What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (2 Viewers)

তিন বন্ধু একটি মোটরসাইকেলে চড়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে। কিছুদূর যাওয়ার পর ট্রাফিক তাদের থামিয়ে দিয়ে বলল, ‘একটি মোটরসাইকেলে তিনজন ওঠা আইনত অপরাধ, এটা আপনারা জানেন না?’ ‘জানি’, জবাব দিল একজন। ট্রাফিক রেগে বলল, ‘জানেন তো একটি মোটরসাইকেলে তিনজন উঠেছেন কেন?’ ‘জেনেশুনে অপরাধ করব না বলেই তো আমাদের একজনকে বাসায় রেখে আসতে যাচ্ছি, স্যার।’
 
একটা কাপ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢুকল স্বামী। তাই দেখে তার স্ত্রী বলল, ‘একি! এত হাঁপাচ্ছ কেন? এই কাপটাই বা কোথায় পেলে?’ স্বামী: দৌড় প্রতিযোগিতায় দুজনকে হারিয়ে এটা পেলাম। স্ত্রী: মাত্র তিনজন নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতা? স্বামী: হ্যাঁ, প্রথমে আমি, তারপর পুলিশ আর সবার পেছনে এই কাপটার মালিক।
 
হাবলু রাস্তা দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছে। একসময় রাস্তার লাল বাতি জ্বলে উঠল। কিন্তু হাবলুর থামার কোনো নামগন্ধ নেই। লাল বাতি পেরোতেই ট্রাফিক পুলিশ হাবলুকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, ‘রাস্তায় লাল বাতি জ্বলে উঠেছে, দেখতে পারছেন না? লাল বাতি জ্বলে উঠলে যে থামতে হয় তাও জানেন না না কি!’ ‘লাল বাতি জ্বলে ওঠা তো দেখেছি, কিন্তু আপনি যে দাঁড়িয়ে ছিলেন এটা দেখতে পারিনি, স্যার।’ হাবলুর জবাব।
 
মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক ড্রাইভারকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ, বলল, আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি? এক মুহূর্ত ভেবে নিয়ে ড্রাইভার বলল, আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। তো আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি আমার পিছু নিয়েছেন।
 
সাতসকালে বন্দুকের দোকানে এসে হাজির হলো রিয়াজ। বেছে বেছে ভালো দেখে একটা বন্দুক কিনল। দোকানের ম্যানেজার জিজ্ঞেস করল, ‘স্যার, কয়টা গুলি নেবেন?’ রিয়াজ বলল, ‘দাঁড়ান, একটা ফোন করে নিই, “হ্যালো, তেরামেরা ব্যাংক, মহাখালী শাখা? আচ্ছা, ওপর-নিচ মিলিয়ে আপনাদের মোট কয়জন গার্ড আছে…।”
 
পরিচিত এক পুলিশের পায়ে ব্যান্ডজ দেখে এক লোক জানতে চাইল, কী ভাই, পায়ে কী হয়েছে? : কুকুরে কামড় দিয়েছে? : পুলিশকে আবার কুকুরে কামড়ায় নাকি? : তখন তো ইউনিফর্ম পরা ছিল?
 
গুলিস্তানের পকেটমারদের সুনাম শুনে এক লোক গুলিস্তানে এল ব্যাপারটা দেখার জন্য। সে বুক পকেটে একটা একশ টাকার নোট নিয়ে সারা গুলিস্তানে ঘুরে বেড়াতে লাগল। সারা দিন কেটে গেল কিন্তু কোনো খবর নেই। পকেটের টাকা পকেটেই পড়ে রইল। সন্ধ্যায় একটা পান দোকান থেকে পান কিনতে কিনতে দোকানদারকে বলল, কই গুলিস্তানের পকেটমাররা নাকি দেশের সেরা কিন্তু তার তো কোনো পরিচয় পেলাম না। একটু দূরে দাঁড়ানো এক ছেলে তখন বলল, জাল নোট নিয়ে ঘুরে বেড়ালে কে আপনার পকেট মারবে?
 
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে দু’জন গার্ড ফায়ারিং স্কোয়াডের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ পথ। প্যাচপেচে কাদা! পা দেবে যায়। আসামি বলল, হাঁটতে খুব কষ্ট হচ্ছে : আমাদের কথা একবার ভাবুন। এই কাদা মাড়িয়ে আবার ফিরতে হবে।
 
চোর : জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়। সহকারী : কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তের তলায় আছি। চোর : দুর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়।
 
রাস্তার লাল বাতি উপেক্ষা করে এক মহিলা ভ্যান চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ট্রাফিক পুলিশ ছুটে এসে পথ রোধ করে দাঁড়াল। পুলিশ ভেতরে একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে মহিলাকে বলল, আপনি কি জানেন না কখন থামতে হয়? মহিলা বললেন, আপনি ভুল করছেন। এরা সবাই আমার ছেলেমেয়ে নয়।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top