছিল । কাজী: কী কথা ?
আমি: পাত্রীর এই খানে আসাটা কী জরুরি? ওরে না জানায়া কাজটা সারা যায় না ? ধরেন ওরে একটা সারপ্রাইজ দিলাম আর কি !!!


 
পরকীয়া প্রেম!!!
অফিসের বড় সাহেবের ভয়ে সর্বদাই তটস্ত থাকে সেই অফিসের এক কেরানি। একদিন সে তার সহকর্মীকে বললো- ভাই,আজকে আমার শরীর টা খুব খারাপ লাগছে। কি করি বলোতো? স্যার তো এখন অফিসে নাই, তুমি বরং বাড়ী চলে যাও – বুদ্ধি দিলো বন্ধুটি। সহকর্মীর কথায় সাহস করে সে বাড়ী চলে এল। বাড়ী এসে জানালা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে বড় সাহেব তার স্ত্রীর সাথে হাসাহাসি করছে। ভয়ে সে তৎক্ষণাৎ অফিসে ফিরে গেল। একটু দম নিয়ে সহকর্মীকে বললো, তোমার কথা মত বাড়ী গিয়ে প্রায় ধরা পড়ে গিয়েছিলাম!

 
বল্টুর মেয়ে তার বরের সাথে ছয়মাস পর ফিরে এসেছে কাঁদতে কাঁদতে।
বল্টু : এই কি হয়েছে, কাঁদছিস কেনো..?
মেয়ে : বাবা তোমার জামাই আমাকে বাঁ গালে মেরেছে।
এই শুনে বল্টু তার মেয়ের ডান গালে পাটাসসস করে একটা চড় মারলো।
মেয়ে : কি হল, মারলে কেন...?
বল্টু : দেখ মা,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার মেয়েকে ও মেরেছে, আমি ওর বউকে মারলাম।
 
আমি যদি পথের মাঝে পথ হারিয়ে ফেলি.....
তুমি কি গো থাকবে আমার আশে ?//
নতুন পথের স্বপ্ন নিয়ে...
ভালোবাসার ঘর বানিয়ে...
পথ হারা সেই পথের বাকে....
আমার ফেরার অপেক্ষাতে.......
তুমি কি গো থাকবে সেথা বসে ?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top