একবার এক পরিদর্শক পাগলাগারদ পরিদর্শনে গেলেন। পরিদর্শকঃ আপনারা কীভাবে বোঝেন যে একজন রোগী সুস্থ হয়েছে? ডাক্তারঃ প্রথমে আমরা রোগীদের বাথরুমে বাথটাবের কাছে নিয়ে যাই। বাথটাবটা পানি দিয়ে পূর্ণ করি। তাদের আমরা একটি চামচ, একটি মগ ও একটি কাপ দিই। তারপর তাদের বাথটাবটি পানিশূন্য করতে বলি। তাদের পানিশূন্য করার নিয়ম দেখেই আমরা বুঝি কে সুস্থ হয়েছে। পরিদর্শকঃ যদি তারা মগ দিয়ে পানি ফেলে দেয়। তাহলে নিশ্চয়ই আপনারা তাকে সুস্থ বলেন? ডাক্তারঃ না, যদি তারা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়, তবে বাথটাবের পানি বের করার প্লাগ তুলে ফেলবে, তবেই আমরা ধরে নেই, সেই রোগী এখন সুস্থ হয়েছে। তা, আপনার জন্য কী এখানকার একটা রুম বুক করব?
Nirjonmela Desi Forum
Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!
Bangla joks (2 Viewers)
- Thread starter Saddam11
- Start date
পাগলদের স্বভাব তো আপনারা সবাই কম বেশি জাননে। কোন পাগল বলে আমি বাংলাদেশের president ছিলাম, আবার কোন পাগল বলে আমি আমেরিকার president ইত্যাদি…… যাইহোক- একবার-president জিয়াউর রহমান পাবনার পাগলা গারদ পরিদর্শনে গিয়েছিল । ঐখানে পাগলদের মাঝখানে দাড়িয়ে president জিয়াউর রহমান পাগলদের উদ্দেশ্যে বলছেন- এই যে তোমরা আমাকে চেন ? আমি বাংলাদেশের president জিয়াউর রহমান !! পাগলদের এক জন জবাব দিল- হি:! হি:! চিনি–চিনি, প্রথম – প্রথম সবাই এইরকম president থাকে- পরে সব ঠিক হয়ে যায় !
আমার একমাত্র ভাতিজা মিরাজ এবার দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। ও একদিন ওর মাকে প্রশ্ন করছে—মা, আমার বড় মামাই বড়, নাকি নানাভাই বড়? ওর মায়ের উত্তর—তোমার নানাভাই বড়। কেন বলো তো? মিরাজ—তাহলে নানাভাইকে শুধু নানাভাই আর মামাকে বড় মামা বলি কেন?
আমার মামির বিয়ের অনেক দিন পর মেয়ে হলো, সিজারে হয়েছে। একে তো অনেক দিন পর বাচ্চা, আবার সিজার। তাই মামি খুব সাবধানে থাকত। কাউকে ধরতে দিত না। আমরা এতে খুবই বিরক্ত হতাম। তো একদিন, আমরা সব ভাইবোন গেলাম মামির রুমে। মামি যথারীতি বলছে, সিজারের বাচ্চা ধোরো না। আমার খালাতো বোন তানি বলছে, এটা তো তাহলে আমার মামার মেয়ে না, এটা তো সিজারের মেয়ে। মামি, কে এই সিজার??? আমরা সবাই হেসে দিলাম, আর মামিও লজ্জা পেয়ে গেল…
আমার চাচাতো ভাই শান্ত একবার মন খারাপ করে বসে আছে। চাচা বললেন, ‘কী রে, মন খারাপ কেন?’ শান্ত কিছুতেই কিছু বলে না, একদম চুপ। চাচা কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘আরে বল। মনে কর আমি তোর বাবা না, তোর বন্ধু।’ এবার শান্ত মুখ খুলল, ‘আর বলিস না দোস্ত। গতকাল আমারটারে নিয়া ঘুরতে বাইর হইছিলাম। তোরটা দেইখা ফালাইছে। তারপর আমারে অনেক মারছে।’
বাবা, আমাদের বিজ্ঞানের স্যার বলেছেন, অক্সিজেন ছাড়া আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারি না। কিন্তু অক্সিজেন আবিষ্কৃত হয়েছে ১৭৭০ সালে। তাহলে তার আগে কি কেউ নিঃশ্বাস নিত না? —না, কারণ মানুষের নাকও ওই বছরেই তৈরি হয়েছিল।
খোকাবাবু স্কুল থেকে ফিরেছে। মা কাছে ডেকে জানতে চাইল, ‘আজ স্কুলে কী করলে খোকা?’ খোকা সহজভাবে উত্তর দিল ‘যেমন খুশি তেমন লিখো’ খেললাম মা। মা তো রেগে আগুন। ‘সেকি, তোমাদের না আজ অঙ্ক পরীক্ষা হওয়ার কথা!’ খোকাবাবু নিশ্চিন্তে উত্তর দিল, ‘মামণি, আমি তো সেটার কথাই বলছি।’
গ্রীষ্মের ছুটিতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে বনভোজনে গেছেন শফিক সাহেব। হঠাৎ জানা গেল, তাঁর ছোট ছেলে মন্টিকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। চারদিকে খোঁজ খোঁজ রব, ভীষণ দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল সবাই। খানিক বাদে মন্টিকে পাওয়া গেল একটু দূরে একটা ঘন জঙ্গলের মধ্যে। ধমক দিয়ে বললেন মন্টির মা, ‘পাজি ছেলে! কাউকে না বলে চলে এসেছ কেন? কোথায় যাচ্ছ, সেটা অন্তত বলে যাবে। বুঝেছ?’ ‘ওকে। ডিজনিল্যান্ড।’ বলেই উল্টো দিকে হাঁটা ধরল মন্টি।
৩ বছর বয়সেঃ মা আমাকে অনেক ভালবাসে। ১০ বছর বয়সেঃ মা… ১৬ বছর বয়সেঃ মা খুব বিরক্তিকর। ১৮ বছর বয়সেঃ মা এত ঝামেলা করে ইচ্ছে হয় বাড়ি ছেড়ে চলে যাই। ২৫ বছর বয়সেঃ মায়ের কথাই ঠিক ছিল। ৩০ বছর বয়সেঃ মায়ের কাছে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে। ৫০ বছর বয়সেঃ মাকে কোনভাবেই হারাতে চাই না। ৭০ বছর বয়সেঃ সব কিছুর বিনিময়ে হলেও মাকে যদি আবার ফিরে পেতাম!
