What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

গোয়েন্দাপ্রধান: চোরাকারবারিদের অনুসরণ করে তুমি কি হোটেল সুপার স্টারে গিয়েছিলে? গোয়েন্দা সহকারী: অবশ্যই, স্যার! গোয়েন্দাপ্রধান: ওরা তোমাকে চিনে ফেলেনি তো? গোয়েন্দা সহকারী: অসম্ভব, স্যার। আমি ছদ্মবেশ নিয়ে হোটেলের ভেতরে ঢুকে গেছি। গোয়েন্দাপ্রধান: কিসের ছদ্মবেশে গিয়েছিলে? গোয়েন্দা সহকারী: স্যার, ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে। গোয়েন্দাপ্রধান: কী?! হোটেল সুপার স্টারের মতো একটা জায়গায় তুমি ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে গিয়েছ? তোমাকে তো ভেতরে ঢুকতেই দেওয়ার কথা না! গোয়েন্দা সহকারী: হা হা! স্যার কি আমাকে অত বোকা ভেবেছেন? জানতাম, ঢুকতে দেবে না। সে জন্য আগে থেকেই গলায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে রেখেছিলাম!
 
বিখ্যাত গোয়েন্দা শার্লক হোমস ও তাঁর সহকারী ওয়াটসন একটা বেলুনে চেপে উড়ে বেড়াচ্ছিলেন। উড়তে উড়তে চলে যাচ্ছিলেন এক দেশ থেকে আরেক দেশে। নিজেদের অবস্থান বুঝতে না পেরে শার্লক বেলুন থেকেই চিৎকার করে এক লোককে ডাকলেন, ‘এই যে শুনছেন, আমরা এখন কোথায় আছি বলতে পারেন?’ লোকটা কিছুক্ষণ ভেবে উত্তর দিল, ‘আপনারা একটা বেলুনে আছেন।’ উত্তর শুনে শার্লক তাঁর সহকারীকে বললেন, ‘ওয়াটসন, বলো তো, এই লোকটার পরিচয় কী?’ ওয়াটসন: আমার ধারণা, লোকটা পাগল। শার্লক হোমস: নাহ্। সে একজন গণিতবিদ। ওয়াটসন: কী করে বুঝলে? ওয়াটসন: প্রথমত, লোকটা উত্তর দেওয়ার আগে কিছুক্ষণ ভেবে নিয়েছে। দ্বিতীয়ত, লোকটা আমাদের একদম সঠিক উত্তরটাই দিয়েছে। তৃতীয়ত, তার উত্তরের কোনো ব্যবহারিক প্রয়োগ নেই!
 
সরদার তাঁর বন্ধুকে বলছেন, ‘জানিস, আমি গোয়েন্দা উপন্যাস সব সময় মাঝামাঝি থেকে পড়া শুরু করি। তাতে মজাটা বেশি হয়।’ বন্ধু: কীভাবে? সরদার: তখন শুধু উপন্যাসের শেষ না, শুরুটা জানারও কৌতূহল থাকে!
 
ছোট্ট মিতু গেছে গোয়েন্দাদের অফিসে। দেয়ালে ‘ওয়ান্টেড’-এর তালিকায় টাঙানো অপরাধীদের ছবি দেখে সে গোয়েন্দা অফিসারকে প্রশ্ন করল, ‘তোমরা কি সত্যিই ওদের গ্রেপ্তার করতে চাও?’ গোয়েন্দা: অবশ্যই। মিতু: তাহলে ছবি তোলার সময়ই আটকে রাখলে না কেন?!
 
এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা। গোয়েন্দা: গত রাতে পাশের বাসা থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন? প্রতিবেশী: নাহ্! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!
 
জনি গাড়ি নিয়ে মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল। তার গাড়ির গতিসীমা তখন ঘণ্টায় ৬০ কিমির বেশি অতিক্রম করছে। এমন সময় সে লক্ষ করল, পেছন থেকে একটা পুলিশের গাড়ি তাকে ধাওয়া করছে। জনি বুঝল, সে সর্বোচ্চ গতিসীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। এখন উপায়? গাড়ি থামালেই একগাদা টাকা জরিমানা গুনতে হবে। মনে মনে সে একটা বুদ্ধি আঁটল। গাড়ির গতি না কমিয়ে সে আরও বাড়িয়ে দিল। পুলিশের গাড়িটাও তখন ঝড়ের বেগে ধেয়ে আসছে। হঠাৎ একটা পেট্রলপাম্পের পাশে দাঁড়িয়ে গেল জনি। গাড়ি থেকে নেমে এক ছুটে ঢুকে গেল পেট্রলপাম্পের বাথরুমে। পাঁচ মিনিট পর জনি যখন বের হলো, পুলিশ তাকে ঘিরে ফেলেছে। জনি পেটে হাত বোলাতে বোলাতে বলল, ‘বুঝতেই পারছেন, বেগটা একটু বেশি পেয়েছিল!’
 
ঝুম বৃষ্টি। এর মধ্যে প্রচণ্ড গতিতে যাচ্ছিল গাড়িটা। সংগত কারণেই গাড়িটার পথ রোধ করে দাঁড়াল কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ। পুলিশ: এই বেকুব! এই বৃষ্টিতে কেউ এত জোরে গাড়ি চালায়? চালক: আমি তো গাড়ির ভেতর বসে আছি, গায়ে বৃষ্টির ছিটাফোঁটাও লাগছে না। বেকুব আমি—না যে বাইরে দাঁড়িয়ে বোকার মতো বৃষ্টিতে ভিজছে, সে?
 
পদা: কাল রাতে ঘরে চোর এসেছিল। গদা: বলিস কী! পদা: ঘুম ভেঙে গেলে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, সে কী করছে? বলল, টাকা-পয়সা খুঁজছে। গদা: তুই চোরটাকে ধরে পুলিশে দিস নাই? পদা: না… গদা: তবে? পদা: আমিও তার সাথে টাকা-পয়সা খুঁজতে শুরু করছিলাম।
 
পাপ্পুর হাতে আইফোন দেখে তার বান্ধবী বলল, ‘কী সুন্দর মোবাইল! কত দিয়ে কিনলে?’ পাপ্পু: দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতেছি। বান্ধবী: ওয়াও! কতজন দৌড়েছিল? পাপ্পু: তিনজন পুলিশ, এক মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী আর আমি।
 
এক ভদ্রলোক এসে পুলিশকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমি কি এখানে গাড়িটা পার্ক করতে পারি?’ না। তাহলে এই গাড়িগুলো এখানে কেন? যারা রেখেছে, তারা কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করেনি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top